Logo
Logo
×

শেষ পাতা

এবি পার্টির ইফতারে মজিবুর রহমান মঞ্জু

অনৈক্যে ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঘটলে তা হবে দুঃখজনক

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

অনৈক্যে ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঘটলে তা হবে দুঃখজনক

ছবি: সংগৃহীত

রাজনীতিবিদ, ঢাকায় কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক, সিনিয়র সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সম্মানে মঙ্গলবার ইফতারের আয়োজন করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। এতে দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, যারা এতদিন নিপীড়ত ও ফ্যাসিবাদের অত্যাচারে জর্জরিত ছিলাম তাদের অনৈক্য ও সংঘাতে ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঘটলে তা হবে খুবই দুঃখজনক। হাজারো মানুষের রক্তের সঙ্গে তা হবে সুস্পষ্ট বিশ্বাসভঙ্গ। অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দল, বিবেকবান নাগরিক এবং বিপ্লবী ছাত্রসমাজকে তাদের প্রাজ্ঞ ভূমিকা রাখতে হবে। পাশাপাশি সংস্কারের মহৎ উদ্যোগগুলোকে ত্বরান্বিত করে এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে নতুন করে পুনর্গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছানোর আহ্বান জানান তিনি।

রাজধানীর গুলশানের হোটেল লেকশোরে এই ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদের সঞ্চালনায় দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু আমন্ত্রিত অতিথিদের ধন্যবাদ জানিয়ে স্বাগত বক্তব্য দেন। এতে রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে অংশ নেন-বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আকতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনীম জারা, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদের, এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান রুবেল, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল মিন্টু, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. দিলারা চৌধুরী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, এলডিপি মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বিশিষ্ট জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. মোজাহেরুল হক, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাঈল জবিউল্লাহ, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সাবেক সংসদ-সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের গভর্নিংবডির চেয়ারম্যান ডা. কাজী মাজহারুল ইসলাম দোলন প্রমুখ।

সিনিয়র সাংবাদিকদের মধ্যে ছিলেন-যুগান্তরের সম্পাদক আবদুল হাই শিকদার, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ, ইনকিলাবের সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দীন, বাংলাভিশনের প্রধান সম্পাদক ড. আব্দুল হাই সিদ্দিক, কালবেলার সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক মাহবুবুল আলম গোরা, আমার দেশের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যুগান্তরের উপসম্পাদক এহসানুল হক বাবু, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আব্দুল্লাহ, ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, বৈশাখী টিভির হেড অব নিউজ জিয়াউল কবির সুমন, এশিয়ান টিভির সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।

বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন দূতাবাস ও হাইকমিশনের কূটনৈতিকদের মধ্যে ছিলেন-মার্কিন দূতাবাসের পলিটিক্যাল ইউনিটের প্রধান ম্যাথিউ বেহ, পলিটিক্যাল অফিসার জেমস স্টুয়ার্ট, যুক্তরাজ্য দূতাবাসের ফার্স্ট পলিটিক্যাল সেক্রেটারি ভেনেসা বিউমন্ট, হেড অব পলিটিক্যাল অ্যান্ড গভর্ন্যান্স দোয়িন এডেল, জার্মান দূতাবাসের সিল্কে শ্মিয়ার, সুইস রাষ্ট্রদূত এইচ ই রেটো রেংগালী, কোরিয়ান রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং সিক, পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত এইচই সায়েদ মারুফ, ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ ওয়াসিফ, পলিটিক্যাল অফিসার কামরান দাঙ্গাল, জাতিসংঘ দূতাবাসের পিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসার নাদিম ফরহাদ, কানাডিয়ান দূতাবাসের পলিটিক্যাল অফিসার সিওভান কের, নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের পলিটিক্যাল অ্যান্ড কালচারাল অফিসার নামিয়া আক্তার, চীনের ডেপুটি হাইকমিশনার লিউ ইউন, পলিটিক্যাল অফিসার লিউ হোংরে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পলিটিক্যাল অফিসার সেবাস্তিয়ান রিগার ব্রাউন, মালয়েশিয়ার ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ আসজুয়ান, অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ক্লিন্টন পবকে। বিশিষ্ট নাগরিক ও শিক্ষাবিদদের মধ্যে ছিলেন-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ড. মামুন আহমেদ, পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি আব্দুল লতিফ মাসুম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা হাতেম আলী, ফখরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) ইমামুজ্জামান বীর বিক্রম, সাবেক চিফ অব স্টাফ জেনারেল লে. জেনারেল (অব.) নাজিম উদ্দিন, রাওয়া চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) আব্দুল হক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আব্দুল্লাহিল আমান আজমী, লে. জেনারেল (অব.) হাসান নাসির। এবি পার্টির নেতাদের মধ্যে ছিলেন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. মেজর (অব.) আব্দুল ওহাব মিনার, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট গোলাম ফারুক, বিএম নাজমুল হক, লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুল, এবিএম খালিদ হাসান, আমিনুল ইসলাম এফসিএ, ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি প্রমুখ।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম