ছবি: সংগৃহীত
চোটের কারণে সবশেষ ম্যাচে দেখা যায়নি ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পেকে। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেই ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র’য়ে শেষ করেছিল ফ্রান্স। তবে পোল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে ফিরেছিলেন এমবাপ্পে। সেই ম্যাচে গোলও পেয়েছেন ফরাসি তারকা। তবে তার সেই গোলের পরও জিততে পারেনি ফ্রান্স। ফ্রান্সের জয় রুখে দিয়েছেন পোল্যান্ডের তারকা রবার্ট লেভান্ডোভস্কি। যদিও ফ্রান্সকে ১-১ গোলে রুখে দিয়েও শেষ ষোলোতে যাওয়া হচ্ছে না তাদের।
একই সময়ে মাঠে গড়ানো ‘ডি’ গ্রুপের আরেক ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ৩-২ গোলে হারিয়ে দিয়ে চমক দিয়েছে অস্ট্রিয়া। ফ্রান্স ও ডাচদের পেছনে ফেলে গ্রুপসেরা হয়ে শেষ ষোলোতে পা রেখেছে দলটি। এই গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় দল হিসেবে শেষ ষোলোয় ফ্রান্স। নেদারল্যান্ডসেরও অবশ্য সুযোগ হয়েছে শেষ ষোলোতে খেলার।
কেননা, ইউরোর ছয় গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ মিলিয়ে মোট ১২ দলের সঙ্গে তৃতীয় হওয়া সেরা চারটি দলও যাবে শেষ ষোলোতে। আর এখন পর্যন্ত তৃতীয় হওয়া দলগুলোর মধ্যে ডাচদের পয়েন্টই সবচেয়ে বেশি।
এমবাপ্পে ফেরার ম্যাচে এদিন অবশ্য প্রথমার্ধে গোলের দেখা পায়নি কোনো দলই। এমবাপ্পেকেও দেখা গেলে মুখে মাস্ক পড়ে মাঠে নামতে। তবে উয়েফার নিয়ম মেনে এক রঙের মাস্ক পড়েই মাঠে নেমেছেন তিনি। তার ফেরার ম্যাচে ৫৬ মিনিটে পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। যেখান থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন এমবাপ্পে। তবে শেষ পর্যন্ত তাদের জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ান পোলিশ ফরোয়ার্ড লেভান্ডোভস্কি। ম্যাচের ৭৯ মিনিটে পাওয়া পেনাল্টি থেকে দলকে সমতায় ফেরান তিনি। যদিও শেষ পর্যন্ত তা শেষ ষোলোর টিকিট পাইয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট হয়নি তাদের।