Logo
Logo
×

অন্যান্য

‘ভারতের সরাসরি ইন্ধনে পিলখানা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল হাসিনা সরকার’

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:৪০ পিএম

‘ভারতের সরাসরি ইন্ধনে পিলখানা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল হাসিনা সরকার’

আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. মেজর (অব.) আব্দুল ওহাব মিনার বলেছেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জন্য একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে পিলখানা হত্যা ঘটানো হয়।ক্ষমতার পথকে প্রশস্ত করতেই ভারতের সরাসরি ইন্ধনে এ ঘটনা ঘটিয়েছিল হাসিনা সরকার।সেনা অপারেশন না চালানোই ছিল সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক।

মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় এবি পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।পিলখানা ট্র্যাজেডির ১৬ বছরের মাথায় সরকার ২৫ ফেব্রুয়ারিকে জাতীয় শহিদ সেনা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে এবি পার্টি। 

২৫ ফেব্রুয়ারিকে শহিদ সেনা দিবস ঘোষণা করায় সেনাপ্রধানকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

আব্দুল ওহাব মিনারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন এবি পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন রানা, এবিএম খালিদ হাসানও যুব পার্টির আহ্বায়ক শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, যশোর জেলা আহ্বায়ক ইয়ামিনুর রহমান।  

সভাপতির বক্তব্যে মিনার বলেন, সব ভালো অফিসারদেরকে পরিকল্পিতভাবে একত্র করে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়।

 

এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের মাধ্যমে আইনের শাসন ও নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং রাজনীতি দলগুলোকে আবার ৫ আগস্টের (গণ-অভ্যুত্থান) পূর্বের মতো ঐক্য রাখার আহ্বান জানান তিনি। 

লে. কর্নেল দিদার বলেন, পিলখানার যে ঘটনা প্রচার করা হয় সেটি আসলে বাস্তবচিত্র নয়, বাস্তবচিত্র ছিল আরও ভয়ঙ্কর।ডাল-ভাত কর্মসূচির প্রচারণা ছিল নামমাত্র, মোটেও এ ঘটনা ডাল-ভাতের জন্য ঘটেনি।এটি ছিল বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের ষড়যন্ত্রের ফল।সেনা অফিসারদের অধিকাংশকে রাতে হত্যা করা হয় বলে জানান দিদার।

সেনা অপারেশন চালালে এতগুলো অফিসারকে বাংলাদেশকে হারাতে হতো না বলেও দাবি করেন তিনি। 

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান বেপারী, নারী উন্নয়ন বিষয়ক সহ-সম্পাদক শাহিনুর আক্তার শিলা, উদ্যােক্তা ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সহ-সম্পাদক সুমাইয়া শারমিন ফারহানা, আন্তর্জাতিক কমিটির সদস্য হাজেরা মেহেজাবীন, সহ-দপ্তর সম্পাদক শরন চৌধুরী, আবদুল হালিম নান্নু, মশিউর রহমান মিলু মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সদস্য সচিব সফিউল বাশার, আহমেদ বারকাজ, পল্টন থানা আহ্বায়ক আবদুল কাদের মুন্সীসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম