দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার আহ্বান ১২ দলীয় জোটের
যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৭ আগস্ট ২০২৪, ১১:০০ পিএম
দেশে চলমান সহিংসতা এবং নৈরাজ্য বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন ১২ দলীয় জোট। নেতারা বলেন, প্রতিটি রাজনৈতিক দল ও দেশের সচেতন নাগরিকদের এই নৈরাজ্য বন্ধে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই ক্রান্তিলগ্নে এ ধরনের কর্মকাণ্ডে সঙ্গে যারা জড়িত তারা দুষ্কৃতকারী। অসাধু উদ্দেশ্যে দেশকে নৈরাজ্যকর ও অস্থিতিশীল করার জন্য লিপ্ত রয়েছে গণতন্ত্র ধ্বংসকারীরা।
বুধবার ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান জোট নেতারা।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ছাত্র-জনতার এক অভূতপূর্ব অভ্যূত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তোলার সুযোগ এসেছে। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই অন্তর্র্বতীকালীন সরকার গঠন করা প্রয়োজন। গত ১৫ বছরের ধ্বংসস্তূপের উপর দাঁড়িয়ে এই সরকারকেই নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রথম দায়িত্ব নিতে হবে। দৃঢ়তার সঙ্গে সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেই এই সরকারকে ভেঙে পড়া রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন ১২ দলীয় জোট প্রধান জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, জোটের মুখপাত্র বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশের অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপার রাশেদ প্রধান, লেবার পার্টির ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আব্দুর রকিব, ইসলামিক পার্টির আবুল কাশেম, পিএনপির ফিরোজ মো. লিটন ও নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির মাস্টার এমএ মান্নান প্রমুখ।