Logo
Logo
×

উপসম্পাদকীয়

আইনশৃঙ্খলায় বড় চ্যালেঞ্জ উপস্থিত

Icon

হাসান মামুন

প্রকাশ: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

আইনশৃঙ্খলায় বড় চ্যালেঞ্জ উপস্থিত

কোন পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারদের বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, সেটা আমাদের জানা। সুনির্দিষ্টভাবে ২ মাসের জন্য এ ক্ষমতা পেয়েছে ইতোমধ্যে মাঠে থাকা সেনাবাহিনী। ক্ষমতাচ্যুত সরকার ছাত্র-জনতার আন্দোলন মোকাবিলায় তাদের মাঠে নামিয়েছিল। তারপর কোন পরিস্থিতিতে সরকারের পতন এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়, সেটাও আমাদের জানা। সেনাবাহিনী এক্ষেত্রে জনতার ইচ্ছা অনুযায়ী ভূমিকা রেখে প্রশংসা কুড়ায়। তখন থেকেই তাদের মনোভাব-সরকার যতদিন যে ভূমিকায় চাইবে, তাতে সহায়তা জোগাবে সেনাবাহিনী। এ নিবন্ধ লেখার সময় জানা গেল, নির্বাচন সামনে রেখে যে কোনো পরিস্থিতিতে সরকারকে সহায়তা জুগিয়ে যাওয়ার কথা রয়টার্সকে বলেছেন সেনাপ্রধান।

দেশের সাধারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায়ও সেনাবাহিনীকে বড় ভূমিকা রাখতে হচ্ছে এখন। এর প্রধান কারণ, পুলিশ প্রায় লাপাত্তা হয়ে গিয়েছিল সরকার পতনের সঙ্গে সঙ্গে। নতুন সরকার গঠনেও কিছুটা বিলম্ব হয়। তবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরও পরিস্থিতির উন্নতির বদলে অনেক ক্ষেত্রে অবনতি ঘটতে দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে আবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আনা হয় নতুন একজন উপদেষ্টাকে। তার নেতৃত্বে পরিস্থিতির উন্নতির গতি ধীর বলেই মনে হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা, দেড় মাসেরও বেশি সময় চলে গেলেও পুলিশকে সক্রিয় করা যায়নি। অনেক পুলিশ সদস্য কাজে যোগ দেননি এখনো। তাদেরকে আর কাজে যোগ দিতে দেওয়া হবে না। তবে ইতোমধ্যে কাজে যোগদানকারীরাও যে ঠিকমতো কাজ করছেন, এর প্রমাণ নেই। সোমবার রাতেও রাজারবাগ পুলিশ লাইনের ফটকে দেখা গেল সেনা সদস্যরা দাঁড়িয়ে। এতেও বোঝা যায়, পুলিশ এখনো সক্রিয় নয়। কোথাও অভিযান পরিচালনা করতে গেলে সেনা সদস্যদের সঙ্গে নেওয়াটা তাদের ক্ষেত্রে অনিবার্য এখনো। এর মধ্যে বিশেষ কিছু স্থানে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে যে, সেনাবাহিনীকে গিয়েই তা মোকাবিলা করতে হয়েছে। এ অবস্থায় কিন্তু ব্যবস্থা গ্রহণ নিয়ে বড় বিতর্কেরও জন্ম হতে পারত। সেনাবাহিনী চেষ্টা করেছে সীমিত বলপ্রয়োগে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে আনতে। তাতেও সব ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত উন্নতি হয়নি। কেন হয়নি, তার মূল্যায়নে উঠে আসবে নানা সুপারিশ। এর একটি বড় সুপারিশ সরকার গ্রহণ করেছে, যেটি হলো সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া।

এর বলে তারা এখন পুলিশের মতো করে কিছু কাজ করতে পারবেন। চোখের সামনে অপরাধ সংঘটিত হতে দেখলেও তারা অনেক সময় কিন্তু স্বাভাবিক ব্যবস্থাটুকুও নিতে পারতেন না। এ নিয়ে জনমনে হতাশারও সৃষ্টি হয়। বিশেষ কিছু ঘটনায় ‘প্রতিবিপ্লব প্রচেষ্টা’ ছিল বলেও মনে করা হচ্ছিল। এটাও বলা হচ্ছিল, জনপ্রত্যাশার পক্ষে অবস্থান গ্রহণকারী সেনাবাহিনী কেন এসব দমনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে না? এ পরিস্থিতিতেও আসে সেনাবাহিনীকে বিশেষ ক্ষমতা প্রদানের ঘোষণা। সরকারের আশা, ২ মাসে তাদের বিশেষ ভূমিকা পালনের মধ্যেই পুলিশকে সক্রিয় করে কাজে নামানো যাবে। পুলিশের একটা বড় অংশকে নেওয়া হয়েছিল বিগত সরকারের তিন মেয়াদে। তবে তাদের নিয়েই সমস্যা দানা বেঁধে উঠেছে, সেটা বলা যাবে না। এর আগে নিয়োগপ্রাপ্তরাও শিকার হয়েছেন অপব্যবহারের। পুলিশকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার অবশ্য নতুন নয়। তবে বিগত শাসনামলে এটাকে চরমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাদের দিয়ে নতুন ধরনের অপরাধও করানো হয়। একাধিক জাতীয় নির্বাচন, বিশেষ করে ‘রাতের ভোটে’ তাদের ব্যবহারের ঘটনা বহুল আলোচিত। এরপর পুলিশকে আর নিয়ন্ত্রণও করা যায়নি। শেষ পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে তাদের যথেচ্ছভাবে ব্যবহারকে বলতে হয় নজিরবিহীন। এতে জনগণের সঙ্গে তাদের সম্পর্কের এতটাই অবনতি ঘটেছে যে, চাইলেও সরকার দ্রুত পুলিশকে সক্রিয় করতে পারছে না। পুলিশের মনোবলও ভেঙে পড়েছে।

সম্প্রতি রাজধানীর কাকরাইলে অডিটরদের একটি আন্দোলনে সড়ক অবরোধের ঘটনা ঘটলে তাদের সরানোর মতো কাজ করতেও ব্যর্থ হয় পুলিশ। ওখানে কর্মকর্তারা উদ্যোগী হলেও নির্দেশ পালনে এগিয়ে আসেনি উপস্থিত পুলিশ। এটা উদ্বেগজনক। আর সরকারের জন্য অস্বস্তিকর। এর আগে খোদ সচিবালয় গেটে কিছু অনিয়মিত আনসার সদস্য যে পরিস্থিতির সৃষ্টি করে, সেখানেও শেষতক সেনাবাহিনীকে এসে ভূমিকা রাখতে হয়। সচিবালয়সহ স্পর্শকাতর স্থানে সভা-সমাবেশ বন্ধেরও ব্যবস্থা করতে হয়েছে সরকারকে। একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে এসব ঘটে চলেছে বলতে হবে। এ অবস্থায় মাসখানেকের মধ্যে পুলিশকে সক্রিয় করে তুলতে পারলে ভালো হতো। সরকার তাদের নিষ্ক্রিয় রেখেছে, সেটাও তো বলা যাবে না। এজন্য বিগত সরকারকে অভিযুক্ত করেও লাভ নেই। তারা শুধু পুলিশ নয়, আরও অনেক প্রতিষ্ঠানই নষ্ট করে বিদায় হয়েছেন। এখন এগুলোর সংস্কার করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে শুধু নয়; যে নির্বাচিত সরকার আসবে, তাকেও। তবে আইনশৃঙ্খলার যে বিশেষ ধরনের অবনতি ঘটে চলেছে, সেটা দ্রুত ও শক্তভাবে মোকাবিলা করতে হবে।

রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর হামলা থেমে থেমে এখনো চলছে। এর মধ্যে ধর্মীয় সংখ্যালঘুর ওপর হামলার ঘটনাগুলো আলাদা করা অবশ্য কঠিন। তবে যাদের ওপরই হামলা হোক, তারা বাংলাদেশের নাগরিক। আইনগত সুরক্ষার অধিকার তাদেরও রয়েছে। সেটা নিশ্চিত করা যায়নি, তা স্বীকার করে নিয়েই পরিস্থিতির উন্নতিতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের একাংশের ভেতর থেকেও কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে। এমন একটি পট পরিবর্তনের পর এসব ঘটবে বলে প্রতিরোধের চেষ্টা না করে বসে থাকার সুযোগ কিন্তু নেই। এটা গণঅভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গেও যায় না। তৃণমূল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনেক বাজে ঘটনা ঘটছে। ‘ফ্যাসিস্ট’ তকমা পাওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ লাপাত্তা হলেও অন্যান্য রাজনৈতিক দল তো মাঠে রয়েছে। তারা কি অনুমোদন করছে এসব? অনেক ক্ষেত্রে চাঁদাবাজির পরিচিত ক্ষেত্রগুলোর দখল নিয়ে ঘটছে সংঘাত। একটি বড় রাজনৈতিক দলের শীর্ষপর্যায় থেকে অবশ্য এ বিষয়ে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে নেতাকর্মীদের প্রতি। কিছু ব্যবস্থা গ্রহণের উদাহরণও রয়েছে। সে তুলনায় প্রশাসনিক ব্যবস্থা বরং কম। পুলিশসহ প্রশাসনকে সক্রিয় করতে দৃশ্যত অনেক বেগ পেতে হচ্ছে সরকারকে। এক্ষেত্রে নেতৃত্বদানের সংকটও কম নয়। ভুল পদক্ষেপও পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়েছে অনেক ক্ষেত্রে। এগুলো থেকে বেরিয়ে আসতে হবে দ্রুত। এ সরকার তো দলীয় রাজনৈতিক সরকার নয়। পরবর্তী নির্বাচনে তারা অংশ নিতেও যাচ্ছেন না। সত্যি বলতে, ক্ষমতার বদলে তাদের দেওয়া হয়েছে দায়িত্ব। সেটা গুরুদায়িত্ব বৈকি। অনেক নেই-এর মধ্যে তাদের পেছনে কিন্তু আছে বড় দুই শক্তির সমর্থন। এক, ছাত্র-জনতা। দুই, সেনাবাহিনী। রয়টার্সকে দেওয়া সেনাপ্রধানের বক্তব্যের কথা এখানে আবারও উল্লেখ করা যায়। সেনাবাহিনীতেও এরই মধ্যে আনা হয়েছে বড় রদবদল। পরিবর্তিত পরিস্থিতির প্রত্যাশা অনুযায়ীই করা হয়েছে এটা। এ অবস্থায় তাদের পক্ষে আরও জোরালোভাবে দেশের চাহিদা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করতে পারার কথা। তবে লক্ষ করা যাচ্ছে, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর সাফল্য কম।

আন্দোলন চলাকালে অনেক থানা, এমনকি জেলখানা থেকে লুট হয় অস্ত্র। আসামিও পালিয়েছিল। কিন্তু অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে কম; পলাতক অনেককে আটক করা যায়নি এখনো। এদিকে জামিনে ছাড়া পাওয়া কিছুসংখ্যক ব্যক্তিকে নিয়ে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ। এদের কারণে পরিস্থিতির বিশেষ অবনতি ঘটে কিনা, সে শঙ্কাও রয়েছে। বিগত সরকারের অংশ ও তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠদের গ্রেফতারের পর আদালত প্রাঙ্গণে তাদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছিল। পুলিশ সেগুলো সামলাতে ব্যর্থ হওয়ার পর সেখানেও যেতে হয়েছে সেনাবাহিনীকে। তাকে হাজির হতে হয়েছে হাসপাতালে। সেখানেও হামলা হওয়ার পর ধর্মঘটে যান চিকিৎসকরা। এটাও কম উদ্বেগজনক পরিস্থিতি ছিল না। এর মধ্যে মাজারে হামলা হতে থাকে। উগ্রপন্থিদের একাংশ এজন্য দায়ী, সন্দেহ নেই। সরকারও এটা মোকাবিলায় দেরি করেছে বললে ভুল হবে না। এ ধরনের কিছু ঘটনা ঘটবে, এটা কিন্তু অনুমান করা যাচ্ছিল। ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ইতিবাচক সন্দেহ নেই। কিন্তু এতে নেতিবাচক কিছু শক্তিও উৎসাহিত হয়ে উঠতে পারে, সেটা মনে রাখা ভালো।

যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাম্প্রতিক আন্দোলনের সূচনা, সেখানেই কিন্তু ঘটে গেল একাধিক পিটিয়ে হত্যার ঘটনা। একটি ঘটনা প্রতিপক্ষের এক অভিযুক্তের ওপর ঘটলেও আরেকটির শিকার হয়েছে একজন মানসিক সংকটগ্রস্ত তরুণ। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসন দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও প্রশ্ন ওঠে, তারা কেন সময়মতো উদ্যোগী হয়ে তরুণদ্বয়কে বাঁচায়নি। মাঠে সেনাবাহিনী থাকাকালে এসব ঘটনায় তাদের ভূমিকা নিয়েও সমালোচনা হবে, এটা স্বাভাবিক। এ নিবন্ধ লেখার সময় আবার খবর পাওয়া গেল কক্সবাজারে অভিযান পরিচালনার সময় ডাকাতদের হাতে একজন তরুণ সেনা কর্মকর্তা নিহত হওয়ার। সেখানে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থীর উপস্থিতির কারণে একটা বিশেষ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিরাজ করছে অনেকদিন ধরেই। সুতরাং বিশেষ সাবধানতার সঙ্গেই সেখানে কাজ করতে হবে প্রশাসনকে।

একটি পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘিরে হালে খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘাতও ঘটে গেল। তাতে নিহত হয়েছেন আরও চারজন। সেখানে সেনাবাহিনী আগে থেকেই বিশেষ ভূমিকায় রয়েছে। নতুন পরিস্থিতিতে তাদের এখন বাড়তি ভূমিকাও রাখতে হবে। শেখ হাসিনার প্রথম শাসনামলে পার্বত্য শান্তিচুক্তি হলেও এর সিংহভাগের বাস্তবায়ন যেমন হয়নি; এতে হয়নি পরিস্থিতির স্থায়ী উন্নতিও। সংঘাতের বীজ রয়েই গেছে, যা থেকে মাঝেমাঝেই জ্বলে উঠছে আগুন। এতে অনেকে ‘পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত’ও দেখতে পান। এমনটি অবশ্য রাজনৈতিক শাসনামলেও শোনা যেত। তবে দেশের প্রধান শিল্প ও রপ্তানি খাত গার্মেন্টসে যে পরিস্থিতি চলছে, তাতে চক্রান্তের অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এ শিল্প কেন্দ্রীভূত হয়েছে এমন কিছু স্থানে ওষুধ কারখানাও কম নেই। সেগুলোও অস্থিরতার শিকার হয়। জরুরি ওষুধ সরবরাহে সংকট দেখা দেওয়ার শঙ্কাও জেগেছিল। এখনো বড় শঙ্কা রয়েছে তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতে। তৈরি পোশাকের ‘ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ’ হিসাবে বস্ত্র খাতেরও কিন্তু উল্লেখযোগ্য বিকাশ হয়েছে দেশে। যে কোনো অপ্রত্যাশিত অস্থিরতা থেকে এসব খাতকে রক্ষা করতে হবে। পুলিশ তো নয়ই; শিল্প পুলিশও এক্ষেত্রে যথাযথ ভূমিকা রাখতে পারছে না।

অগত্যা সেনাবাহিনীকেই এ দায়িত্ব নিতে হচ্ছে। শ্রমিকদের ন্যায়সংগত দাবি থাকলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের চেষ্টা প্রত্যাশিত। তবে ‘সম্পূর্ণ নতুন প্যাটার্নে’ অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। এক্ষেত্রে গোয়েন্দা তৎপরতাও জোরালো করা চাই। দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ যখন দারুণভাবে বাড়ছে, তখন রপ্তানি আয়ে ধস নামুক-এটা মেনে নেওয়া যায় না। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলা করা না গেলে বিনিয়োগও বাধাগ্রস্ত হবে। সামগ্রিকভাবে চিড় ধরবে সংশ্লিষ্ট সবার আস্থায়। এটাকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েই কাজ করতে হবে সেনাবাহিনী ও সরকারকে।

হাসান মামুন : সাংবাদিক, বিশ্লেষক

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম