Logo
Logo
×

সাহিত্য সাময়িকী

নীল চাষ ও নীল বিদ্রোহ

Icon

প্রকাশ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

একসময় সমগ্র পূর্ববঙ্গে (বর্তমান বাংলাদেশ) আনুমানিক দুই শতাধিক ছোট-বড় নীলকুঠি ও নীল ফ্যাক্টরি (কারখানা) ছিল বলে প্রতীয়মান। কালের পরিক্রমায় অধিকাংশ নীলকুঠি ও নীল ফ্যাক্টরি ধ্বংস হয়ে গেছে অথবা ভেঙে ফেলা হয়েছে। তা সত্ত্বেও এ বইটিতে প্রায় ১০০টি নীলকুঠি ও নীল কারখানার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরা হয়েছে। পাঠকদের সুবিধার্থে বইটিতে পূর্ববঙ্গের (বর্তমান বাংলাদেশ) বিভিন্ন জেলায় নীল চাষের বিবরণ, উল্লেখযোগ্য নীলকুঠি ও নীল কারখানাগুলোর ইতিহাস বর্ণনার পাশাপাশি ছবি সংযোজন করা হয়েছে। বইটিতে ভারতবর্ষে নীল চাষ প্রচলনের ইতিহাস, নীল চাষ সম্পর্কিত বিভিন্ন আইনকানুন, নীল চাষ পদ্ধতি ও ব্যবস্থাপনা, নীল উৎপাদনের প্রক্রিয়া এবং অবিভক্ত বাংলায় নীল চাষের এলাকাগুলো ও নীল উৎপাদনের পরিমাণ, নীল চাষে লাভ ও ক্ষতির পরিমাণ এবং নীলকরদের অত্যাচার, নীল বিদ্রোহ ও নীল কমিশন-১৮৬০ প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে বইটিতে।

(১) তৎকালীন ভারতবর্ষের যেসব অঞ্চলে নীল চাষ করা হতো। (২) অবিভক্ত বাংলার যেসব অঞ্চলে ব্যাপক নীল চাষ করা হতো। (৩) পূর্ববঙ্গের (বর্তমান বাংলাদেশ) যেসব অঞ্চলে নীল চাষ করা হতো। (৪) পূর্ববঙ্গ (বর্তমান বাংলাদেশ)-এর উল্লেখযোগ্য নীলকুঠি, নীল কারখানা, কয়েদখানা, নীলকর সাহেবদের সমাধি এবং বাড়িগুলোর অবস্থান। (৫). অবিভক্ত বাংলার যেসব স্থানে ব্যাপক নীল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল তা ৫টি মানচিত্রে চিহ্নিত করা হয়েছে। বইটিতে পূর্ববঙ্গের উল্লেখযোগ্য নীলকর সাহেবদের তালিকা সংযোজন করা হয়েছে। এ ছাড়া, বইটিতে নীল চাষ পদ্ধতি, ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন সংক্রান্ত বিভিন্ন চিত্রকর কর্তৃক অঙ্কিত বেশকিছু চিত্র সংযোজন করা হয়েছে।

রেশমা হাওলাদার

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম