Logo
Logo
×

প্রথম পাতা

জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র সরকারই দেবে

মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচি আজ

সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন * শহিদ মিনারের কর্মসূচি থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রটি কেমন-তা জানিয়ে দেওয়া হবে * ঘোষণাপত্র নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হয়েছে * আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোকে

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন ও ঢাবি প্রতিনিধি

প্রকাশ: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচি আজ

জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে সরকারের পক্ষ থেকে প্রদান করা হবে। পাশাপাশি জনআকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আজ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সমবেত হওয়ার কর্মসূচি বহাল রেখেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। একই সঙ্গে আজকের এই কর্মসূচিকে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার মধ্যরাতে জরুরি সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে রোববার ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশের ঘোষণা দেওয়ার পর সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সরকারের পক্ষ থেকে কিছু দিনের মধ্যে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র’ প্রস্তুত করা হবে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। প্রেস সচিবের এই ঘোষণার পর এদিন (সোমবার) সন্ধ্যায় জরুরি মিটিংয়ে বসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা। বাংলামোটরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে মধ্যরাতে সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ।

তিনি বলেন, আমরা এদেশের মানুষের উদ্দেশে বলব, এই প্রক্লেমেশন যেন আমরা করতে না পারি সে ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হয়েছে। ষড়যন্ত্রে পেরেক মেরে দিয়েছে আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সরকার বলেছে সবার পক্ষ থেকে তারা ঘোষণাপত্র দেবে। কিন্তু আমরা আগামীকাল প্রক্লেমেশনের পক্ষে সারা দেশের মানুষকে রাজপথে নেমে আসার আহ্বান জানাই। সরকার আমাদের প্রক্লেমেশনের ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে, আমাদের বিজয় হয়েছে। আমরা অবশ্যই শহিদ মিনারে একত্রিত হব। যে কর্মসূচি আমরা দিয়েছি, আমরা একত্রিত হব।

সরকারের ঘোষণাপত্রের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার বিষয়ে শহিদ মিনারে সমবেত হয়ে সমর্থন জানানোর কথা তুলে ধরেন তিনি বলেন, ‘প্রক্লেমেশন কীভাবে হবে কালকে (আজ) আমরা সেখানে বলে দেব।’

মাসউদ বলেন, আমরা এই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে ঘোষণাপত্র দিতে চেয়েছি। আমরা রাষ্ট্রকে বলেছি, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যেন আমাদের সহায়তা দেওয়া হয়। আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছেও গিয়েছি। আমরা বলেছি, যেন প্রত্যেকে এটা গ্রহণ করেন। কারণ ঘোষণাপত্রটি হবে একটি ঐতিহাসিক দলিল। কিন্তু এই ঐতিহাসিক দলিল যেন আমরা প্রস্তাব করতে না পারি সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে। তবে আমরা প্রাথমিকভাবে বিজয় লাভ করেছি। সরকার আমাদের এই ঘোষণাপত্রের ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে।

এদিকে জরুরি সভা শেষে রাত দেড়টায় সংবাদ সম্মেলনে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও জুলাই শহিদস্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম, আব্দুল হান্নান মাসউদ ও সদস্য সচিব আরিফ সোহেল। আরিফ সোহেল বলেন, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে আবির্ভূত জনআকাঙ্ক্ষা তথা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কায়েমের প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ নতুন পটভূমিতে আবির্ভূত হয়েছে। হাজারও শহিদের আত্মত্যাগের স্বীকৃতি ও জনআকাঙ্ক্ষার দলিলস্বরূপ জুলাই-আগস্টের ঘোষণাপত্র অত্যাবশ্যকীয় ছিল। এই ঘোষণাপত্রের দায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ওপর বর্তায়।

তিনি বলেন, নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই ঐতিহাসিক ঘোষণাপত্র প্রণয়নের দায়িত্ব গ্রহণ করছি। আমাদের উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের আপামর ছাত্র-জনতার মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া সঞ্চারিত হয়েছে। এমতাবস্থায় ছাত্র-জনতার আহ্বানে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ছাত্র-জনতা এই সময় উপযোগী সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাচ্ছে। 

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় ৩১ শে ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচি’ ঘোষণা করা হলো। বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের প্রতি আমাদের উদাত্ত আহ্বান, আপনারা যে উদ্দীপনা পৌঁছিয়েছেন তারই ধারাবাহিকতায় আগামীকালের কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করবেন।

এর আগে রোববার বাংলামোটরে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছিলেন, এই ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ‘নাৎসি বাহিনীর’ মতো ‘অপ্রাসঙ্গিক’ এবং ১৯৭২ সালের সংবিধানের ‘কবর রচনা’ করা হবে।

‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর); কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে। সেখানে দেড় থেকে আড়াই লাখ মানুষ জমায়েত হওয়ার প্রত্যাশার কথাও জানিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

কিন্তু এক দিনের ব্যবধানে সোমবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে একই ধরনের ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের খসড়া ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছিল, সেখানে ২৯টি ধারা থাকবে। ফ্যাসিবাদ ব্যবস্থা ভেঙে দেওয়ার দীপ্ত প্রত্যয়ে শপথ নেবেন ছাত্র-জনতা। আয়োজনের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয় দেশের সব রাজনৈতিক দলকে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে সারা দেশ থেকে আগত ছাত্র-জনতাকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। অনুষ্ঠানস্থলেই প্রদর্শিত হবে আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসরদের দ্বারা পরিচালিত নির্যাতন-নিপীড়ন, গুম-খুন-ধর্ষণ, দুর্নীতি ও লুটপাট এবং জুলাই গণহত্যার শীর্ষক তথ্যচিত্র। এর পাশাপাশি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার আপসহীন ভূমিকাকে বড় করে দেখানো হবে। 

রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছিলেন, এই ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের দালিলিক ভিত্তি, লেজিটেমিসি এবং নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। এ ঘোষণার মাধ্যমে বাহাত্তরের সংবিধানকে অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করা হবে এবং বর্তমান সরকার গণ-অভ্যুত্থানের সরকার হিসাবে স্বীকৃতি পাবে। ঘোষণা মঞ্চে রাজনৈতিক কোনো দলের নেতারা থাকবেন না। মঞ্চে থাকবেন জুলাই অভ্যুত্থানের শহিদ পরিবারের সদস্য ও আহত ব্যক্তিরা। তাদের সঙ্গে থাকবেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫৮ জন সমন্বয়ক, সহ-সমন্বয়ক। 

ঘোষণাপত্রের খসড়ায় আরও উল্লেখ করা হয়েছিল ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ থেকে স্বাধীনতা, ভারতবর্ষ ভাগ, পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের বৈষম্য, স্বাধীনতা যুদ্ধ, স্বাধীনতা-পরবর্তী গণতান্ত্রিক অবক্ষয়, ৭২ সালের সংবিধানে লাখ লাখ শহিদের আত্মত্যাগের প্রতিফলন না হওয়া, সামরিক শাসন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সংবিধান সংশোধন এবং এর নেতিবাচক প্রভাব, কুখ্যাত ওয়ান-ইলেভেন বন্দোবস্ত ও মুজিববাদী দৃষ্টান্তকে স্থায়ীকরণ, শেখ হাসিনার প্রশ্নাতীত ক্ষমতা ও আধিপত্যের পথ প্রশস্তকরণ, একাত্তরের চেতনাকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে বিগত সরকারের মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদী মতাদর্শ জিইয়ে রাখা; সামরিক, বিচার বিভাগ, বেসামরিক প্রশাসন এবং পুলিশসহ গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজনীতিকীকরণ; দুর্নীতি এবং দমনমূলক ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার হাতিয়ারকরণ; সংখ্যালঘু এবং নারীদের ফ্যাসিবাদী শাসনের লক্ষ্যে পরিণত করা, সাড়ে ১৫ বছরে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিতকরণ ও বৈষম্য; রাজনৈতিক কারণে বলপূর্বক গুম এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, জেল-জুলুম, পিলখানা ষড়যন্ত্র, শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ড, প্রহসনমূলক বিচারব্যবস্থা, বাংলাদেশপন্থি অবস্থানের জন্য ভারত বিরোধীদের মারধর, শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে সমন্বয় করে ব্যবসায়ীদের কোটি কোটি টাকা পাচার, ন্যায্য দাবি তুললে শ্রমিকদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা, ক্যাম্পাসগুলোতে আওয়ামী লীগ সমর্থকদের হাতে শিক্ষার্থী ও তরুণদের নির্যাতন, জুলাই বিপ্লবে সরকারের নৃশংস বলপ্রয়োগ ও ছাত্র হত্যাসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হবে।

ছাত্র প্রতিনিধিরা জানান, রক্ত দিয়ে অর্জিত গণ-অভ্যুত্থান রক্ষায় আজকের আয়োজনে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করবেন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। আগতদের পদচারণায় ৫ আগস্টের মতো শহিদ মিনার চত্বরে উৎসবের আমেজ তৈরি হবে বলে তাদের বিশ্বাস।  

জানতে চাইলে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন যুগান্তরকে বলেন, যেভাবে ৫ আগস্ট রাস্তায় মানুষের ঢল নেমেছিল। মানুষ যেভাবে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঠিকই একইভাবে কাল (আজ মঙ্গলবার) জাতীয় শহিদ মিনারে মানুষের ঢল নামবে। স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করবেন। সেভাবেই প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ যুগান্তরকে বলেন, কত মানুষ আসবে সেটার সংখ্যাটা বলা কঠিন। ৩১ জুলাই (আজ) শহিদ মিনারে যে লাখ লাখ মানুষের সমাগম হয়েছিল-এটি সেটাকেও ছাড়িয়ে যাবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি। তিনি বলেন, আমাদের কোনো আনুষ্ঠানিকতা নেই। আমাদের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এখনে কে আসবেন কিংবা আসবেন না, এটা একান্তই তাদের ব্যাপার। এটা নিয়ে আমরা চিন্তা করছি না। 

সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ : আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিএনপি-জামায়াতসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি। দলগুলোর সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে গত ১৫ বছরের নির্বিচারে খুন, গুম, গণহত্যা, ভোট চুরি, অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় আওয়ামী লীগ ও দলটির জোট শরিকদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।  

ডিএমপির ট্রাফিক নির্দেশনা : আজ শহিদ মিনারের এই ঘোষণাপত্র প্রকাশ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ট্রাফিক নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি। নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে-গাবতলী হয়ে ঢাকা মহানগরে প্রবেশকৃত যানবাহনগুলো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও আগারগাঁও এলাকার পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে পার্কিং করবে; সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী প্রবেশপথ দিয়ে আগত যানবাহনগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এলাকায় পার্কিং করবে এবং আব্দুল্লাহপুর হয়ে প্রবেশকৃত যানবাহনগুলো ৩০০ ফিট এলাকায় পার্কিং করবে।


Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম