২০১০ সালে ভারতীয় ব্যবসায়ী এবং বাল্য বন্ধু সোহরাব মির্জাকে ধোঁকা দিয়ে পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শোয়েব মালিককে বিয়ে করেন সানিয়া মির্জা।
একজন ভারতীয়কে ছেড়ে পাকিস্তানিকে বিয়ে করার কারণে তখনই সানিয়া মির্জাকে রাতারাতি ‘দেশদ্রোহী’ তকমা দেওয়া হয়।
গত শনিবার হঠাৎ করেই সবকিছুই বদলে যায়। ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জাকে ছেড়ে পাকিস্তানের অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ে করেন শোয়েব মালিক। তারপরই জানা যায় সানিয়ার সঙ্গে আগেই ডিভোর্স হয়েছিল শোয়েব মালিকের।
সানিয়ার ইস্যুতে বিতর্ক বাড়ালেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা। তিনি কড়া ভাষায় বললেন সানিয়ার ছেলে ইজহান পাকিস্তানি। তাকে যেন ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া না হয়।
টুইটারে আসামের মুখ্যমন্ত্রী লিখেন, ‘কোনো ভাবেই সানিয়া মির্জা এবং তার সন্তানকে ভারতের নাগরিকত্ব দেব না। কারো নির্বুদ্ধিতার দায় ভারত নেবে না।’
নেটিজেনরা অবশ্য আসামের মুখ্যমন্ত্রীর এমন টুইটকে ভালোভাবে নেননি। তারা সানিয়ার পক্ষ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে ধুইয়ে দেন।
আরও পড়ুন
>> জীবনের ম্যাচে হেরে গেলেন ‘টেনিস সুন্দরী’!