ছবি: সংগৃহীত
মিয়ামিতে ট্রানজিট। বিমান থেকে নেমে মেসিকে খোঁজা শুরু! তাকে তো আর পাওয়া যাবে না। কী আর করা। বিমানবন্দরের ডিউটি ফ্রি শপে পেয়ে গেলাম ম্যারাডোনাকে! ছবিতে জ্বলজ্বল করছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার। দোকানে ইন্টার মিয়ামির জার্সি! এই তো মেসি! তার জার্সি মিয়ামি বিমানবন্দরে শোভা পাচ্ছে।
কিউবা নামটা শুনলে ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে ফুটবলপ্রেমীদের ঠোঁটে যে নামটা আসে, সেটা ম্যারাডোনা। তিনি যে কিউবায় দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিয়েছেন। ফিদেল ছিলেন ম্যারাডোনার বন্ধু।
কয়েকটি দ্বীপ নিয়ে কিউবা। সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার মেসি সাগর পাড়ে আস্তানা গেঁড়েছেন মিয়ামিতে। মেসি এই শহরের তারকা। একটি জার্সির দাম ১২০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৫ হাজার টাকা।
দোকানের ম্যানেজার আন্দ্রেস জানালেন, ‘শুরুতে অনেক বেশি বিক্রি হতো মেসির জার্সি। এখনো বিক্রি হয়।’ আন্দ্রে দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষায় রয়েছেন, একদিন মেসির দেখা পাবেন। বিমানবন্দরে এখন বেশি দেখা যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজে ছুটি কাটাতে যাওয়া যাত্রীদের।
ম্যারাডোনার দুঃসময়ের বন্ধু ছিলেন ফিদেল। ইন্টার মিয়ামির দুঃসময়ে হাল ধরেছেন মেসি। একজন ফুটবলারের আগমনে যেন ক্লাবের চিত্র বদলে গেছে। মিয়ামিকে সমুদ্র সৈকতের শহর না বলে এখন ফুটবলের শহর বলে সবাই।