শেরপুরের নকলায় পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নারী ও শিশুসহ চারজন প্রাণ হারিয়েছেন। বুধবার দুপুরে উপজেলার পাইস্কা বাইপাস এলাকায় ময়মনসিংহ-শেরপুর আঞ্চলিক সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এছাড়া তিন স্থানে দুর্ঘটনায় আরও তিনজন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ফরিদপুরে চালক, দিনাজপুরে পথচারী এবং রাজশাহীতে বৃদ্ধ রয়েছেন। ব্যুরো ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

শেরপুর ও শেরপুর উত্তর : নিহতরা হলেন-নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার লাউদানা এলাকার তোফাজ্জল হোসেনের কন্যাশিশু তায়েবা, শেরপুর সদর উপজেলার পালাশিয়া এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে তাজেন মিয়া ও ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার কাজিয়া কান্দা এলাকার সুলতান মিয়ার স্ত্রী সুবিনা বেগম ও একই উপজেলার সাহাপুর এলাকার আবুল কাসেমের ছেলে আলাল উদ্দিন। ময়মনসিংহ থেকে শেরপুরগামী পিকআপের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা অটোরিকশার সংঘর্ষ ঘটে পাইসকা বাইপাস এলাকায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান। বাকিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে সেখানে দুজন প্রাণ হারান। তারা সবাই অটোযাত্রী ছিলেন।

ভাঙ্গা(ফরিদপুর) : ভাঙ্গায় ট্রাক-ভ্যান সংঘর্ষে চালক ছামাদ শেখ নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার উপজেলার পুলিয়া গাবতলী এলাকায় এক্সপ্রেসওয়ে সাইড রোডে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ভ্যানচালক ছামাদ উপজেলার আলগী ইউনিয়নের বড়দিয়া গ্রামের মৃত বাচ্চু শেখের ছেলে।

রাজশাহী : দুর্গাপুরে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ আনছার আলী খা নিহত হয়েছেন। বুধবার দুপুরে দুর্গাপুর পৌরসভার সিঙাহাট এলাকায় তিনি দুর্ঘটনার কবলে পড়েন। তার বাড়ি দুর্গাপুর উপজেলার পানানগর সরকারপাড়া গ্রামে।

বিরামপুর (দিনাজপুর) : বিরামপুরে ট্রাকচাপায় পথচারী সবেদ আলী হুদ্দোর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে কলাবাগান মোড়ে দুর্ঘটনাটি ঘটে। তিনি পৌর এলাকার টাটকপুর গ্রামের সমশের আলীর ছেলে।