Logo
Logo
×

আন্তর্জাতিক

মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসি গ্যাবার্ড সম্পর্কে যা যা জানা গেল

Icon

যুগান্তর ডেস্ক

প্রকাশ: ১৮ মার্চ ২০২৫, ০১:০৮ পিএম

মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসি গ্যাবার্ড সম্পর্কে যা যা জানা গেল

ভারত সফরে এসে বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করে এখন আলোচনায় মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা (ডিএনআই) বিভাগের প্রধান তুলসি গ্যাবার্ড। দিল্লিতে অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড ও আরও কয়েকটি দেশের গোয়েন্দা প্রধানদের নিয়ে বৈঠক করেছেন তিনি। 

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কয়েকটি দেশে সফরের অংশ হিসেবে তুলসি গ্যাবার্ড ভারতে এসেছেন। সোমবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি ওয়ার্ল্ডকে সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ আনেন তিনি। তবে তার এমন মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।  

তুলসি আমেরিকান সামোয়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বেড়ে ওঠা হাওয়াইতে। ২০১৩ থেকে ২০২১ পর্যন্ত হাওয়াইকে যুক্তরাষ্ট্রের হাউসে ডেমোক্র্যাট হিসেবে চার মেয়াদে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি ডেমোক্র্যাট হিসেবে প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হয়েছিলেন, কিন্তু ২০২২ সালে পার্টি ছেড়ে দেন এবং গত নির্বাচনে ট্রাম্পের পক্ষে প্রচারণা শুরু করার পর রিপাবলিকান দলের সদস্যপদ গ্রহণ করেন।

তুলসির গোয়েন্দাপ্রধান হওয়া প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য একটি বড় জয়, কারণ তুলসি তার মন্ত্রিসভার সবচেয়ে বিতর্কিত সদস্যদের মধ্যে একজন ছিলেন।

৪৩ বছর বয়সি তুলসি ২০ জানুয়ারির পর ট্রাম্পের ১৪তম মনোনীত ব্যক্তি, যাকে নিশ্চিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি গোয়েন্দা সংস্থার দায়িত্ব উঠছে তার কাঁধে। গোয়েন্দা বিষয়ে প্রেসিডেন্টের শীর্ষ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন হাওয়াইয়ের এই প্রাক্তন কংগ্রেসওম্যান।

হিন্দু কিন্তু ভারতীয় বংশোদ্ভূত নন

তুলসি গ্যাবার্ডের পরিচয় সম্পর্কে অনেকেরই কৌতূহল রয়েছে। তার নাম এবং হিন্দু ধর্মের প্রতি বিশ্বাসের কারণে অনেকেই তাকে ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলেও অনুমান করেন। তবে গ্যাবার্ড কিন্তু ভারতীয় বংশোদ্ভূত নন। যদিও নিজেকে হিন্দু বলেই পরিচয় দিয়ে থাকেন তিনি।

১৯৮১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামোয়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার বাবা মাইক গ্যাবার্ড এবং মা ক্যারল গ্যাবার্ড। গ্যাবার্ড দম্পতির পাঁচ সন্তানের একজন তুলসি।

১৯৮৩ সালে তুলসি গ্যাবার্ডের বয়স যখন দু’বছর, তখন তার পরিবার যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। হাওয়াইতে আসার পর, তার মা ক্যারল হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হন। তার বাবা একজন রোমান ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ছিলেন। হিন্দু ধর্মের প্রভাবের কারণে ক্যারল গ্যাবার্ড তার সন্তানদের হিন্দু নাম রেখেছিলেন।

রাজনীতির সফর

তুলসি গ্যাবার্ডের পিতাও রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। তিনি প্রথমে রিপাবলিকান পার্টির (২০০৪-২০০৭) সদস্য ছিলেন এবং পরে ২০০৭ সালে ডেমোক্র্যাটিক পার্টিতে যোগ দেন।

তুলসি গ্যাবার্ড হাওয়াই থেকে ২০১৩ সালে প্রথমবার এমপি হিসাবে নির্বাচিত হন। ২০২১ সাল পর্যন্ত ওই পদে ছিলেন তিনি।

রাজনীতি ছাড়াও, গ্যাবার্ড দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি ন্যাশনাল গার্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সেই সময়ে ইরাক ও কুয়েতের মতো দেশে মোতায়েন ছিলেন তিনি।

তিনি ২০১৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে বার্নি স্যান্ডার্সের হয়ে প্রচার করেন। ২০২০ সালে ডেমোক্র্যাট হিসাবে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে চেয়ে দলের কাছ থেকে মনোনয়ন চেয়েও লড়েছিলেন। পরে অবশ্য জো বাইডেনকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।

মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম হিন্দু সদস্য তুলসি গ্যাবার্ড তার মেয়াদকালে সরকার পরিচালিত স্বাস্থ্যসেবা, বিনামূল্যে কলেজ টিউশন এবং বন্দুক নিয়ন্ত্রণের মতো উদারপন্থী নীতিকে সমর্থন করেন।

২০২১ সালে হাউস ছাড়ার পর বেশ কিছু ইস্যুতে তাকে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে দেখা যায়। সেই সময় পরোক্ষভাবে ট্রাম্পকে সমর্থন করছেন বলেও মনে করা হয়েছিল।

এরপর ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে পররাষ্ট্রনীতি ও সামাজিক ইস্যুতে দলের সঙ্গে মতপার্থক্যের বিষয় উল্লেখ করে ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ছাড়েন।

সে বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটারে) একটা পোস্টও করেন। এরপরই প্রকাশ্যে ট্রাম্পের সমর্থনে এগিয়ে আসেন গ্যাবার্ড।

২০২৪ সালে রিপাবলিকান পার্টিতে যোগ তিনি ।

গত বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারাভিযানে বেশ সাহায্য করেছেন তিনি। সাবেক ডেমোক্র্যাট হওয়ার কারণে প্রতিদ্বন্দ্বী কমালা হ্যারিসের বিরুদ্ধে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তুতিতেও বেশ সাহায্য করেছেন তিনি।

বিজেপির সঙ্গে ‘নৈকট্য’

২০১৫ সালের এপ্রিল মাসে বিয়ে করেন তুলসি গ্যাবার্ড। সেই সময় তার বিয়ে নিয়ে ভারতে বিস্তর আলোচনাও হয়েছিল। কারণ, বৈদিক রীতি অনুযায়ী হাওয়াইয়ে সিনেমাটোগ্রাফার আব্রাহাম উইলিয়ামসকে বিয়ে করেছিলেন মিজ গ্যাবার্ড।

‘দ্য ক্যারাভান’-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত তরণজিৎ সান্ধু ও রাম মাধব।

সেই সময় রাম মাধব ভারতীয় জনতা পার্টির মুখপাত্র ছিলেন। এর আগে রাম মাধব দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) জাতীয় মুখপাত্র হিসাবে দায়িত্ব সামলেছেন।


বিয়ের অনুষ্ঠানে রাম মাধব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি ব্যক্তিগত বার্তা পড়ে শুনিয়েছিলেন এবং একটা গণেশের মূর্তি উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন।

বিয়ের কয়েক মাস আগে প্রথমবারের জন্য ভারত সফরে এসেছিলেন তুলসি গ্যাবার্ড। তিন সপ্তাহব্যাপী এই সফরে তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদি, তৎকালীন ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎও করেন।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাপক প্রশংসা করতে শোনা গিয়েছিল তাকে।

তিনি বলেছিলেন, মোদি একজন খুবি শক্তিশালী নেতা এবং তিনি ভারতকে কোন পথে নিয়ে যেতে চান সেই বিষয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি স্বচ্ছ। তিনি এমন একজন নেতা, যার ভারতের জন্য প্ল্যান অফ অ্যাকশান (নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পরিকল্পনা) রয়েছে।

শুধু তাই নয়, একটা স্কুল ঝাঁড়ু দিয়ে নরেন্দ্র মোদির স্বচ্ছতা অভিযানের প্রতি সমর্থনও দেখিয়েছিলেন তুলসি গ্যাবার্ড।

বিশ্বের মঞ্চে যোগাসনকে তুলে ধরার প্রধানমন্ত্রী মোদির যে প্রয়াস, সেখানেও গ্যাবার্ডকে দৃঢ় সমর্থন করতে দেখা গেছে। 

হিন্দু পরিচয় নিয়ে সোচ্চার

২০১৯ সালে, তুলসি গ্যাবার্ড তার হিন্দু পরিচয় সম্পর্কে ‘রিলিজিয়ন নিউজ সার্ভিস’-এর জন্য একটা প্রতিবেদন লিখেছিলেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছিলেন, হিন্দু হিসাবে গর্ববোধ করলেও তিনি ‘হিন্দু জাতীয়তাবাদী’ নন।

তিনি লিখেছেন, আমার বিরুদ্ধে হিন্দু জাতীয়তাবাদী হওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই অভিযোগের প্রমাণ হিসাবে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেতার সঙ্গে আমার বৈঠককে তুলে ধরা হয়েছে। যদিও প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, হিলারি ক্লিনটন এবং কংগ্রেসে আমার অনেক সহকর্মীই তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বা তার সঙ্গে কাজ করেছেন।

গ্যাবার্ডের যুক্তি দিয়েছিলেন খ্রিষ্টান, মুসলিম, ইহুদি, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষদের থেকে তিনি যে সমর্থন পেয়েছেন সেটাই তার অন্তর্ভুক্তিমূলক দৃষ্টিভঙ্গির প্রমাণ।

কাশ্মীর, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ নিয়ে বক্তব্য

২০২১ সালে দুর্গা পুজোর সময় বাংলাদেশে সহিংসতা দেখা যায়। শতাধিক হিন্দু পরিবারের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। সেই সময় বহু হিন্দু মন্দির, বাড়িঘর ও দোকানপাটে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

এই আক্রমণের নিন্দা জানিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) একটা ভিডিও বার্তা দিয়েছিলেন মিজ গ্যাবার্ড।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মন্দিরে ভগবানের ভক্তদের বিরুদ্ধে এমন ঘৃণা ও সহিংসতা দেখে আমার মন ভেঙে গিয়েছে। জিহাদিদের এই বিশ্বাস, যে মন্দির ও মূর্তি জ্বালিয়ে দেওয়া এবং নষ্ট করলে তাদের ঈশ্বর সন্তুষ্ট হবেন, আসলে দেখায় যে তারা ঈশ্বর থেকে কতটা দূরে। বাংলাদেশের তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের কাছে সময় এসেছে যে তারা হিন্দু, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধসহ সে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ঘৃণার জিহাদি শক্তির হাত থেকে রক্ষা করুক।

এর আগে তুলসি গ্যাবার্ড সংসদে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত প্রস্তাব পেশ করেছিলেন। সেই সময় তিনি, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নৃশংসতার জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে দায়ী করেন।

২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে নরেন্দ্র মোদির সরকার জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের মাধ্যমে তার বিশেষ মর্যাদা বাতিল করেন। সেই বছর সেপ্টেম্বরে তুলসি গ্যাবার্ডকে কাশ্মীর নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। 

এর জবাবে তিনি বলেছিলেন, কাশ্মীর ইস্যু জটিল। অতীতে সেখানে যা ঘটেছে তার কারণে অনেক পরিবারকে নিজেদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে হয়েছে এবং তারা এখনও ফিরে আসতে পারেননি।

৩৭০ ধারার উল্লেখ না করে তিনি বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের আইন ও নীতি অনুসারে এখানে সমকামিতা অবৈধ ছিল। এই সব নীতির কারণে নারীদের কণ্ঠ রুদ্ধ ছিল। কিছুদিন আগে একজন নারীর সঙ্গে আমার দেখা হয়, যিনি বলেছিলেন যে কাশ্মীরি নারীদের সম্পত্তির মালিকানা নেই। যে কোনও সার্বভৌম দেশের সরকারকে সমস্ত দিক থেকে কাজ করতে হবে।

বাশার আল আসাদের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে সমালোচনা

২০১৭ সালে তুলসি গ্যাবার্ড সিরিয়া সফর করেন এবং এই সময় তিনি সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। তার এই বৈঠককে ঘিরে রাজনৈতিক মহল ও সংবাদমাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়। এই বৈঠক নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি।

মার্কিন পার্লামেন্টের সদস্যরা বিদেশি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতেই পারেন। সে নিয়ে কোনও সমস্যা নেই কিন্তু বাশার আল আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে সে দেশের মানুষের উপর নিপীড়ন ও নির্যাতনের অভিযোগ উঠে। তাই তুলসি গ্যাবার্ডের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ অনেককেই বিস্মিত করেছিল।

২০১৯ সালে যখন তিনি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট মনোনয়ন দাবি করছিলেন, তখন এই বৈঠক নিয়ে তাকে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল।

ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাশার আল-আসাদ ‘শত্রু’ কি না এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, তিনি (বাশার আল-আসাদ) যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু নন, কারণ সিরিয়া যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সরাসরি ঝুঁকি নয়।

২০১৯ সালে তুলসি প্রকাশ্যে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সমালোচনা করেছিলেন।

তিনি বলেন, আপনারা তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সম্পর্কে জানেন, তিনি সিরিয়ায় হামলা চালাচ্ছেন। আর এই হামলার জন্য আইএস ও আল কায়েদার সাবেক সন্ত্রাসীদের সহায়তা নিচ্ছে তারা। এটা এমন একটা বিষয় যেটা নিয়ে বছরের পর বছর ধরে বলে আসছি।

রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ‘উগ্র ইসলামী’ হিসাবে বর্ণনা করে গ্যাবার্ড বলেছিলেন তিনি ‘ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠা করে খলিফা হতে চাইছেন’।

তথ্যসূত্র: বিবিসি 

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম