প্রাথমিক বিপর্যয়টা দারুণভাবে সামাল দিচ্ছিলেন দুই মিডলঅর্ডার। শত রানের জুটি গড়ার আগমুহূর্তে রানআউট হয়ে বিদায় নেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে চওড়া হাতে ব্যাট করে যাচ্ছেন মুশফিকুর রহিম। যিনি ইতোমধ্যে ফিফটির দেখা পেয়ে গেছেন।
চতুর্থ ওভার থেকে দেখেশুনে খেলছিলেন মুশফিক শান্ত। রানের চাকা সচল রেখে ইংলিশ বোলারদের মোকাবিলা করে যাচ্ছিলেন। অর্ধশতকের জুটি গড়ে শতকের দিকে এগোচ্ছিলেন তারা।
২৫ তম ওভারে বিপত্তিটা বাধে। নিজের দোষে রানআউট হয়ে যান শান্ত। তার আগে শান্তর উইলো থেকে আসে মূল্যবান ৫৩টি রান। ৭১ বল খরচায় ৫ চারে তিনি এই স্কোর গড়েন।
এ প্রতিবেদন লেখার সময় মুশফিক ব্যাট করছেন ৫৬ রানে। তাকে সঙ্গ দিতে মাঠে এসেছেন সাকিব আল হাসান। বাংলাদেশের স্কোর ১২৭ তিন উইকেটে। ২৭ ওভারের খেলা শেষ।
এর আগে হোয়াইট ওয়াশ এড়াতে মাত্র তিন ওভারেই পড়ে যায় দুই উইকেট। দুই ওপেনার লিটন ও তামিম যথাক্রমে শুন্য ও ১১ রানে আউট হলে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং।
সেই সময়ে চওড়া হাতে ব্যাট ধরেন নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। তারা বিপর্যয় কাটিয়ে দলের স্কোর সমৃদ্ধ করেন।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে শুরুর ধস সামলাতে অবদান ছিল তামিম ইকবালের। তৃতীয় ম্যাচে অবশ্য তার শুরুটা খারাপ ছিল না। কিন্তু লিটনের বিদায়ের পর টিকতে পারলেন ৩ ওভার পর্যন্তই। কারানের বল ঠিকমতো বুঝতে পারেননি। ফ্লিক করতে গেলে বল দুর্ভাগ্যজনকভাবে লিডিং এজ হয়ে উঠে যায় বাতাসে। পয়েন্টে তার সহজ ক্যাচ নিতে ভুল করেননি জেমস ভিন্স।
আগের দিন ভালো ব্যাটিং করা তামিম এদিন ৬ বলে ১১ রানে ফিরেছেন। তাতে ছিল ১টি চার।
এর আগে লিটন রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন।