যেভাবে গ্রেফতার হলেন সাংবাদিক মুন্নি সাহা

যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৮ পিএম

রাজধানী থেকে সাংবাদিক মুন্নি সাহাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর কাওরানবাজারে জনতা তাকে আটক করে। পরে তেজগাঁও থানা পুলিশের একটি দল এসে তাকে উদ্ধার করে।
বর্তমানে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের হেফাজত আছেন বলে জানা গেছে।
তেজগাঁও থানা সূত্রে জানা গেছে, কাওরানবাজারে একটি ভবনের নিচে মুন্নি সাহাকে দেখতে পেয়ে আটক করে স্থানীয় জনতা। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। সেখান থেকে তেজগাঁও থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরবর্তীতে ডিবি পুলিশ তাকে হেফাজতে নেয়।
তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছে ডিবি।
টেলিভিশন সাংবাদিক ও টকশো সঞ্চালক হিসেবে পরিচিত মুখ মুন্নী সাহা। তিনি আজকের কাগজ ও ভোরের কাগজে দীর্ঘ সময় কাজ করার পর একুশে টেলিভিশনে যোগ দেন। এরপর যান এটিএন বাংলায়। সেখান থেকে এটিএন নিউজে যোগ দেন তিনি। ২০২৩ সালের ৩১ মে তিনি এটিএন নিউজ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে ‘এক টাকার খবর’ নামে একটি অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে গুলিতে শিক্ষার্থী নাঈম হাওলাদার (১৭) নিহতের মামলায় আসামি মুন্নী সাহা।
টেলিভিশন সাংবাদিক ও টকশো সঞ্চালক হিসেবে পরিচিত মুখ মুন্নী সাহা। তিনি আজকের কাগজ ও ভোরের কাগজে দীর্ঘ সময় কাজ করার পর একুশে টেলিভিশনে যোগ দেন। এরপর যান এটিএন বাংলায়। সেখান থেকে এটিএন নিউজে যোগ দেন তিনি। ২০২৩ সালের ৩১ মে তিনি এটিএন নিউজ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে ‘এক টাকার খবর’ নামে একটি প্লাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হন।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে গুলিতে শিক্ষার্থী নাঈম হাওলাদার (১৭) নিহতের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। গত ২২ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় ওই মামলা করেন নিহত শিক্ষার্থীর বাবা মো. কামরুল ইসলাম। সেই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ একাধিক মন্ত্রী-এমপি, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সদস্য এবং পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাত জন সাংবাদিককেও আসামি করা হয়েছে, তাদের একজন মুন্নী সাহা।