ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও শরিফুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
দেশে ক্ষমতার পালাবদল হয়েছে। গণঅভ্যুত্থানে গদি ছাড়তে হয়েছে শেখ হাসিনাকে। দেশে চালানোর দায়িত্ব এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাতে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সে সরকারে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে রয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। তাকে দেওয়া হয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
নতুন ক্রীড়া উপদেষ্টার কাছে নিজেদের চাওয়া-পাওয়ার কথা তুলে ধরছেন ক্রীড়াঙ্গন সংশ্লিষ্টরা। ছাত্র-জনতার দাবির মুখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে যে সংস্কার শুরু করেছে, সেটার প্রয়োগ ক্রীড়াঙ্গনেও চেয়েছেন তারা।
তবে ক্রীড়া উপদেষ্টার কাছে জাতীয় দলের পেসার শরিফুল ইসলামের প্রত্যাশা খুব বেশি নয়। কানাডা লিগ শেষ করে আজ মঙ্গলবার মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে এসেছিলেন তিনি। সেখানে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নতুন উপদেষ্টার কাছে চাওয়া-পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করা হলে শরিফুলের সাদামাটা জবাব, ‘আসলে সবাই তো চায় ভালো কিছু, আমরাও ভালো কিছু চাইবো ইনশাআল্লাহ৷’
‘বৈষম্যের শিকার’ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধান নির্বাচক
সপ্তাহখানেক পরই পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শুরু। ২১ আগস্ট রাওয়ালপিন্ডিতে হবে প্রথম টেস্ট। সে ম্যাচ নিয়ে শরিফুল বলেন, ‘অবশ্যই রাওয়ালপিন্ডিতে আমরা আগে খেলা দেখেছি যে ব্যাটিংবান্ধব উইকেট। আমাদেরও ভালো ব্যাটার আছে খেলাটা ফাইটিং হবে ইনশাআল্লাহ। ভালো একটা ফাইট ব্যাক দেওয়ার চেষ্টা করব।’
দেশের এই ক্রান্তিকালে পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেতে সবটা উজার করে দেওয়ার প্রত্যয় শরিফুলের কণ্ঠে, ‘আপনারা সবাই দেখতে পাচ্ছেন যে দেশের অবস্থা কেমন। আমরাও যাচ্ছি পাকিস্তানে খেলতে। ইনশাআল্লাহ আমরা চেষ্টা করব যাতে ভালো কিছু করে জয় ছিনিয়ে আনতে পারি দেশের জন্য।’