
প্রিন্ট: ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১৭ এএম

বাসুদেব খাস্তগীর
প্রকাশ: ০৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
আরও পড়ুন
ভার্সিটিতে ভর্তি হব
হয়ে গেলাম ভর্তি,
নেই কোনো তার অনুমোদন
জানছি পরে সত্যি।
বাসে চড়ে অফিসে যাই
টানছি জীবন ঘানি,
রুট পারমিটের কাগজ তো নেই
দুর্ঘটনায় জানি।
লঞ্চে চড়ি ডুবে সে লঞ্চ
পোড়া এ কপাল,
জানতে পারি ফিটনেসও নাই
নকশাও তার জাল।
ভাড়ায় থাকি, অফিস করি
কী আনন্দের দিন,
আগুন লাগলে ভবনটা হয়
অনুমোদনহীন।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিই
কোথায় বলো যাই?
কয়দিন পরে জানতে পারি
তারও লাইসেন্স নাই।
বিশ্বাস করে জমা রাখি
ব্যাংকে কিছু টাকা,
আত্মসাতের পরে জানি
ব্যাংকটি ভুয়া-ফাঁকা।
ডাক্তার দেখাই যাচ্ছে এখন
খারাপ সময়কাল
খবর শুনি সেই ডাক্তারের
সার্টিফিকেট জাল।
মুক্তিযোদ্ধা ভেবে যারে
দাওয়াত দিলাম বাড়ি,
পরে জানি সেও নাকি
ভুয়া সনদধারী।
এসব দেখার দায়িত্ব কার?
ওরাই চালাক চতুর!
‘আমড়া কাঠের ঢেকি’ আমরা
রোজ হয়ে যাই ফতুর।
বিএমসি ডিগ্রি কলেজ, চট্টগ্রাম