Logo
Logo
×

খেলা

রজতজয়ন্তী উৎসবে ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের শুভেচ্ছা শুভকামনা

Icon

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশ: ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:০৭ এএম

রজতজয়ন্তী উৎসবে ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের শুভেচ্ছা শুভকামনা

ছবি: যুগান্তর

পথচলা শুরু ২৫ বছর আগে। শনিবার ছাব্বিশে পা দিল যুগান্তর। এ এক স্মৃতিমেদুর স্বপ্নযাত্রা। যুগান্তরের রজতজয়ন্তী উৎসবে স্মৃতির জোনাকিরা জ্বলছে আকাশের নক্ষত্রপুঞ্জের মতো। খ্যাতির শিখর স্পর্শ করা বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের কয়েকজন কিংবদন্তি যুগান্তরের জন্মদিনে শুচ্ছো ও শুভকামনা জানিয়েছেন। তাদের কথা শুনেছেন ওমর ফারুক রুবেল

রানী হামিদ, আন্তর্জাতিক মহিলা মাস্টার দাবাড়ু

মাশাআল্লাহ, শুনে ভালো লাগছে যে যুগান্তর হাঁটি হাঁটি পা পা করে ২৬ বছরে পদার্পণ করেছে। আমি নিয়মিত এই পত্রিকাটি বাসায় রাখি। কারণ আমার সঙ্গে যুগান্তরের সখ্য বহুদিনের। অন্য খেলার মতো দাবার খবরও গুরুত্ব দিয়ে ছাপে। আমার খুব ভালো লাগে। সব খেলাকেই প্রাধান্য দেওয়া উচিত। নতুন যুগে পদার্পণ উপলক্ষ্যে শুভকামনা যুগান্তরকে।

রাসেল মাহমুদ জিমি, জাতীয় হকি খেলোয়াড়

রজতজয়ন্তীর ঐতিহাসিক শুভক্ষণে অভিনন্দন জানাই দৈনিক যুগান্তরকে। আরও ভালোভাবে এই পত্রিকা জনগণের কাছে সব খবর পৌঁছে দিক, এই কামনা করি। আমার ক্যারিয়ারের ভালোমন্দ সব নিউজ করেছে যুগান্তর। আমি খুশি। আমার মতো সবার খবর যেন নিয়মিত দৈনিক যুগান্তর সামনের দিনগুলোতেও দিতে পারে সেটাই প্রত্যাশা। শুভকামনা যুগান্তর পরিবারকে।

মাবিয়া আক্তার সীমান্ত, স্বর্ণজয়ী ভারোত্তোলক

আমার অন্যতম প্রিয় পত্রিকা যুগান্তর। শুনে খুশি হলাম যে, পত্রিকাটি রজতজয়ন্তীতে প্রবেশ করছে। প্রিয় পত্রিকার শুভক্ষণে আনন্দিত আমিও। প্রতিদিন খেলাধুলার সব খবর পাই এই পত্রিকার খেলার পাতাজুড়ে। সব ধরনের খেলার খবরই গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত হয় যুগান্তরে। তবে ইদানীং ক্রিকেট ও ফুটবল বাদে অন্য খেলার খবর খুব একটা দেখতে পাই না। দেশি খেলার খবর ও ক্রীড়াবিদদের ছবি দিলে আমরা অনুপ্রাণিত হই। যুগান্তরের জন্য শুভকামনা।

শিরিন আক্তার, দ্রুততম মানবী

আমার প্রিয় পত্রিকা যুগান্তর। ক্যারিয়ারের প্রতিটি ধাপে আমার সব খবর এই পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। শুধু আমার নয়, দেশের সব খেলার খবরই বেশ গুরুত্ব দিয়ে যুগান্তরে ছাপানো হয়। শুনে খুব ভালো লাগছে যে, প্রিয় দৈনিকটি ২৬ বছরে পা দিয়েছে। এটা খুবই আনন্দের খবর। আমি আশা করব, অতীতের মতো ভবিষ্যতেও আমাদের সব খবর বেশ গুরুত্ব দিয়ে ছাপবে যুগান্তর। বিগত সময়ের মতো আগামীতেও দেশের সবক্ষেত্রে দুর্দান্ত ভূমিকা রাখবে যুগান্তর। শুভকামনা থাকল যুগান্তর পরিবারের জন্য।

শিরিন সুলতানা, সাবেক স্বর্ণজয়ী কুস্তিগীর

যুগান্তরের নাম শুনলেই আমি খুশি হই। কারণ আমার ক্যারিয়ারের প্রথম সাক্ষাৎকার এই পত্রিকাতেই ছাপা হয়েছিল। এরপর যতদিন খেলেছি, বেশ গুরুত্বসহকারে যুগান্তর সেই খবর ছেপেছে। তাই যুগান্তর আমার কাছে অন্যরকম গুরুত্ব বহন করে। ভালো লাগা ও ভালোবাসার এই পত্রিকাটি রজতজয়ন্তী পার করছে। শুনে ভালো লাগছে। আমি চাই, ভবিষ্যতেও যেন যুগান্তর আমার মতো খেলোয়াড় তৈরিতে ভূমিকা রাখে। শুভকামনা এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি যুগান্তরের।

তুহিন তরফদার, জাতীয় কাবাডি দলের সাবেক অধিনায়ক

যুগান্তর মানুষের মনের কথা ও সমাজের ভালো দিকগুলো তুলে ধরে। একটি ভালো মানের পত্রিকা। এত বছর ধরে তারা সুনামের সঙ্গে কাজ করে আসছে। গত ২৫ বছর সুনামের সঙ্গে বিভিন্ন তথ্য গণমানুষের সামনে তুলে ধরছে। রজতজয়ন্তীর শুভক্ষণে যুগান্তরকে শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা। সামনেও যেন পত্রিকাটির সেই ধারা অব্যাহত থাকে। দেশকে যেন বিশ্বের বুকে তুলে ধরতে পারে। ক্রীড়া ও সামাজিক সব ভালো দিকের খবর আমরা সব সময় চাই যুগান্তরের কাছে। যুগান্তরকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

সুরকৃষ্ণ চাকমা, স্বর্ণজয়ী বক্সার

একসময় আমি অ্যামেচার বক্সিং খেলেছি। স্বর্ণপদক জিতেছি। সেই ছবি আমি পেয়েছি যুগান্তরে। ক্যারিয়ারের ঊষালগ্নে প্রিয় দৈনিকের ওই ছবি আমাকে আন্দোলিত করেছিল। এখন পেশাদার বক্সিং খেলছি। ক্যারিয়ারের নতুন এই লগ্নেও যুগান্তর আমার ছবি দিয়ে খবর প্রকাশিত করেছে। প্রিয় এই দৈনিকের রজতজয়ন্তীর খবর শুনে খুব ভালো লাগছে। শুভকামনা থাকল যুগান্তর পরিবারের প্রতি। আরও এগিয়ে যাক যুগান্তর। আমাদের আরও খবর ও ছবি আগামীতেও দেখতে চাই প্রিয় যুগান্তরের খেলার পাতায়।

Jamuna Electronics
wholesaleclub

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম