সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি
যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২৪ আগস্ট ২০২৪, ০৭:৫৯ পিএম
আহ্বায়ক মিলন ও সদস্যসচিব আল আমিন।
বাংলাদেশ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের ২৯ সদস্যের কেন্দ্রীয় নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে মুহাম্মদ মিলন মিয়াকে (পলাশ, নরসিংদী) আহ্বায়ক ও আল আমিন হাওলাদারকে (মুন্সিগঞ্জ সদর) সদস্য সচিব করা হয়।
সম্প্রতি সংগঠনটির এক সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়। শনিবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নতুন কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে জিনাত জাহান সাজু (প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর) ও মুহা. সিরাজুল ইসলাকে (রংপুর সদর)। এছাড়া ২৫ জন সদস্য হলেন-রিয়াজুল ইসলাম (বউফল, পটুয়াখালী), ফয়সাল আহমেদ (সিরাজদিখান ও মুন্সিগঞ্জ), আজমল আজাদ (পঞ্চগর সদর), আবু বক্কর সিদ্দিক শাহ (বাঘা, রাজশাহী), সাইফুল মালেক (গফরগাঁও, ময়মনসিংহ), মো. জাহিদুল ইসলাম (বাঘারপাড়, যশোর), লিয়াকত হোসাইস (ধামরাই, ঢাকা), আতিকুর রহমান (মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ), এসএম ওয়াহিদুজ্জামান (অভয়নগর, যশোর), মোহাম্মদ মুহিউদ্দিন (সুবর্ণচর, নোয়াখালী), মাহফুজ মিয়া (হবিগঞ্জ সদর), মো. ফারুক হোসেন (সিংগাইর, মানিকগঞ্জ), সানাউল্লাহ কাউসার (আনোয়ারা, চট্টগ্রাম), মো: নিজাম উদ্দিন (সন্দীপ, চট্টগ্রাম), শওকত আলী খান হিরণ (বরগুনা সদর), আশরাফ আলী (গাবতলী, বগুড়া), সানাউল হক সানী (ওসমানীনগর, সিলেট), তানবীর হাসান (মনোগরগঞ্জ, কুমিল্লা), কুদ্দুস হাওলাদার (সখিপুর, টাঙ্গাইল), আব্দুর রাজ্জাক (তারাগঞ্জ, রংপুর), অজয় দাস (প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর), এএসএম আজহারুল ইসলাম (প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর), মোছা. মোস্তাহেদা পারভীন মৌ (প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর), মীর মাসুম (সোনারগাঁও, নারায়নগঞ্জ) ও মিজান সিনহা (ফুলপুর, ময়মনসিংহ)।
এছাড়াও আহ্বায়ক কমিটিকে পরামর্শ প্রদানের জন্য ৮ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি গঠন করা হয়। তারা হলেন-এসএম তকিবুল ইসলাম (মাসিকগঞ্জ), এমএএস রবিউল ইসলাম (পিরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও), আবুল কালাম আজাদ (তাড়াগঞ্জ, রংপুর), বজলুর রহমান (নগরকান্দা ফরিদপুর), জাহিদুল ইসলাম (কালিয়াকৈর, গাজীপুর), আব্দুল মুত্তালিব (গোদাগাড়ি, রাজশাহী), মাশহুদ করিম (দৌলতপুর, মানিকগঞ্জ) ও রেজাউল করিম (বাবুগঞ্জ, বরিশাল)।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়-সভায় কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের সদস্য ও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত জেলা কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক এবং বিভিন্ন জেলা থেকে আগত সাধারণ সহকারী উপজেলা অফিসাররা অংশ নেন।
ছাত্র-জনতার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে নতুন স্বাধীন বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা শুরু হয়, সেই প্রেক্ষাপটে সমিতির স্বার্থ রক্ষা ও অধিকার আদায়ের কাজ বেগবান করতে এবং কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সভাপতি এমএএস রবিউল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমেদসহ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যবৃন্দের পদত্যাগের কারণে সর্বসম্মতিক্রমে সেই কমিটি বিলুপ্ত করা হয়।
এমতাবস্থায় বিশদ আলোচনা করে ব্যাচভিত্তিক সংখ্যানুপাতে সদস্য নিয়ে ২৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
আহ্বায়ক কমিটির নির্বাচিত ২৫ জন সদস্যের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে একজন আহ্বায়ক, ২ জন যুগ্ম আহ্বায়ক এবং একজন সদস্য সচিব নির্বাচন করা হয়। আহ্বায়ক কমিটি প্রয়োজনে সদস্য কোঅপ্ট করতে পারবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তীতে আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব আরও চারজন সদস্যকে কোঅপ্ট করে ২৯ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।