আমাকে বন্দি রাখা আয়নাঘর দেখে এসেছি, বিচার শিগগিরই: হুম্মাম কাদের
![Icon](https://cdn.jugantor.com/uploads/settings/icon_2.jpg)
রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৫৭ পিএম
![আমাকে বন্দি রাখা আয়নাঘর দেখে এসেছি, বিচার শিগগিরই: হুম্মাম কাদের](https://cdn.jugantor.com/assets/news_photos/2025/02/12/image-167838-1734866521-67ac9abe16fb4.jpg)
ফাইল ছবি
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য হুম্মাম কাদের চৌধুরী বলেছেন, ‘আমাকে বন্দি রাখা আয়নাঘর দেখে এসেছি, বর্তমান সরকারপ্রধান ড. ইউনূস সাহেবের সঙ্গে পরিদর্শনে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে আমার। যেখানে আমাকে এক মাস আটকে রাখা হয়েছিল। আশাকরি এ অন্যায়ের দ্রুত বিচারিক কার্যক্রম শুরু হবে। যারা আমার পরিবারকে অত্যাচার করেছিল, তাদের বিচার শিগগিরই শুরু হবে।’
বুধবার সকালে উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড গোদারপাড় দরবেশ হাটে আবদুল লতিফ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইউছুপ চৌধুরী। উদ্বোধক ছিলেন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুল মান্নান রনি।
বিদ্যালয়ের জমিদাতা ও সভাপতি এমএ লতিফ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ নিজাম উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন- ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম তালুকদার, বিদ্যালয়ের উপদেষ্টা খালেদ বিন আবদুল কাদের বাচ্চু, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রাকিবুল হাসান মাসুদ, ইউনিয়ন গাউসিয়া কমিটির সভাপতি পিয়ারুল আলম তালুকদার, বিদ্যালয়ের সচিব মাস্টার হারুনুর রশিদ, মাওলানা আবু সৈয়দ, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এমএ বেলাল, বিএনপি নেতা আবদুল মান্নান কোম্পানি, আবদুল আলিম, জসিম উদ্দিন, সৈয়দ মিয়া তালুকদার, নাসের আহমদ, ফরিদ আহমদ প্রমুখ।
আলোচনার আগে জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়। পরে ফিতা কেটে বিদ্যালয় উদ্বোধন করেন অতিথিরা।
উল্লেখ্য, গ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর শিক্ষার চাহিদা মেটানোর জন্য পাহাড়-নদী তীরবর্তী প্রাথমিক শিক্ষাকে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দিতে এমএ লতিফ ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে নিজাম উদ্দিন তালুকদারের পরিচালনায় নিজস্ব ভূমি ও অবকাঠামোর ওপর নবনির্মিত আবদুল লতিফ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আগে এই গ্রামে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল না।