গোল হয় না তো হয়ই না। যখন হলো, দুই মিনিটের ব্যবধানে দু’দুটি। তা-ও কখন। যোগ করা সময়ে, ৯১ ও ৯৩ মিনিটে। লিভারপুলের সব টেনশনকে পেনশন দিয়ে বদলি হিসাবে নামা দারউইন নুনেজ গোল দুটি করেন। সে সুবাদে ব্রেন্টফোর্ডের মাঠে লিভারপুল জয়ী হয় ২-০ গোলে।
ব্রেন্টফোর্ডের মাঠে এই ম্যাচে শুরু থেকেই ছিল শ্রেয়তর দল। আক্রমণে মনোযোগ ছিল শুরু থেকেই। সময় যত গড়িয়েছে, আক্রমণের ধার ততোই বেড়েছে তাদের। তবে গোলের দেখা কিছুতেই মিলছিল না দলটির।
এদিকে স্বাগতিকরা খেলেছে প্রতি আক্রমণের কৌশলে। তা সফলও হয়ে যাচ্ছিল আরেকটু হলে। তবে বাজে ফিনিশিং তাদের পথ আগলে দাঁড়ায়।
শুরু থেকে একের পর এক আক্রমণ ভেস্তে গেলেও লিভারপুল আশা হারায়নি। শেষ পর্যন্ত আক্রমণ চালিয়ে গিয়ে দলটা সাফল্য পায় অন্তিম সময়ে।
৯০ মিনিট শেষে ইনজুরি সময়ের শুরুতে ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার আর্নল্ডের নিচু পাস থেকে গোল করে ডেডলক ভাঙেন নুনেজ। এর পরের মিনিটে তিনি দ্বিতীয় গোলটা পেয়ে যান। হার্ভে এলিয়টের বাড়ানো বল থেকে গোলটা করেন উরুগুইয়ান এই ফরোয়ার্ড। তাতেই দলটা পেয়ে যায় স্বস্তির জয়।
এই জয়ে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষস্থান সুসংহত করল তারা সাত পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে থেকে। ২১ ম্যাচে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে লিভারপুল। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আর্সেনালের পয়েন্ট ৪৩।