গরুর গোবর এবং গোমূত্রের প্রোফাইলিংয়ের মাধ্যমে প্রাচীন তথা প্রচলিত গ্রামীণ ধ্যান-ধারণাকেও বৈজ্ঞানিক মানদণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব, যা আগামী দিনে এসব থেকে তৈরি দাঁতের মাজন, চুলের তেল, শ্যাম্পু, কন্ডিশনার প্রভৃতির অর্থনৈতিক প্রগতির পথ প্রশস্ত করতে পারে।
এ বিষয়ে গবেষণা করছেন ভারতের আইআইটির (বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়) গবেষকরা। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
তারা মনে করছেন, এ গবেষণার জেরে শুধু যে সামগ্রিক জ্ঞানবৃদ্ধি হচ্ছে তাই নয়; বরং আগামী দিনে আরও প্রগতিশীল গবেষণার দরজাও খুলে যাচ্ছে।
এ গবেষণাটির নাম দেওয়া হয়েছে সায়েন্টিফিক ক্যারাকটারাইজেশন মেথডস ফর বেটার ইউটিলাইজেশন অব ক্যাটল ডাং অ্যান্ড ইউরিন: এ কনসাইস রিভিউ।
সম্প্রতি এটি ‘ট্রপিক্যাল অ্যানিম্যাল হেলথ অ্যান্ড প্রোডাকশন’ (স্প্রিংগার) নামে এক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ভারত সরকারের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এই প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে।