সংগৃহীত
জাতীয় লিগের চতুর্থ রাউন্ডে ডাবল সেঞ্চুরি করা অমিত হাসান পঞ্চম রাউন্ডের প্রথমদিনে সেঞ্চুরির দুয়ারে ছিলেন। রোববার খুলনায় দ্বিতীয়দিনে ঢাকা মেট্রোর বিপক্ষে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন সিলেটের ২৩ বছর বয়সি এই ব্যাটার (১০১)। ৫৬ ইনিংসে এটি অমিতের নবম সেঞ্চুরি।
চট্টগ্রামে রাজশাহীর বিপক্ষে প্রথমবারের মতো পাঁচ উইকেট নিয়েছেন স্বাগতিক দলের আহমেদ শরীফ। এছাড়া মিরপুরে ঢাকার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ১২ রানের লিড পেয়েও দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৯১ রানে অলআউট হয়েছে খুলনা। মিরপুরে বোলারদের দাপট চলছেই।
তৃতীয়দিনেই সেখানে ফলাফল নির্ধারণ হয়ে যাবে। প্রথম ইনিংসে খুলনা মাত্র ১৭২ রানে অলআউট হয়। জবাবে আরিফুল ইসলামের (৬২) হাফ সেঞ্চুরির পরও ঢাকা ১৬০ রান করতে পারে। জবাবে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং ব্যর্থতায় মাত্র ৯১ রানে অলআউট হয় খুলনা। চার উইকেট নেন ঢাকার এনামুল হক।
ধারাবাহিক রানের মধ্যে রয়েছেন অমিত। জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ছেন তিনি। আগের ম্যাচে ডাবল করা অমিত কাল আরও একটি সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। তার সেঞ্চুরিতে সিলেট প্রথম ইনিংসে ৩৭৬ রান করে। প্রথম ইনিংসে ঢাকা মেট্রো ১৩০ রানে অলআউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসেও ৪৯ রানে চার উইকেট হারিয়েছে। ইনিংস ব্যবধান হার এড়ানোর জন্য ছয় উইকেট হাতে নিয়ে তাদের প্রয়োজন ১৯৭ রান।
এদিকে রাজশাহীতে চার ব্যাটার ইফতেখার হোসেন (৭০), মোহাম্মদ সালমান হোসেন ইমন (৬৭), তাসামুল হক (৫১) ও তানভির ইসলামের (৫২) হাফ সেঞ্চুরিতে ৩৩৬ রান করতে পারে বরিশাল।
জবাবে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ২১৮ রান তুলেছে রংপুর। চট্টগ্রামে প্রথম ইনিংসে রাজশাহী ১১২ রানে অলআউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসেও সুবিধা করতে পারেনি। আহমেদ শরীফের পাঁচ উইকেটে রাজশাহী দিন শেষ করেছে ২০২/৮ রানে। তার আগে শামীম হোসেন পাটোয়ারীর ৮৪ রানে চট্টগ্রাম ২৫২ রান করতে পারে। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে এখনো রাজশাহীর প্রয়োজন ৬২ রান।