Logo
Logo
×

গান

বিসিএস ও মায়ের বিষয়ে মুখ খুললেন তাহসান

Icon

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশ: ১১ জুলাই ২০২৪, ০১:৩২ এএম

বিসিএস ও মায়ের বিষয়ে মুখ খুললেন তাহসান

প্রশ্নফাঁসকাণ্ডে এবার জড়াল জনপ্রিয় অভিনেতা ও সংগীতশিল্পী তাহসান খানের নাম। বিসিএস ও বিভিন্ন সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় একটি চক্র প্রশ্নফাঁস করে আসছে সম্প্রতি এমন সংবাদ প্রকাশের পর গ্রেফতার করা হয় পিএসসির কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ১৭ জনকে।

এর পরই বেরিয়ে আসতে শুরু করে নানা তথ্য। এ কাণ্ডে পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক আলীর গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী আলোচনার কেন্দ্রে বিন্দুতে। কিন্তু ড. সাদিক আলী দাবি করেছেন, আবেদ আলী তার গাড়িচালকই ছিলেন না। তিনি ছিলেন সংগীতশিল্পী তাহসান খানের মা ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগমের গাড়ির চালক। তাহমিদা বেগম যখন পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন তার ব্যক্তিগত গাড়ির ড্রাইভার ছিলেন সৈয়দ আবেদ আলী।

মঙ্গলবার বিভিন্ন মাধ্যমে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক।

প্রশ্নফাঁসকাণ্ডে এবার জড়াল শিল্পী তাহসানের মায়ের নাম!

এদিকে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে গুঞ্জন উঠেছে―তাহসানের মায়ের মেয়াদেও প্রশ্নফাঁস হয়েছিল। আর মা চেয়ারম্যানের পদে থাকাকালীন ২৪তম বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন এ তারকা। কিন্তু সেই পরীক্ষা পরে বাতিল হয়। পরবর্তীতে ভাইভা অনুষ্ঠিত হলে তাতে বাদ পড়েন তিনি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আসলেই কি সত্য এ তথ্য?

এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি তথ্য যাচাই-বাছাই সংস্থার গ্রুপে জানানো হয়েছে, ২৪তম বিসিএসের ভাইভায় তাহসানের বাদ পড়ার বিষয়টি সত্য নয়। সেখানে বলা হয়েছে, ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০০৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি। এ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ উঠায় ৩ মার্চ তা বাতিল করে পিএসসি। পরবর্তীতে ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় এবং নিয়ম অনুযায়ী লিখিত ও ভাইবার মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

বিষয়টি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে বুধবার প্রথম সারির এক সংবাদ মাধ্যমের পক্ষ থেকে তাহসানের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। তাহসান জানান, তিনি কোনো দিন বিসিএস পরীক্ষাই দেননি।

এই সংগীত শিল্পী এ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। তিনি বলেন, ‘মানুষ বুঝে এসব ভুয়া খবর। এরই মধ্যে মানুষজন এর প্রতিবাদও করছে। নানানজন নানানভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছে। আরেকটা কথা, আমি কিন্তু কোনো দিন বিসিএস দিইনি। আর যেই গাড়িচালকের (সৈয়দ আবেদ আলী) কথা বলা হচ্ছে, তিনি কোনো দিন আমার আম্মার গাড়িচালক ছিলেন না।’

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম