Logo
Logo
×

জাতীয়

শেখ হাসিনার উদ্যোগে ২১ লাখ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে: ড. সেলিম

Icon

সংসদ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৬ জুন ২০২৪, ১১:০৩ পিএম

শেখ হাসিনার উদ্যোগে ২১ লাখ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে: ড. সেলিম

আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেছেন, বিদ্যুৎ খাতে শেখ হাসিনার যুগান্তকারী উন্নয়নের কারণে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশের প্রায় ১৭৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ প্রায় ২১ লাখ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। 

মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বাজেটের ওপরে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, দেশের বিদ্যুৎ খাত নিয়ে মহল বিশেষ নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। অথচ সারা বিশ্বে প্রশংসিত শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রথম স্তম্ভ হিসাবে কাজ করেছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে তার যুগান্তকারী পদক্ষেপ। বঙ্গবন্ধু কন্যা জানতেন, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এক শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির জন্য প্রায় দুই শতাংশ জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানো প্রয়োজন। সেই কঠিন কাজটিই শেখ হাসিনা করেছেন।  

তিনি আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার এবং পরবর্তীতে ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় প্রতিদিন গড়ে ১৪-১৫ ঘণ্টা লোডশেডিং থাকত। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে শেখ হাসিনার সরকারের যুগান্তকারী উন্নয়নের ফলে এ লোডশেডিং থেকে জাতি মুক্তি পায়। সেই হিসাবে ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সময়ে জিডিপির বার্ষিক ন্যূনতম চার শতাংশ লস ধরলে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১৭৬ বিলিয়েন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় এর পরিমাণ প্রায় ২১ লাখ কোটি টাকা।

পূর্বাচলের দখল বুঝে পেতে দীর্ঘসময় লেগেছে- সংসদে গণপূর্তমন্ত্রী

গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, পূর্বাচলে ভ‚মি অধিগ্রহণ এবং সরেজমিনে ভ‚মির দখল বুঝে পেতে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন হয়েছে। পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের অনুমোদিত বাস্তবায়ন মেয়াদ চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে সব কাজ সম্পন্ন করার লক্ষ্যে রাজউকের জোর তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। বৈশ্বিক করোনা মহামারীর কারণে ঘোষিত সাধারণ ছুটি ও লোকবলের অভাবে দীর্ঘদিন কাজের অগ্রগতি মন্থর ছিল।

বুধবার জাতীয় সংসদে মোস্তাক আহমেদ রুহীর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। 

মন্ত্রী বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক প্লট বরাদ্দ নিয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলা চলমান থাকায় ওই প্লট বরাদ্দ কার্যক্রম বিলম্বের কারণে শহরায়ন বিলম্বিত হচ্ছে। প্রকল্প এলাকায় মসজিদ, মন্দির, স্কুল, কলেজ ইত্যাদি স্থাপনা বিদ্যমান থাকায় এবং ওই স্থাপনাসমূহ নির্ধারিত স্থানে স্থানান্তরে স্থানীয় বাধার কারণে উন্নয়ন কাজে বিলম্ব হয়েছে।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম