
প্রিন্ট: ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৩ এএম

যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
আরও পড়ুন
ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঢাকায় সোমবার দিনভর বিক্ষোভ হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসসহ কূটনৈতিক এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, এপিবিএন, এসবি, সিআইডি, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার সকাল ৯টা থেকে পুরো কূটনৈতিক এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ছাড়াও গুলশান এলাকায় অবস্থিত অন্য দূতাবাসগুলোতেও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নতুন বাজার থেকে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস সংলগ্ন গুলশানগামী সড়কে যান চলাচল দিনভর বন্ধ রাখা হয়। জনসাধারণের চলাচলেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয় সড়কটিতে। সন্ধ্যার পর যানচলাচলের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয় সড়কটি। রাত ৮টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন রয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) আলী আহমেদ মাসুদ। তিনি যুগান্তরকে বলেন, সকাল ৯টা থেকে আমরা নিরাপত্তা জোরদার করেছি। কিছু সড়কে যানচলাচল সীমিত করা হয়। সন্ধ্যার পর সব রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ভাটারা থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম জানান, দুপুর আড়াইটায় শিক্ষার্থীরা চলে যান। এরপর বাড্ডা এলাকা থেকে আলেম-ওলামা নেতাদের ব্যানারে একটি মিছিল আসে নতুন বাজারে। তারাসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানে বিক্ষোভ করেন। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, কূটনৈতিকপাড়ায় পুলিশি পোশাক ছাড়াও বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি রাখা হয়েছে। গুলশানে বিদেশিদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সেদিকে নজর রাখছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।