Logo
Logo
×

প্রথম পাতা

তরুণদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ

বন্ধুদের সহায়তা চান ড. ইউনূস

ভোটার তালিকা তৈরি হলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা * রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন ও বাসস

প্রকাশ: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

বন্ধুদের সহায়তা চান ড. ইউনূস

তরুণদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নিউইয়র্কে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ সহায়তা চান। জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্য প্রাপ্তির ৫০তম বছর উদযাপন উপলক্ষ্যে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এদিন প্রধান উপদেষ্টা আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভার সঙ্গে এক বৈঠকে বলেছেন, দেশের সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছে ভোটার তালিকা তৈরি হয়ে গেলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। এছাড়া একই দিন আরও দুটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন তিনি। এর মধ্যে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে উচ্চপর্যায়ের এক আলোচনায় ড. ইউনূস রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। সংকট নিরসনে তিনি তিন দফা প্রস্তাব পেশ করেন। সেখানে রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ কোটি ডলারের নতুন মার্কিন সহায়তার ঘোষণা করেছেন দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। আরেক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা তিন তরুণকে বিশ্ব মঞ্চে পরিচয় করিয়ে দেন ড. ইউনূস। এর মধ্যে মাহফুজ আলমকে ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসাবে তুলে ধরেন। বর্তমানে তিনি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী। অপর দুজন হলেন-প্রধান উপদেষ্টার দুই সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী। এদিকে আজ ড. ইউনূস জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চান ড. ইউনূস : সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, যুবসমাজের জীবন উৎসর্গ এবং অদম্য নেতৃত্বের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশে যুগান্তকারী পরিবর্তন ঘটেছে। একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার লক্ষ্যে তারা জীবন দিয়েছেন। তরুণদের এই স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, তরুণদের আত্মত্যাগ আমাদের সামনে বড় সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। আমরা এই সুযোগ হারাতে চাই না। বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামো ও প্রতিষ্ঠানগুলোর আমূল পরিবর্তনের মাধ্যমে তরুণরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চায়। এটি বাস্তবায়নে আপনাদের সবার সমর্থন প্রয়োজন।

অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা যোগ দেন। বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করে। সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আরও ছিলেন-পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ।

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে আলোকচিত্রী ও লেখক শহিদুল আলম শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের ঘটনাগুলো নিয়ে লেখা দুটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, গোটা জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। যারা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিল আমরা তাদের হতাশ করতে চাই না। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের মাধ্যমে একটি নতুন নির্বাচনি ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে তার সরকার কাজ করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বিদেশি বন্ধুদের উদ্দেশে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের তরুণরা যে সাহস ও প্রত্যয় দেখিয়েছে, তা আমাদেরকে অভিভূত করেছে। বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে তারা পঙ্গুত্ব বরণ করতে পিছপা হয়নি। তিনি বলেন, তরুণদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ গড়তে আমরা আপনাদের পাশে চাই।

আইএমএফ ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে বৈঠক : বৈঠকে ড. ইউনূস আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভাকে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ব্রিফ করেন। তখন জর্জিয়েভা বলেন, এটি একটি ভিন্ন দেশ। এটি বাংলাদেশ ২.০। বৈঠকে ড. ইউনূস নির্বাচন, বেসামরিক প্রশাসন, পুলিশ, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন ও সংবিধানে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের সুপারিশ করার জন্য তার অন্তর্বর্তী সরকার যে ছয়টি কমিশন গঠন করেছে সে সম্পর্কে কথা বলেন। তিনি বলেন, কমিশনের সুপারিশ নিয়ে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে। সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্যে উপনীত এবং ভোটার তালিকা তৈরি হলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।

আইএমএফের প্রধান নির্বাহী এসব উদ্যোগে তার সমর্থন জানিয়ে বলেন, আইএমএফ বাংলাদেশ সরকারের জন্য আর্থিক সহায়তা দ্রুততর করবে। তিনি বলেন, তিনি বাংলাদেশে ‘দ্রুত’ একটি আইএমএফ দল পাঠিয়েছেন এবং এই মুহূর্তে সেটি ঢাকায় অবস্থান করছে। দলটি আগামী মাসে আইএমএফ পরিচালনা পর্ষদের কাছে তাদের প্রতিবেদন দাখিল করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। জর্জিয়েভা বলেন, আইএমএফ বোর্ড টিমের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন ঋণদান কর্মসূচি শুরু করতে পারে, অথবা এটি গত বছরের শুরুর দিকে চালু হওয়া বিদ্যমান সহায়তা কর্মসূচির অধীনে আরও ঋণ দিতে পারে।

জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও পরিবহণ উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান আইএমএফ প্রধানকে বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার মাত্র ১ সপ্তাহ সময়ে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অপরাধের ‘দুর্গ’ গুঁড়িয়ে দিয়েছে। ড. দেবপ্রিয় দেশের অর্থ প্রদানের ভারসাম্য বাড়াতে আইএমএফের সহায়তার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, বিনিময় হার স্থিতিশীল করতে আইএমএফের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হবে।

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে এগিয়ে আসার আহ্বান : জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশেনের ফাঁকে মঙ্গলবার রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় ড. ইউনূস বলেন, আমাদের সতর্ক হতে হবে, এ সংকটের সমাধান না হলে শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র অঞ্চল সমস্যায় পড়বে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি, আইসিসি প্রসিকিউটর করিম এএ খান, আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ প্রমুখ বক্তব্য দেন।

প্রধান উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন করে ভাবার প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, প্রথমত আমরা চাই জাতিসংঘ মহাসচিব যত দ্রুত সম্ভব রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে সব পক্ষের উপস্থিতিতে একটি সম্মেলনের আয়োজন করুন। সম্মেলনে সংকটের সামগ্রিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে নতুন এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সমাধানের উপায় কী হতে পারে, তেমন প্রস্তাব আসতে হবে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, দ্বিতীয়ত জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ যৌথভাবে পরিচালিত ‘জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান’ কার্যক্রমে নতুন করে প্রাণশক্তি যোগ করা প্রয়োজন। যেহেতু এখন রোহিঙ্গাদের পেছনে ব্যয় করার মতো তহবিলের অভাব রয়েছে, তাই রাজনৈতিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে অর্থ সংগ্রহের প্রক্রিয়া আরও জোরদার করতে হবে। তৃতীয় প্রস্তাবে ড. ইউনূস বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যা অপরাধের বিচার নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই আন্তরিক সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।

আলোচনায় অংশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং বাংলাদেশ ও তাদের আশ্রয়দানকারী জনগোষ্ঠীর জন্য প্রায় ১৯ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলারের নতুন সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেন।

শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য বৈষম্য, রাষ্ট্রহীনতা এবং জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত বন্ধ করতে আমাদের অবশ্যই প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে বলেন, রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে এবারের বৈঠকটি অত্যন্ত সফল ছিল। আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে ভুলে যাওয়া উচিত নয়।

তিন তরুণকে বিশ্বমঞ্চে পরিচয় করালেন ড. ইউনূস : নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনের ফাঁকে মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন। অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল-‘ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ লিডারস স্টেজ’। মঞ্চে ড. ইউনূস তার দীর্ঘদিনের বন্ধু বিল ক্লিনটনের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলার ফাঁকে সফরসঙ্গী তিন তরুণকে বিশ্বমঞ্চে পরিচয় করিয়ে দেন। এ সময় ড. ইউনূস বলেন, তারা যেভাবে কথা বলে এরকম কথা আমি কখনো শুনিনি। তারা নতুন পৃথিবী, নতুন বাংলাদেশ গড়তে প্রস্তুত। প্লিজ আপনারা তাদের হেল্প করবেন। যেন তারা তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। এ গুরুদায়িত্ব আমাদের সবার নিতে হবে। এ সময় তিনি বিল ক্লিনটনের হাত ধরে বলেন, আপনি আমাদের সঙ্গে আছেন এ স্বপ্ন পূরণে। তিনি আরও বলেন, তাদের দেখতে অন্য তরুণদের মতো মনে হলেও আপনি যখন তাদের কাজ দেখবেন, বক্তব্য শুনবেন আপনি অবাক হবেন। তারা সারা দেশ নাড়িয়ে দিয়েছে। তারা তাদের বক্তব্য, ত্যাগ, তাদের কমিটমেন্ট থেকে পিছিয়ে যায়নি। তারা বলে, আপনারা চাইলে আমাদের হত্যা করতে পারেন, কিন্তু আমরা পথ ছেড়ে যাব না। এ সময় মাহফুজকে সামনে এগিয়ে দিয়ে ড. ইউনূস বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পেছনের কারিগর মাহফুজ। যদিও মাহফুজ সব সময় বলে, সে একা নয়, আরও অনেকে আছে। যদিও সে গণঅভ্যুত্থানের পেছনের কারিগর হিসাবে পরিচিত।

এটা খুব সুশৃঙ্খল আন্দোলন ছিল উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটা হঠাৎ করে হয়েছে এমন কিছু নয়। খুবই গোছানো আন্দোলন। এছাড়াও এত বড় আন্দোলন হয়েছে মানুষ জানত না, কে আন্দোলনের লিডার? যার ফলে একজনকে আটক করা যেত না। বলাও যেত না, একজনকে আটক করলে আন্দোলন শেষ।

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক আজ : আজ ড. ইউনূস জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে বৈঠক করবেন। নির্ধারিত কর্মসূচি অনুসারে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে জাতিসংঘ সচিবালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। আগামীকাল নিউইয়র্ক সময় সকাল ১০টায় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস।

ইতালি ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ : ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সঙ্গে আলাদাভাবে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম