Logo
Logo
×

লাইফ স্টাইল

৪১ হাজার ফুট উঁচু থেকে লাফ দেবেন বাংলাদেশি যুবক

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ২১ মে ২০২৪, ০৮:৩৯ পিএম

৪১ হাজার ফুট উঁচু থেকে লাফ দেবেন বাংলাদেশি যুবক

ছবি: সংগৃহীত

এবার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে ৪১ হাজার ফুট উঁচুতে উড়ে যাওয়া বিমান থেকে লাফ দেবেন বাংলাদেশি যুবক আশিক চৌধুরী। এ কাজে সফল হলে তিনি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লেখাবেন। 

বিশ্বে যারা এ ধরনের কাজ করে থাকেন, তাদের স্কাইডাইভার বলা হয়। আশিকের দুঃসাহসী এ যাত্রায় স্পন্সর করেছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউনি)। 

মঙ্গলবার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে স্কাইডাইভার নিজেই এসব কথা জানান। 

‘জল্লাদের’ কবলে পড়ে আজ মরতে বসেছিলাম: গোলাম মাওলা রনি

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- আশিকের বাবা সিভিল এভিয়েশনের সাবেক চেয়ারম্যান একেএম হারুন চৌধুরী, মা মাহমুদা পারভীন, মামা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. এটিএম তারিকুজ্জামান এবং ইউসিবির ব্যান্ড মার্কেটিং ও কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান আবুল কালাম আজাদ। 

আশিক চৌধুরী বলেন, আগামী ২৫ মে যুক্তরাষ্ট্রের একটি এয়ারফিল্ডে এ ইভেন্টটি অনুষ্ঠিত হবে। 

যুক্তরাষ্ট্রে কেন, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাধারণত বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ ৩৫ হাজার ফুটের নিচ দিয়ে চলাচল করে। এর ওপরে উঠতে বিশেষায়িত বিমান দরকার। সঙ্গে অনুকূল আবহাওয়া জরুরি; যা যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারফিল্ডের আকাশে পাওয়া। 

এর আগে বাংলাদেশের কেউ এ উচ্চতা থেকে লাফ দেওয়ার চেষ্টা করেনি। তিনি আরও বলেন, আকাশ থেকে লাফ দিয়ে নিচে নামার সময় এক ধরনের স্বাধীনতা ও রোমাঞ্চকর অনুভূতি সৃষ্টি হয়। এ রোমাঞ্চকর অনুভূতি আমাকে সবসময় নিজের সীমাবদ্ধতাকে জয় করে নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করে। এবার আমি ৪১ হাজার ফুট থেকে লাফ দিব। এটি বেশ কঠিন হবে কারণ নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে মাটির দিকে অগ্রসর হতে হবে। আমার হাতে থাকবে দেশের পতাকা। কাজটি যথযাথভাবে করতে পারলে গিনেস রেকর্ড হবে। বাড়বে দেশের সম্মান। 

প্রসঙ্গত, ৪০ বছর বয়সি স্কাইডাইভার আশিক চৌধুরী একজন ব্যাংকার। যশোরে জন্ম ও বেড়ে ওঠা আশিকের মাথায় স্কাইডাইভিংয়ের স্বপ্ন আসে মূলত পাইলট বাবার কাছ থেকে। ২০১২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তিনি প্রায় ৫০ বার আকাশ থেকে লাফ দিয়েছেন।

Jamuna Electronics
wholesaleclub

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম