Logo
Logo
×

নগর-মহানগর

চট্টগ্রামে চাল সংকট

১২ উপজেলায় ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ

Icon

আহমেদ মুসা, চট্টগ্রাম

প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

চট্টগ্রামে খোলাবাজারে (ওএমএস) চালের জন্য হাহাকার চলছে। চাল সংকটে জেলার ১৫ উপজেলার মধ্যে ১২টিতেই বন্ধ রয়েছে ওএমএস’র কার্যক্রম। চাহিদার অর্ধেক পণ্যও দিতে পারছেন না ডিলাররা। প্রতিদিন চাল না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন অনেকেই। নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রভাবে বিশেষ করে খোলাবাজারে চাল বিক্রির (ওএমএস) ডিলারদের দোকানে মানুষের ভিড় বাড়ছে। শুধু নিুবিত্তরাই নন, মধ্যবিত্ত লোকজনও লাইনে দাঁড়িয়ে চাল কিনছেন। সকাল ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত চাল ও আটা বিক্রি করার নিয়ম থাকলেও দুপুর ২টার মধ্যে বিক্রি শেষ হয়ে যাচ্ছে। তীব্র রোদ উপেক্ষা করে ওএমএসের চাল ও আটা কিনতে ট্রাকসেল ও ডিলারের দোকানে ভিড় করছেন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল থেকে ৩০ টাকা কেজিদরে ৫ কেজি চাল ও ২৪ টাকা দরে ৫ কেজি আটা কিনতে এই ভিড়। চট্টগ্রাম খাদ্য বিভাগ খোলাবাজারে চাল ও আটা বিক্রি সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে কিনা, তা মনিটরিং করার জন্য কন্ট্রোল রুম খুলেছে। এমনকি একজন ডিলারকে মনিটরিং করতে একজন তদারকি অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ৭ জুলাই থেকে চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫ পয়েন্টে ওএমএসে চাল ও আটা বিক্রি হচ্ছে। ২৫টি পয়েন্টে দোকানের ডিলারদের প্রতিদিন ২৫ মেট্রিক টন চাল ও আটা দেওয়া হচ্ছে। একজন ক্রেতা সংশ্লিষ্ট ডিলারের কাছ থেকে ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি চাল ও ২৪ টাকা দরে ৫ কেজি আটা নিতে পারছেন। এখন উপজেলা পর্যায়ে এই কর্মসূচি বন্ধ রয়েছে। চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের (কন্ট্রোল রুমের) পরিদর্শক বিদ্যুৎ চৌধুরী যুগান্তরকে বলেন, ‘খাদ্য বিভাগের ২৫ স্পটের মধ্যে ২৫টিতেই উপচে পড়া ভিড়। অনেকে ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে যান। আমরা চেষ্টা করছি সুশৃঙ্খলভাবে মানুষের মাঝে বিতরণ করতে। কিন্তু চাহিদা অনেক বেশি।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম