চকচকে চালে পুষ্টিমানের ঘাটতি থাকে: খাদ্যমন্ত্রী
যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২৭ জুন ২০২৪, ০৪:৪২ এএম
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, কোনো অনিরাপদ খাদ্যে পুষ্টি থাকে না। চকচকে চালে পুষ্টিমানের ঘাটতি থাকে। অথচ আমরা চালের পুষ্টিমান তুলে নিয়ে আলাদা পুষ্টি মিশ্রণ করি-তা দুঃখজনক।
বুধবার রাজধানীর এক হোটেলে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কেয়ার বাংলাদেশের নেতৃত্বে জয়েন্ট অ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউটকামস (জানো) প্রকল্পের ‘জানো সাফল্য উদ্যাপন : পাঁচ ও অর্ধেক বছরের যাত্রার স্মৃতি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী ২ আসনের সংসদ-সদস্য আসাদুজ্জামান নূর, আইসিটি বিভাগের সচিব শামসুল আরেফিন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিট (এফপিএমইউ) মহাপরিচালক শহীদুল আলম এনডিসি, কেয়ার বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. শামিম জাহান, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত এবং প্রতিনিধিদলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলিসহ আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মায়ের দুধেই সবচেয়ে পুষ্টি বেশি। আমরা তিন বেলা ভাত না খেলেও বাচ্চারা তিন বেলাই ভাত খায়। দেশে যখন সাত কোটি মানুষ ছিল তখন খাবার অভাব ছিল। এখন ১৭ কোটি মানুষের খাবার অভাব নেই।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, অনেকে মনে করে ভাত, মাছ, মাংস ছাড়া পুষ্টি পূরণ সম্ভব নয়। পুঁইশাক-কাঁচা মরিচেও পুষ্টিগুণ আছে। ছোট মাছেও যে পুষ্টিগুণ আছে, তা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না।
‘জানো’-এর সিনিয়র টিম লিডার ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, আমরা নারী, শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে খাদ্য তালিকাগত বৈচিত্র্যের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষ করেছি।