চলতি বছরের মার্চে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজায় আফগানিস্তানের মুখোমুখি হয় তারুণ্যনির্ভর পাকিস্তান ক্রিকেট দল।
তিন ম্যাচের সেই টি-টোয়েন্টি সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হয় পাকিস্তানের নিয়মিত অধিনায়ক বাবর আজম, তারকা দুই ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান ও ফখর জামান, দুই তারকা পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি ও হারিস রউফকে।
দলের অভিজ্ঞ এই তারকা ক্রিকেটারদের ছাড়া আফগান সিরিজে খেলতে নেমে ২-১ ব্যবধানে হেরে যায় শাদাব খানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান ক্রিকেট দল।
সিরিজ হারের পর শাদাব খান বলেন, তরুণ ক্রিকেটারদের কনফিডেন্স দেওয়ার জন্যই এ সিরিজ বেছে নেওয়া হয়েছে। তবে এই ক্রিকেটাররা যথেষ্ট প্রতিভাবান এবং আশা করি তা পরের ম্যাচে প্রমাণ করতে পারব। অবশ্য সিরিজের শেষ ম্যাচে জিতে পাকিস্তান।
তখন শাদাব খান আরও বলেন, এখন সবাই বাবর আজম এবং মোহাম্মদ রিজওয়ানের গুরুত্ব বুঝতে পেরেছেন।
সেই সিরিজ হারের পর সাবেক অধিনায়ক সালমান বাট ও সাবেক তারকা ক্রিকেটার কামরান আকমলসহ অনেকে শাদাব খানকে সাদা বলের ক্রিকেটের সহঅধিনায়কের পদ থেকে অপসারণের পরামর্শ দেন।
সেই সময়ে শাদাব খানকে সমর্থন করেন বাবর আজম, তিনি শাদাবকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট দলের সহ-অধিনায়ক হিসেবে রেখে দেওয়ার জন্য পাকস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) কাছে সুপারিশ করেছিলেন।
বিতর্কিত সেই ইস্যু নিয়ে সম্প্রতি অলরাউন্ডার শাদাব খান একটি স্থানীয় নিউজ চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে বলেন, আমি আগে জানতাম না যে আপনি যত বড় খেলোয়াড় হবেন, তত বেশি সমালোচনার সম্মুখীন হবেন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ চলাকালীন সংবাদ সম্মেলনে বাবর এবং রিজওয়ান সম্পর্কে আমার উত্তরেরও ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে।