Logo
Logo
×

শেষ পাতা

বিচারপতি নিয়োগের আগে নীতিমা ল্লা করা উচিত ছিল-ব্যারিস্টার খোকন

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

বিচারপতি নিয়োগের আগে নীতিমা ল্লা করা উচিত ছিল-ব্যারিস্টার খোকন

সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে নীতিমা ল্লা করা উচিত ছিল। বিচারপতি নিয়োগে নীতিমা ল্লা তৈরির আগে হাইকোর্টে ২৩ বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া উচিত হয়নি। বুধবার বিচারপতি নিয়োগের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যুগান্তরকে তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, আমি শপথ অনুষ্ঠানে গিয়েছি ল্লাম। নিয়োগ পাওয়া অনেককেই চিনি না। আরও দক্ষ বিচারপতি নিয়োগ দেওয়ার দরকার ছিল। তিন বছরে একটি মাম ল্লা করেছে এমন লোককেও বিচারপতি করা হয়েছে। আমরা আশা করছি ল্লাম মানুষের চাহিদা অনুযায়ী, সব

আইনজীবীর চাহিদা অনুযায়ী আগে বিচারপতি নিয়োগে নীতিমা ল্লা বা আইন হবে। অর্ডিন্যান্স বা নীতিমা ল্লা ছাড়া বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া তো আগের মতোই হয়ে গেল। আগেও এভাবে চলেছে, যার যাকে পছন্দ তাকে নিয়োগ দিয়েছে।

তিনি বলেন, সরকার অর্ডিন্যান্স জারি করে বিচারপতি নিয়োগ দিতে পারত। আমরা সবসময় বলে আসছি, উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগের আইন বা একটি নীতিমা ল্লা করা দরকার। যেখানে সৎ, কর্মঠ এবং মেধাবী বিচারকরা নিয়োগ পাবেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর আমরা আশা করেছি ল্লাম দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা পাবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় যোগ্যতাসম্পন্ন বিচারক নিয়োগের বিকল্প নেই। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে ২৩ জনকে বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। বুধবার তাদের শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাদের নিয়োগ দিয়ে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। তারা হলেন অবসরপ্রাপ্ত জে ল্লা ও দায়রা জজ মো. গো ল্লাম মর্তুজা মজুমদার, অবসরপ্রাপ্ত জে ল্লা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত জে ল্লা ও দায়রা জজ মো. মনসুর আলম, অবসরপ্রাপ্ত জে ল্লা ও দায়রা জজ সৈয়দ জাহেদ মনসুর, অবসরপ্রাপ্ত জে ল্লা ও দায়রা জজ কেএম রাশেদুজ্জামান রাজা, অবসরপ্রাপ্ত জে ল্লা ও দায়রা জজ মো. যাবিদ হোসেন, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মুবিনা আসাফ, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী ওয়ালিউল ইস ল্লাম, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আইনুন নাহার সিদ্দিকা, জে ল্লা ও দায়রা জজ মো. আবদুল মান্নান, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী তামান্না রহমান, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. শফিউল আলম মাহমুদ, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. হামিদুর রহমান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নাসরিন আক্তার, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাথিকা হোসেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. তৌফিক ইনাম, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ইউসুফ আব্দু ল্লাহ সুমন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ তাহসিন আলী, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফয়েজ আহমেদ, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. সগীর হোসেন, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী শিকদার মাহমুদুর রাজী, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী দেবাশীষ রায় চৌধুরী।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম