Logo
Logo
×

খেলা

ফাঁকা গ্যালারি, কোহলি-সৌম্যদের দেখতে অনীহা!

Icon

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশ: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০৬ পিএম

ফাঁকা গ্যালারি, কোহলি-সৌম্যদের দেখতে অনীহা!

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম দুটি ম্যাচে দর্শক প্রত্যাশিত মানে ছিল না। পাকিস্তানের পর ভারতের ম্যাচেও গ্যালারি ছিল ফাঁকা। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের দেখতেও কি অনীহা দর্শকদের?

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের সব ম্যাচ হচ্ছে দুবাইয়ে। ভারত আগেই জানিয়ে দিয়েছিল, পাকিস্তানে খেলতে যাবে না। নিরপেক্ষ দেশ হিসেবে দুবাই পছন্দ ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। সেই দাবি মেনে নিয়েছে আইসিসি। 

কিন্তু ভারতের পছন্দ করা মাঠেও দর্শক কম। ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে দেখা গেল, গ্যালারির অনেক আসন ফাঁকা। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের দেখতেও কি অনীহা দর্শকদের? 

দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ২৫ হাজার দর্শক বসতে পারেন। ভারতের ম্যাচ থাকলে খেলা শুরুর আগেই গ্যালারি ভরে যায়। সাধারণত এই ছবিই দেখা যায়। কিন্তু দুবাইয়ে তা হয়নি। খেলা শুরুর পরেও দেখা যায়, অনেক আসন ফাঁকা ছিল। বিশেষ করে স্টেডিয়ামের যে দিকে গ্যালারিতে রোদ পড়েছে সেই দিকে দর্শক অনেক কম ছিল। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে অনেক আগে। আইসিসি জানিয়েছে, সব টিকিট শেষ হয়ে গিয়েছে। তার পরেও গ্যালারি কেন ফাঁকা।

কারণ হিসেবে কয়েকটি কারণ উঠে আসছে। প্রথমত- দুবাইয়ে বৃহস্পতিবার ছুটির দিন নয়। ভারত সেখানকার দলও নয়। সেই কারণেই হয়তো কাজের দিন দুপুরে মাঠ ভরেনি। শুক্রবার হলে অনেক বেশি লোক আসতে পারতেন। 

দ্বিতীয়- ভারতের ব্যাটিং দেখার জন্যই দর্শকেরা অপেক্ষা করে থাকেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারত প্রথমে বল করছে। সেই কারণে শুরুতে লোক কম হয়েছে। পরে সন্ধ্যায় ভারত ব্যাট করবে। তখন হয়তো মাঠ ভরে যেতে পারে। দুপুরে দর্শক কম হওয়ার আরও একটা কারণ দুবাইয়ে গরম।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচে করাচিতেও ফাঁকা গ্যালারি দেখা গিয়েছে। খেলা শুরুর সময় স্টেডিয়ামের বহু আসন খালি দেখে প্রশ্ন তুলেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ভনও। ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, পাকিস্তানের মাটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হতে দেখে খুব ভালো লাগছে। ১৯৯৬ সালের পর প্রথম কোনও বড় প্রতিযোগিতা হচ্ছে সেখানে। কিন্তু আয়োজকরা কি স্থানীয়দের কথাটা বলতে ভুলে গিয়েছেন। মাঠে দর্শক কোথায়? 

ঘটনাপ্রবাহ: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫


আরও পড়ুন

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম