ইসরাইলি আগ্রাসনে ‘নীরব’ জাতিসংঘের সমালোচনায় ইরান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৭ পিএম
-66f9223900466.jpg)
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি লেবাননে ইসরাইলের আগ্রাসী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিপজ্জনক পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করেছেন।
হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর হত্যাকান্ডের পর, জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং সংস্থাটির ৭৯তম সাধারণ পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যামেরুনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফিলেমন ইয়াংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এই ইরানি কূটনীতিক পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোববার এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে মেহর নিউজ এজেন্সি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈঠকে ইরান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার জন্য জরুরি পদক্ষেপের জন্য জাতিসংঘের ভূমিকার উপর জোর দেন।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থতা এবং ইসরাইলের গণহত্যা ও আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে একটি সাধারণ বিবৃতিও জারি করতে অক্ষমতার কথা উল্লেখ করে আরাগচি জাতিসংঘ মহাসচিবের আইনি ও নৈতিক দায়িত্ব মনে করিয়ে দেন।
এতে আরো বলা হয়, গাজায় গণহত্যা এবং লেবাননের বিরুদ্ধে আগ্রাসন বন্ধে নেতানিয়াহু সরকারকে বাধ্য করার মতো কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেনি জাতিসংঘ। ইসরাইলকে ঠেকাতে নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত বাধাকে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ‘অবৈধ ও লজ্জাজনক’ বলে বর্ণনা করেছেন।
ইরানি দূতের দাবি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলি আগ্রাসনের সুস্পষ্ট অংশীদার। হিজবুল্লাহ এবং হামাস নেতাদের হত্যার জন্য মার্কিন সরবরাহকৃত বোমার ব্যবহার করছে ইসরাইল।