ছবি: সংগৃহীত
বিশ্ব মঞ্চে সেরা সাফল্য পাওয়ার লক্ষ্যে প্রতিটি আসরের আগেই এশিয়া কাপ আয়োজন করে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। যখন যেই ফরম্যাটে বিশ্বকাপ, সেই ফরম্যাটেই আয়োজন করা হয় এশিয়া কাপ। লক্ষ্য বিশ্ব মঞ্চে এশিয়ার দলগুলোর সেরা সাফল্য পাওয়া। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে সবশেষ এশিয়া কাপের আসর হয়েছে পাকিস্তানে। এবার বাংলাদেশও হতে যাচ্ছে এশিয়া কাপের আয়োজক।
আগামী ২০২৭ বিশ্বকাপের আগে এশিয়া কাপের আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের নাম ঘোষণা করেছে এসিসি। এর আগে সবশেষ ২০১৬ সালে এশিয়া কাপের আসর বসেছিল বাংলাদেশের মাটিতে। সে হিসাবে ১১ বছর পর ষষ্ঠবারের মতো এশিয়া কাপের আয়োজক হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অবশ্য এর আগের ২০২৫ এশিয়া কাপের আয়োজক হবে ভারত। বিশ্বকাপ বিবেচনায় সেই আসরটি হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে।
আসর দুটি সামনে রেখে এরই মধ্যে স্পন্সরশিপ রাইটের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসিসি। ২০২৭ সালে বাংলাদেশের মাটিতে হতে যাওয়া আসরটি হবে ওয়ানডে ফরম্যাটে। কেননা সে বছরই ওয়ানডে ফরম্যাটের বিশ্বকাপ আয়োজন করবে দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়া।
এশিয়া কাপের আসন্ন দুটি আসরেও হবে ১৩টি করে ম্যাচ। বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা– এশিয়ার এই পাঁচ টেস্ট খেলুড়ে দেশের সঙ্গে যুক্ত হবে বাছাই পর্ব পেরিয়ে আসা একটি দল। পরে ছয় দলকে দুই গ্রুপে ভাগ করে প্রতিটি দল খেলবে দুটি করে ম্যাচ। এরপর দুই গ্রুপের সেরা দুই দল নিয়ে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে সুপার ফোর। দুই ধাপে ৬টি করে মোট ১২টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর সুপার ফোরের সেরা দুই দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ফাইনাল।