Logo
Logo
×

জাতীয়

এমসি কলেজে ধর্ষণের মামলা চলবে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৫, ০৩:৩০ পিএম

এমসি কলেজে ধর্ষণের মামলা চলবে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে

সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। 

হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন প্রত্যাহার করে নেওয়ায় সোমবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ। রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আব্দুল কাইয়ুম, ব্যারিস্টার ওমর ফারুক, ব্যারিস্টার কামারুন মাহমুদ দীপা।

এর আগে ২০২২ সালের ১৫ ডিসেম্বর এ মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। পরে এই আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

২০২২ সালের ১৬ আগস্ট ধর্ষণের এ মামলার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে করার নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একই বছরের ১ আগস্ট দুই অভিযোগের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে করার নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়। 

২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে শাহ পরান থানায় মামলা করেন।

মামলায় আট জনকে অভিযুক্ত করে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে একই বছরের ৩ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।

ধর্ষণ মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, আটজনের জনের মধ্যে ছয়জন ধর্ষণে সরাসরি জড়িত, বাকিরা সহযোগিতা করেছে।

সরাসরি জড়িতরা হলেন- সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান রনি, তারেকুল ইসলাম তারেক, অর্জুন লস্কর, আইনুদ্দিন ওরফে আইনুল ও মিসবাউল ইসলাম রাজন মিয়া।

আর আসামি রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান মাসুমের বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহযোগিতা করার অভিযোগ আনা হয়।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম