টি-টোয়েন্টির সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে ৫০ বা এর চেয়ে বেশি রান করেছেন— এই বিবেচনায় যৌথভাবে বাংলাদেশের পঞ্চম সেরা ইনিংস জাকের আলি।
গতকাল সোমবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শ্রীলংকার করা ২০৭ রানের পাহাড় ডিঙ্গাতে নেমে ৬৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে যায় বাংলাদেশ। দলের এমন কঠিন পরিস্থিতিতে হাল ধরেন সাবেক অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও তরুণ তারকা ব্যাটসম্যান জাকের আলি। তারা দুজনেই তুলে নেন ফিফটি।
রিয়াদ ৫৪ রান করলেও মাত্র ৩৪ বলে ৪টি চার আর ৬টি ছক্কার সাহায্যে ৬৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন জাকের আলি। তার স্ট্রাইক রেট ছিল ২০০।
২০১৯ সালে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আফিফ হোসেনও ২০০ স্ট্রাইক রেটে করেছিলেন ২৬ বলে ৫২ রান।
সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেটের এ তালিকার শীর্ষে আছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৭ সালে জোহানেসবার্গে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়ের ম্যাচে তিনি করেছিলেন ৬১ রান। তার ২৭ বলের ইনিংসের স্ট্রাইক রেট ছিল ২২৫.৯২।
সেরা পাঁচের বাকি তিনটি স্থানের দুটিই লিটন দাসের দখলে। ২০২২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অ্যাডিলেডে ভারতের বিপক্ষে ২২২.২২ স্ট্রাইক রেটে ২৭ বলে ৬০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। আর গত বছর চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তার ৪১ বলে ৮৩ রানের ইনিংসের স্ট্রাইক রেট ছিল ২০২.৪৩। লিটনের দুই ইনিংসের মাঝে অবস্থান করছেন মুশফিকুর রহিম। কলম্বোতে ২০১৮ সালে নিদাহাস ট্রফিতে শ্রীলংকার বিপক্ষে তার ব্যাট থেকে এসেছিল অপরাজিত ৭২ রান। তার ৩৫ বলের ইনিংসের স্ট্রাইক রেট ছিল ২০৫.৭১।