২৯৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ঘোষণা
নতুন মুখের জয়জয়কার
তিন প্রতিমন্ত্রীসহ অনেক হেভিওয়েট এমপি ও সাবেক মন্ত্রী-হুইপ বাদ * রাজনীতিবিদদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াঙ্গনের তারকাসহ বিভিন্ন পেশার পরিচিত মুখকে বেছে বেছে মনোনয়ন
হাসিবুল হাসান
প্রকাশ: ২৭ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রোববার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের -যুগান্তর
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। তিনশ সংসদীয় আসনের মধ্যে দুটি বাদ রেখে বাকি ২৯৮টি আসনে দলের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে দলটি। দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে এবার নানা চমক এনেছেন আওয়ামী লীগ। অধিক বয়স, জনপ্রিয়তা হারানো এবং নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে বাদ পড়েছেন তিন প্রতিমন্ত্রীসহ বর্তমান সংসদের ৭১ এমপি। তাদের জায়গায়সহ অন্যান্য আসন মিলে প্রার্থী তালিকায় উঠে এসেছে ১০৫ নতুন মুখ।
গত নির্বাচনে জোট ও শরিকদের ছাড় দেওয়া হয়েছিল, এমন আসনগুলোর মধ্যে দুটি বাদে বাকি সবগুলোতেই দলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তালিকায় পোড় খাওয়া প্রবীণ নেতাদের পাশাপাশি ছাত্রলীগের একঝাঁক তরুণ নেতাও রয়েছেন। নৌকার মাঝি হয়েছেন রাজনীতিবিদদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াঙ্গনের তারকাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার পরিচিত মুখ। সব মিলিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নে এবার নতুন মুখের ছড়াছড়ি।
রোববার বিকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ সময় দলের নির্বাচন পরিচালনা জাতীয় কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরউল্লাহসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে টানা চার দফা আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।
বিভিন্ন সংস্থার জরিপ এবং দলের সাংগঠনিক রিপোর্ট বিবেচনায় নিয়ে কয়েকটি ক্লাইটেরিয়া দেখে প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়। অধিক জনপ্রিয়তা, দলে গ্রহণযোগ্যতা, দুর্দিনে যারা মানুষের পাশে থেকেছে এবং পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির প্রার্থীদের বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। ঘোষিত মনোনয়ন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এবার মনোনয়ন পাওয়া ২৪ নারী নৌকার টিকিট নিয়ে সরাসরি লড়বেন।
সাংস্কৃতিক অঙ্গনের তিন তারকাকে এবার দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। মাশরাফি বিন মুর্তজা ও সাকিব আল হাসানসহ ক্রীড়াঙ্গনের তারকারাও পেয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। এবার নৌকার টিকিট পেয়েছেন ১৩ চিকিৎসক। ছয়জন সাবেক আমলাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ২০ জন পেয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। সাবেক পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাদের বেশ কয়েকজন এবারও আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। আছেন ব্যবসায়ী, ডাক্তার, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, আইনজীবীসহ নানা পেশার মানুষ।
এদিকে তিনশ আসনের মধ্যে কুষ্টিয়া-২ ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের মনোনয়ন রোববার প্রকাশ করা হয়নি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ২৯টি আসন ছেড়েছিল আওয়ামী লীগ। এছাড়া ১৪ দলীয় জোট শরিকদের মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টি ৫, জাসদ (ইনু) ৩, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২, জাসদ (আম্বিয়া) ১, তরিকত ফেডারেশনকে দুটি আসন দেওয়া হয়েছিল। আসন ভাগাভাগিতে যুক্তফ্রন্ট পেয়েছিল ৩টি আসন।
তবে উল্লেখিত দুটি ছাড়া জাতীয় পার্টি এবং সমমনাদের জন্য গত নির্বাচনে ছেড়ে দেওয়া সব আসনে এবার দলের প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। সমঝোতার পর সেসব আসন থেকে দলীয় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা হতে পারে বলে জানা গেছে।
এদিকে দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার আগে থেকেই লোকে লোকারণ্য হয়ে যায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়। বিভিন্ন আসনের প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা জড়ো হন সেখানে। দলীয় প্রার্থী ঘোষণার পর হাজার হাজার নেতাকর্মী, সমর্থকের কেউ কেউ উল্লাসে ফেটে পড়েন, জয় বাংলা আর নৌকা প্রতীকের স্লোগানে চারদিক প্রকম্পিত করে তোলে। অন্যদিকে মনোনয়নবঞ্চিত অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশীর সমর্থকদের মন খারাপ করে এলাকা থেকে দ্রুত চলে যেতেও দেখা গেছে।
বাদ পড়লেন তিন প্রতিমন্ত্রী : প্রধানমন্ত্রী ছাড়া এখন মন্ত্রিসভায় ২৫ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী ও তিন উপমন্ত্রী রয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজন ছিলেন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী। যারা সংসদ সদস্য ছিলেন না। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন তালিকা প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, মন্ত্রিসভার সদস্যদের তিনজন ছাড়া সবাই মনোনয়ন পেয়েছেন। বাদ পড়া তিনজনই প্রতিমন্ত্রী। তারা হলেন-সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। ময়মনসিংহ-৫ আসনে কেএম খালিদকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আবদুল হাই আকন্দকে। খুলনা-৩ আসনে মন্নুজান সুফিয়ানকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেনকে। কুড়িগ্রাম-৪ আসনে জাকির হোসেনকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে বিপ্লব হাসানকে। বিপ্লব ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা।
আরও বেশ কিছু হেভিওয়েট মনোনয়ন পাননি : চট্টগ্রাম-৩ আসনে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর জায়গায় মনোনয়ন পেয়েছেন মোতাহেরুল ইসলাম। মহিউদ্দিন খান আলমগীর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ছিলেন প্রভাবশালী আমলা। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার তার (চাঁদপুর-১) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন দলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ। সাবেক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের আসনে (জামালপুর-১) এবার মনোনয়ন পেয়েছেন নূর আহমেদ। প্রতিমন্ত্রীর পদ হারানো এক সংসদ সদস্যকেও বাদ দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথ ছিলেন বরিশাল-৪ এর এমপি। এবার তার জায়গায় মনোনয়ন পেয়েছেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ। সাইফুজ্জামান শিখর মাগুরা-১ এর সংসদ সদস্য ছিলেন। তার স্থলে মনোনয়ন পেয়েছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। মনোননয়ন তালিকায় ক্রিকেটারদের একজন যোগ হলেও বাদ পড়েছেন আরেকজন। তিনি নাঈমুর রহমান দুর্জয়। মানিকগঞ্জ-১ আসনের সাবেক এ সংসদ সদস্যের জায়গায় মনোনয়ন পেয়েছেন আব্দুস সালাম।
বাদ পড়লেন জামাই-শ্বশুর : আওয়ামী লীগের এবারের মনোনয়ন থেকে বাদ পড়েছেন শ্বশুর-জামাতা দুজনই। তারা হলেন সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ফরিদপুর-৩ আসনের এমপি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এবং তার জামাতা সিরাজগঞ্জ-২ আসনের এমপি হাবিবে মিল্লাত। তাদের স্থলে মনোনয়ন পেয়েছেন ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক এবং সিরাজগঞ্জে জান্নাত আরা হেনরী।
ইনুর আসন ফাঁকা, মেননের আসনে নাছিম : দুটি আসন ফাঁকা রেখে ২৯৮টি আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। ফাঁকা দুই আসন হলো কুষ্টিয়া-২ (ভেড়ামারা ও মিরপুর) এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ (বন্দর উপজেলা ও নারায়ণগঞ্জ সদরের অংশ)। এর মধ্যে কুষ্টিয়া-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। জাসদ সভাপতির আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ঘোষণা না করলেও ১৪ দলীয় জোটের আরেক শরিক দল বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের আসনে এবার এক নেতাকে মনোনীত করেছে ক্ষমতাসীন দলটি। ওই আসনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ফাঁকা রাখা আরেক আসন নারায়ণগঞ্জ-৫ এ বর্তমান সংসদ সদস্য হিসাবে আছেন জাতীয় পার্টির একেএম সেলিম ওসমান।
আইজিপি’র ভাই পেলেন নৌকার মনোনয়ন : সুনামগঞ্জ-২ আসন (দিরাই ও শাল্লা) থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের ছোট ভাই চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এই আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তার মৃত্যুর পর আসনটিতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তার স্ত্রী জয়া সেনগুপ্তা। অন্যদিকে কিশোরগঞ্জ-২ আসনে সংসদ সদস্য ছিলেন সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ। এই আসনে এবার তিনি মনোনয়ন পাননি। আওয়ামী লীগ থেকে নূর মোহাম্মাদের আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা অতিরিক্ত ডিআইজি (অব.) আব্দুল কাহহার আকন্দকে।
কেন্দ্রীয় কমিটির ৩৪ নেতা পেলেন নৌকা : আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন ৩৪ জন। গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নোয়াখালী-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী হয়ে ফের লড়বেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর ১৬ জনের মধ্যে এবার মনোনয়ন পেয়েছেন ১১ জন। দলের চার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের সবাই এবার দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। আটজন সাংগঠনিক সম্পাদকের মধ্যে মনোনয়ন পেয়েছেন ছয়জন। বিভাগীয় সম্পাদকদের মধ্যে মনোনয়ন পেয়েছেন ছয়জন। কেন্দ্রীয় কমিটির বর্তমান সদস্য সংখ্যা ২৭ জন। তাদের মধ্যে মনোনয়ন পেয়েছেন পাঁচজন।
২৯৮ আসনে দলের মনোনয়ন পেলেন যারা-রংপুর বিভাগ : পঞ্চগড়-১ নাঈমুজ্জামান ভুঁইয়া, পঞ্চগড়-২ নূরুল ইসলাম সুজন, ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ মাজহারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ ইমদাদুল হক, দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান, দিনাজপুর-৬ শিবলী সাদিক, নীলফামারী-১ আফতাব উদ্দিন সরকার, নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর, নীলফামারী-৩ গোলাম মোস্তফা, নীলফামারী-৪ মো. জাকির হোসেন বাবুল, লালমনিরহাট-১ মো. মোতাহার হোসেন, লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ, লালমনিরহাট-৩ মো. মতিয়ার রহমান, রংপুর-১ মো. রেজাউল করিম রাজু, রংপুর-২ আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী, রংপুর-৩ তুষার কান্তি মন্ডল, রংপুর-৪ টিপু মুনশি, রংপুর-৫ রাশেক রহমান, রংপুর-৬ শিরীন শারমিন চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-১ মো. আছলাম হোসেন সওদাগর, কুড়িগ্রাম-২ মো. জাফর আলী, কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে, কুড়িগ্রাম-৪ মো. বিপ্লব হাসান, গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী, গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা বেগম গিনি, গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি, গাইবান্ধা-৪ মো. আবুল কালাম আজাদ ও গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান (রিপন)।
রাজশাহী বিভাগ : জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম দুদু, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান, বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান মানিক, বগুড়া-৩ মো. সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, বগুড়া-৪ মো. হেলাল উদ্দিন কবিরাজ, বগুড়া-৫ মো. মজিবর রহমান (মজনু), বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান রিপু, বগুড়া-৭ মো. মোস্তফা আলম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মু. জিয়াউর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মো. আব্দুল ওদুদ, নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২ মো. শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী, নওগাঁ-৪ মো. নাহিদ মোর্শেদ, নওগাঁ-৫ নিজাম উদ্দিন জলিল (জন), নওগাঁ-৬ মো. আনোয়ার হোসেন হেলাল, রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী, রাজশাহী-৩ মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী-৪ মো. আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী-৫ মো. আব্দুল ওয়াদুদ, রাজশাহী-৬ মো. শাহ্রিয়ার আলম, নাটোর-১ মো. শহীদুল ইসলাম (বকুল), নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল
নাটোর-৩ জুনাইদ আহ্মেদ পলক, নাটোর-৪ মো. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল জয়, সিরাজগঞ্জ-২ মোছা. জান্নাত আরা হেনরী, সিরাজগঞ্জ-৩ মো. আব্দুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-৪ মো. শফিকুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন মণ্ডল, সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম, পাবনা-১ মো. শামসুল হক টুকু
পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ কবির, পাবনা-৩ মো. মকবুল হোসেন, পাবনা-৪ গালিবুর রহমান শরীফ ও পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খন্দ. প্রিন্স।
খুলনা বিভাগ : মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর-২ আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক, কুষ্টিয়া-১ আ কা ম সরওয়ার জাহান, কুষ্টিয়া-২ (কারও নাম ঘোষণা করা হয়নি), কুষ্টিয়া-৩ মো. মাহবুবউল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ জর্জ, চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন), চুয়াডাঙ্গা-২ মো. আলী আজগার, ঝিনাইদহ-১ মো. আব্দুল হাই, ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম সিদ্দিকী, ঝিনাইদহ-৩ মো. সালাহ উদ্দিন মিয়াজী, ঝিনাইদহ-৪ মো. আনোয়ারুল আজীম (আনার), যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২ মো. তৌহিদুজজামান, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৪ এনামুল হক বাবুল, যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর-৬ শাহীন চাকলাদার, মাগুরা-১ তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, মাগুরা-২ শ্রী বীরেন শিকদার, নড়াইল-১ বিএম কবিরুল হক, নড়াইল-২ মাশরাফি বিন মুর্তজা, বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দীন, বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার, বাগেরহাট-৪ এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগ, খুলনা-১ ননী গোপাল মন্ডল, খুলনা-২ সেখ সালাহউদ্দিন, খুলনা-৩ এসএম কামাল হোসেন, খুলনা-৪ আব্দুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, খুলনা-৬ মো. রশীদুজ্জামান, সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, সাতক্ষীরা-২ মো. আসাদুজ্জামান বাবু, সাতক্ষীরা-৩ আ ফ ম রুহুল হক এবং সাতক্ষীরা-৪ এসএম আতাউল হক।
বরিশাল বিভাগ : বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা, পটুয়াখালী-১ মো. আফজাল হোসেন, পটুয়াখালী-২ আ স ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩ এসএম শাহজাদা, পটুয়াখালী-৪ মো. মহিববুর রহমান, ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আলী আজম, ভোলা-৩ নূরুন্নবী চৌধুরী, ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্, বরিশাল-২ তালুকদার মো. ইউনুস, বরিশাল-৩ সরদার মো. খালেদ হোসেন, বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ, বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক, বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ মল্লিক, ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন, ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু, পিরোজপুর-১ শ ম রেজাউল করিম, পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ্বাস ও পিরোজপুর-৩ মো. আশরাফুর রহমান।
ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ : টাঙ্গাইল-১ ড. আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির, টাঙ্গাইল-৩ কামরুল হাসান খান, টাঙ্গাইল-৪ মো. মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, টাঙ্গাইল-৫ মো. মামুন-অর-রশিদ, টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম (টিটু), টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ, টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয়, জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ, জামালপুর-২ মো. ফরিদুল হক খান, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, জামালপুর-৪ মো. মাহবুবুর রহমান, জামালপুর-৫ মো. আবুল কালাম আজাদ, শেরপুর-১ মো. আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩ এডিএম শহিদুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ, ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম, ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান, ময়মনসিংহ-৫ মো. আব্দুল হাই আকন্দ, ময়মনসিংহ-৬ মো. মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭ মো. হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী, ময়মনসিংহ-৮ মো. আব্দুছ ছাত্তার, ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ ফাহ্মী গোলন্দাজ (বাবেল), ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ রুহী, নেত্রকোনা-২ মো. আশরাফ আলী খান খসরু, নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার উকিল, নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান, নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর, কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার আকন্দ, কিশোরগঞ্জ-৩ মো. নাসিরুল ইসলাম খান, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ মো. আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান, মানিকগঞ্জ-১ মো. আব্দুস সালাম, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক, মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ, মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন, মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা-১ সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা-২ মো. কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ, ঢাকা-৪ সানজিদা খানম, ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ মুন্না, ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম, ঢাকা-৮ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ মো. মাইনুল হোসেন খান, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব হাসান, ঢাকা-১৯ ডা. মো. এনামুর রহমান, ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ, গাজীপুর-১ আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ মো. জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ রুমানা আলী, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন (রিমি), গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ, নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি খান, নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ মো. নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ-আল-কায়সার, নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান, নারায়ণগঞ্জ-৫ (কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি), রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী, রাজবাড়ী-২ মো. জিল্লুল হাকিম, ফরিদপুর-১ মো. আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর, ফরিদপুর-৩ শামীম হক, ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্যাহ, গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম, গোপালগঞ্জ-৩ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ মো. আবদুস সোবহান মিয়া, শরীয়তপুর-১ মো. ইকবাল হোসেন, শরীয়তপুর-২ একেএম এনামুল হক শামীম ও শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক।
সিলেট বিভাগ : সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র সরকার, সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সুনামগঞ্জ-৩ এমএ মান্নান, সুনামগঞ্জ-৪ মোহম্মদ সাদিক, সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক, সিলেট-১ একে আব্দুল মোমেন, সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান, সিলেট-৪ ইমরান আহমদ, সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমদ, সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ, মৌলভীবাজার-১ মো. শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম চৌধুরী, মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, মৌলভীবাজার-৪ মো. আব্দুস শহিদ, হবিগঞ্জ-১ ডা. মো. মুশফিক হুসেন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন শরীফ, হবিগঞ্জ-৩ মো. আবু জাহির ও হবিগঞ্জ-৪ মো. মাহাবুব আলী।
চট্টগ্রাম বিভাগ : ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. শাহজাহান আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১ মো. আবদুস সবুর, কুমিল্লা-২ সেলিমা আহ্মাদ, কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম খান, কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দীন, কুমিল্লা-৭ প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা-৮ আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন, কুমিল্লা-৯ মো. তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০ আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১১ মুজিবুল হক, চাঁদপুর-১ সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, চাঁদপুর-৩ ডা. দীপু মনি, চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর রহমান, চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম, ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী-৩ মো. আবুল বাশার, নোয়াখালী-১ এইচএম ইব্রাহিম, নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম, নোয়াখালী-৩ মো. মামুনুর রশীদ কিরণ, নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের, নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী, লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন খান, লক্ষ্মীপুর-২ নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, লক্ষ্মীপুর-৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী, চট্টগ্রাম-১ মাহাবুব উর রহমান, চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম-৪ এসএম আল মামুন, চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস সালাম, চট্টগ্রাম-৬ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১০ মহিউদ্দিন বাচ্চু, চট্টগ্রাম-১১ এম, আবদুল লতিফ, চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন, চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন আহমদ, কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার, খাগড়াছড়ি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রাঙামাটি দীপংকর তালুকদার এবং বান্দরবান বীর বাহাদুর উ শৈ সিং।
সবচেয়ে বেশি নতুন মুখ এবং বাদ ঢাকা বিভাগে : আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১০৫ নতুন মুখের মধ্যে রংপুর বিভাগে ১৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৫ জন, খুলনা বিভাগে ১২ জন, বরিশাল বিভাগে ৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৩ জন, ঢাকা বিভাগে ২০ জন, সিলেট বিভাগে ৯ জন এবং চট্টগ্রাম বিভাগে রয়েছেন ১৫ জন। অন্যদিকে বাদ পড়া বর্তমান এমপির মধ্যে রংপুর বিভাগে ৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ১০ জন, খুলনা বিভাগে ১১ জন, বরিশাল বিভাগে ৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ জন, ঢাকা বিভাগে ১৫ জন, সিলেট বিভাগে ৬ জন এবং চট্টগ্রাম বিভাগের ১০ জন রয়েছেন।
বাবার আসনে চার ছেলে : বাবার আসনে নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন আওয়ামী লীগের চার বর্তমান সংসদ-সদস্যের ছেলে। তারা হলেন হাজী সেলিমের ছেলে মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম, মোশাররফ হোসেনের ছেলে মাহবুবুর রহমান, এইচএন আশিকুর রহমানের ছেলে রাশেক রহমান এবং দবিরুল ইসলামের ছেলে মাজহারুল ইসলাম। তারা চার জনই যার যার বাবার আসনে বাবার পরিবর্তে নির্বাচনে লড়বেন। সোলায়মান সেলিম ঢাকা-৭, মাহবুবুর রহমান চট্টগ্রাম-১, রাশেক রহমান রংপুর-৫ ও মাজহারুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন। সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে মেরিনা জাহান কবিতার জায়গায় এবার মনোনয়ন পেয়েছেন তার ভাই চয়ন ইসলাম। নোয়াখালী-৬ আসনে বেগম আয়েশা ফেরদাউসের জায়গায় এবার মনোনয়ন পেয়েছেন তার স্বামী সাবেক সংসদ-সদস্য মোহাম্মদ আলী।