Logo
Logo
×

প্রথম পাতা

ডিসেম্বরে নির্বাচন আয়োজন প্রসঙ্গে সিইসি

অক্টোবরে শেষ করতে হবে সব প্রস্তুতি

সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ ইসির স্বাধীনতা খর্ব করবে * নিবন্ধন থাকার ওপর নির্ভর করবে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ

Icon

বিশেষ প্রতিনিধি

প্রকাশ: ২৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

অক্টোবরে শেষ করতে হবে সব প্রস্তুতি

চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে হলে তফশিল ঘোষণাসহ ভোটসংক্রান্ত যাবতীয় কাজ অক্টোবরের মধ্যে শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, অক্টোবরের শেষদিকে তফশিল ঘোষণা করতে হবে। কিন্তু নির্বাচনের মাঠ প্রস্তুত নয়। সংস্কার চূড়ান্ত না হওয়ায় সীমানা পুনর্নির্ধারণ ও রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের মতো প্রস্তুতিমূলক কাজ আটকে আছে।

রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন নিয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সিইসি এসব কথা বলেন। ওই অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ ইসির স্বাধীনতা খর্ব করবে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সীমার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, কম সংস্কার চাইলে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন। আর আরেকটু বেশি সংস্কার চাইলে ২০২৬ সালের জুনে জাতীয় নির্বাচন হবে। ওই সময়সীমার মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন করার প্রত্যাশা প্রকাশ করেন সিইসি।

সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশে জুন মাস বর্ষাকাল। অতীতে দেখিনি বর্ষাকালে নির্বাচন হয়। সুতরাং এ উইন্ডো মাথায় রাখতে হবে। ডিসেম্বরে যদি নির্বাচন করতে হয়, অন্তত দুমাস আগে শিডিউল ঘোষণা করতে হবে। এর মানে টু প্রিপেয়ার মাইসেলফ (নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে) অক্টোবর পর্যন্ত সময় পাচ্ছি। ডিসেম্বরে নির্বাচন করতে গেলে আমাকে অক্টোবরের মধ্যে পুরোপুরি প্রস্তুত থাকতে হবে। অক্টোবরের শেষদিকে শিডিউল ঘোষণা করতে হবে।

ওই সময়ে নির্বাচন প্রস্তুতি নেওয়ার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জও তুলে ধরেন সিইসি। তিনি বলেন, সুতরাং এটা মনে করতে হবে, ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে, বসে থাকলে হবে না। আমাকে আইনকানুন-বিধিবিধান সংশোধনের কাজ সমাধান করে অক্টোবরের মধ্যে প্রস্তুতি নিতে পারি যেন, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। মাঝখানে যদি নতুন আইন করি, সংস্কার করি; তাহলে আমার জন্য ইট উইল বি এ বিগ চ্যালেঞ্জ-সবার জন্য।

মাঠ রেডি নেই; দল নিবন্ধন ও সীমানা পুনর্নির্ধারণ আটকে আছে : সিইসি বলেন, ‘ইলেকশন ইটসেলফ ইজ অ্যা কস্টলি অ্যাফেয়ার অ্যান্ড অলসো এ টাইম কনজিইউমিং অ্যাফেয়ার’। ইলেকশনটা কুইক ফিক্স করা যায় না। বিশেষত যে পরিস্থিতিতে দায়িত্বটা নিয়েছি অথবা আমাদের কাঁধে দায়িত্বটা এসে পড়েছে ভেরি ক্রুশিয়াল টাইমে। সবকিছু রেডি নেই। আমাদের জন্য মাঠটা রেডি নেই, একটা মুভমেন্টের পরে দায়িত্বটা ক্রুশিয়াল টাইমে পেয়েছি। ১৫টা সংস্কার কমিশন কাজ করছে। এখন যার জন্য ‘রুলস অব দ্য গেম’ কী হবে, ফিক্স করতে পারিনি। তিনি জানান, খেলার জন্য রুল অব দ্য গেম থাকলে কমফোর্টেবলি খেলা পরিচালনা করতে পারেন। নির্বাচনের আইনকানুন-বিধিবিধান চূড়ান্ত অবস্থায় নেই। সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট আসতে শুরু করেছে। এদের মধ্যে কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে, ‘উই আর নট স্টিল শিউর অ্যাবাউট ইট’। নির্বাচনি সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট এখনো পাইনি, সারাংশ পাবলিক ডমেইনে যতটুকু আপনারা পাচ্ছেন, সেটুকুর ভিত্তিতে মতামত দিতে হচ্ছে।

নির্বাচনের প্রস্তুতি আটকে থাকার বিষয়টি উল্লেখ করে এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় এগিয়ে আনা হয়েছে। বড় কাজ হচ্ছে সীমানা পুনর্নির্ধারণ। এ নিয়ে দেড়শ আবেদন এসেছে। এসব নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না। আইনের মধ্যে এমনভাবে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে যেন ফিক্স করতে না পারি। আইন সংশোধন করতে হবে। এটা নিয়ে আটকে যাচ্ছি। পার্টি রেজিস্ট্রেশন, এনাদার টাইম কনজিউমিং প্রসেস। দলের অফিসসহ অনেক কিছু যাচাই-বাছাই করতে হয়, ভেরি লেনদি প্রসেস। প্রকিউরমেন্ট প্রসেস। ইচ্ছে করলে রাতারাতি কেনা যায় না কিছু। আইন মেনে মূল্যায়ন, ওয়ার্ক অর্ডারের টাইম রয়েছে। এটাও লেনদি প্রসেস। তিনি আরও বলেন, আমরা চেয়েছিলাম ভোটার নিবন্ধনের পাশাপাশি কাজগুলো এগিয়ে নিতে। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে সাইমেলটিনিয়াসলি কাজ করা যাচ্ছে না। আটকে আছে ডিলিমিটেশন, পার্টি রেজিস্ট্রেশন।

সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ ইসির স্বাধীনতা খর্ব করবে : নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশে অনেক সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়িত হলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) স্বাধীনতা খর্ব হবে বলে মন্তব্য করেছেন সিইসি এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, বিশেষ করে বিদায় নেওয়ার পর ইসির বিষয়ে তদন্তভার সংসদীয় স্থায়ী কমিটির হাতে দিলে এবং সীমানা পুনর্নির্ধারণ ও ভোটার তালিকা নিয়ে স্বতন্ত্র কর্তৃপক্ষ করার সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হলে তা ইসির ক্ষমতাকেও সংকুচিত করবে।

এসবকিছু সুপারিশের বিষয়ে রূপকার্থে সিইসি বলেন, সব সুপারিশ ভালো বা খারাপ বা আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য, এটা বলতে পারছি না। যিনি জুতা পায়ে দেন, তিনি জানেন প্যারেকটা কোথায় খোঁচাচ্ছে। জুতা পায়ে না দিলে বুঝতে পারবেন না আসলে ব্যথাটা কোথায় লাগছে। এমনে তো জুতা দেখতে কত সুন্দর! জুতা পায়ে দিলে বুঝবেন কোথায় সমস্যা, আপনার পা কোথায় কেটে যাচ্ছে, ফোসকা পড়ছে কোথায়। আমরা যারা ভেতরে আছি, সুপারিশ তো অনেক দেওয়া যায়, যিনি বাস্তবায়ন করেন, তিনিই জানেন ‘হোয়েদার ইট ইজ রিয়েলি প্র্যাকটিকেবল, রিয়েলি ইমপ্লিমেন্টেবল অর নট’।

সিইসি ইসির চারটি ‘সাংবিধানিক ম্যান্ডেটের’ কথা তুলে ধরেন-রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, সংসদ নির্বাচন, ভোটার তালিকা ও সীমানা পুনর্নির্ধারণ। এ চারটির বাইরে সংবিধানে ক্ষমতা দেওয়া না থাকলেও অন্য কোনো নির্বাচনের মধ্যে স্থানীয় সরকার অনুরাধ করলে কমিশন করে। লোকাল গভর্নমেন্ট নির্বাচন করতে হবে বলা নেই। আমাদের মূলত চারটি বড় ম্যান্ডেট। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট ইলেকশন ও পার্লামেন্ট ইলেকশন বাদ দিয়ে ডিলিটেশন অ্যান্ড ভোটার রেজিস্ট্রেশনের মধ্যে ওনারা সুপারিশ দিয়েছেন আস্তে আস্তে আমাদের কাছ থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য। সিইসির ভাষ্য-ইসির কাছ থেকে সীমানা পুনর্নির্ধারণের ক্ষমতা সরিয়ে নিলে বা এমন কোনো শর্তারোপ করলে যাতে কমিশন অভিযোগগুলো ফিক্স করতে না পারে বা বিবেচনার সময় বাধার সৃষ্টি হলে বিশাল একটা সমস্যা দেখা দেবে।

সীমানা পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে তিনি বলেন, ডিলিমিটেশন ওনারা সাজেস্ট করেছেন যে, বিস্তারিত আমি জানি না, ওনারা একটা আইন করবেন বলেছেন। ফাইনালি বলেছেন, এটা একটা স্বাধীন কর্তৃপক্ষ হবে। ইলেকশন কমিশন ‘ইটসেলফ ইজ’ স্বাধীন। আমরাই তো স্বাধীন। আমাদের চাইতে স্বাধীনতার মধ্যে আরেকটা স্বাধীন দিলে তো আরেকটা মুশকিল। তিনি আরও বলেন, ডিলিমিটেশন ইসির কনস্টিটিউশনাল ম্যান্ডেট, এটার ওপর ইসির নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। এখন স্বাধীন একটা প্রতিষ্ঠানকে আমি যদি বলি ডিলিমিটেশন করে দেন, উনি ওনার মতো টাইমলি একটা দেবেন। তখন ডিলিমিটেশন করতে করতে ইলেকশনের তারিখই পার হয়ে যাবে। কারণ, এতে ইসির নিয়ন্ত্রণ থাকবে না; উনি তো কর্তৃপক্ষ স্বাধীন।

এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, ভোটার এনআইডি কার্ড, ভোটার রেজিস্ট্রেশন যেটা ওনারা বলেছেন পরবর্তী পর্যায়ে একটা আবার স্বাধীন অধিদপ্তর/পরিদপ্তরে হ্যান্ডওভার করার জন্য সাজেস্ট করছে। আমি ভোটার লিস্ট করব, তৈরি করব আর অন্য এক কর্তৃপক্ষ এটার দায়িত্বে থাকবে। তাহলে ইসির নিয়ন্ত্রণ থাকবে? মার্চে হালনাগাদ শুরু করার কথা, এখন আমরা ২০ জানুয়ারি শুরু করে দিয়েছি, ৬৫ হাজার লোককে মবিলাইজ করেছি। মে মাসের মধ্যে কাজ শেষ হবে। আরেকটা কর্তৃক্ষকে দিলে আমার কি তার ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে? ইটস ইমপসিবল। তিনি জানান, ভোটার নিবন্ধন অন্যের কাছে দিয়ে দেওয়া অথবা ডিলিমিটেশন অন্যের কাছে দিয়ে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের কনস্টিটিউশনাল ম্যান্ডেটের সম্পূর্ণ বিরুদ্ধে, এ স্পিরিটের বিরুদ্ধে। আমাদের জন্য এ ধরনের সুপারিশ গ্রহণযোগ্য নয়। পরবর্তী সময়ে তারা সিদ্ধান্ত নিলে বা সংবিধান সংশোধন হলে সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ। বিদ্যমান সংবিধানের অধীনে এটা গ্রহণযোগ্য না।

সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে সিইসি জানান, আরেকটি সাজেস্ট করেছেন-নির্বাচন কমিশনার যদি ব্যর্থ হয়ে যান বা শপথ ভঙ্গ হয়, তাহলে পার্লামেন্টের স্ট্যান্ডিং কমিটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে। টেনিউর-এর পরে আমি যখন থাকব না, পাঁচ বছর পর আমার পেছনে পার্লামেন্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির লোকজন তদন্ত করে প্রেসিডেন্টের কাছে সুারিশ দেবে আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। দেখেন, যখন আপনি থাকবেন না সরকারি চাকরিতে, তখন বিচারে দেশের বিভিন্ন আইন আছে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নন। অতীতে দেখা গেছে, বিভিন্ন রাষ্ট্রপতির ইমিউনিটি ভোগ করতেন চেয়ারে থাকার সময়, যখন চেয়ারে নেই, অনেক রাষ্ট্রপতিরও বিচার হয়েছে।

সিইসি আরও বলেন, বিদ্যমান আইনে হয়েছে, নতুন আইন করা লাগেনি। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নন। আমরাও আইনের ঊর্ধ্বে নই। যখন আমরা থাকব না, বিচার করার জন্য যথেষ্ট আইন আছে। এখন পার্লামেন্টের স্ট্যান্ডিং কমিটিকে যদি এ দায়িত্ব দেওয়া হয়! এখন ধরেন, স্থানীয় নির্বাচনে কোনো সংসদ-সদস্য, পার্লামেন্টের স্ট্যান্ডিং কমিটি আমাকে অনুরোধ করলেন ভোটকেন্দ্র বাড়ির পাশে আনেন, আমি মানলাম না। উনি বলবেন, আচ্ছা দাঁড়াও চার বছর যাক, পার হোক, তখন দেখা যাবে। এটা হবে। পার্লামেন্টের স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে গেলে আমাদের স্বাধীনতা খর্ব হবে, স্বাধীনতা কম্প্র্রমাইজড হবে। আমরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারব না।

নতুন ইসি গঠনে বিদ্যমান আইন সংস্কার করে ‘সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের আইনের খসড়া’ প্রস্তাবনা নিয়েও সমালোচনা করেন সিইসি। তিনি বলেন, আমরা শুনছি-ওনারা আইনের একটা খসড়া দিয়েছেন কমিশন গঠনের জন্য; কী দিয়েছেন আমি জানি না। কোনো ল এ ধরনের হতে গেলে, দুই জিনিস দরকার। আমার জন্য আইন বানালে আমাকে জানাতে হবে, দেশের জনগণকে জানাতে হবে। কারণ, আইন বানানোর প্রসেডিউর আছে, ওয়েবসাইটে দিতে হবে। ইট ইজ লং টাইম কনজিউমিং প্রসেস।

আওয়ামী লীগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে না ইসি : আসন্ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে ইসি কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না বলে জানিয়েছেন সিইসি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তফশিল ঘোষণা হলে সেসময় যত দল নিবন্ধিত থাকে, আমরা তাদের নিয়ে নির্বাচন করি। এখন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন হলে নিবন্ধনের ধরন পালটে যাবে। যেটা বলতে চাই, শুধু আওয়ামী লীগ নয়, তফশিল পর্যন্ত যারা নিবন্ধিত থাকবে, অপেক্ষা করছি ওই পর্যন্ত। তফশিল ঘোষণার আগ পর্যন্ত কতটা পার্টি নিবন্ধিত থাকে, আমরা দেখতে চাই। অপেক্ষা না করে তো বোঝা যাচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক বিতর্ক চলছে আওয়ামী লীগ নিয়ে। আমরা দেখতে চাই কীভাবে সমাধান হয়। আমরা প্রধান উপদেষ্টার অফিস থেকে শুনেছি যে, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে কি করবে না, এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হবে। আমরা তা মিডিয়ায় দেখেছি। আপনারাও দেখেছেন হয়তো। তবে এ সিদ্ধান্ত ইসি নেবে না।

নিবন্ধনের এখতিয়ার তো ইসির-এমন বিষয় উত্থাপন করা হলে সিইসি আরও বলেন, এজন্যই তো বললাম আইন তো ফিক্সড হয়নি। সুপারিশ কতগুলো গ্রহণযোগ্য হবে আমি জানি না। ইসির জন্য দিকনির্দেশনা কী হবে, সেটা তো আমি এখনো জানি না। এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম