মাত্র ৩২ বছর বয়সী মার্লেন এঙ্গেলহর্ন। তার শতশত কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। তবে তার অধিকাংশই উত্তরাধিকসূত্রে পাওয়া। ২০২২ সালে তার দাদি মারা যাওয়ার পর তিনি আর্থিক উত্তরাধিকার পান, যার বড় একটি অংশ দান করে দেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।
গত জানুয়ারি মাসের সেই ঘোষণা বাস্তবায়নে ৫০ সদস্যের একটি নাগরিক পরিষদ করা হয়েছিল।
মার্লেন কেমিক্যাল কোম্পানি বিএএসএফের প্রতিষ্ঠাতা ফ্রিডরিশ এঙ্গেলহর্নের বংশোদ্ভূত। তিনি অ্যাক্টিভিস্ট নারী ধনীদের ওপর উচ্চ করারোপের পক্ষে কথা বলেন।
মের্লেনের অর্থ কারা পাবে তা ঠিক করতে গঠিত পরিষদ সিদ্ধান্ত খুঁজছিল। মঙ্গলবার আল জাজিরার একটি প্রতিবেদন বলছে, মার্লেন এঙ্গেলহর্ন উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া অর্থের বড় একটি অংশ ৭৭টি সংগঠনের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে। এর পরিমান ৩১৫ কোটি ৬৫ লাখ ১৪ হাজার ৭৪৫ টাকা (১২৬.২৬ টাকা)।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে ৭৭টি সংগঠনের নাম জানিয়েছে নাগরিক পরিষদ। এর মধ্যে পরিবেশ, শিক্ষা, ইন্টিগ্রেশন, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য, সাশ্রয়ী আবাসন ও সামাজিক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করা সংগঠন রয়েছে।