
প্রিন্ট: ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০১ পিএম
২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে: ইশরাক

যুগান্তর ডেস্ক
প্রকাশ: ০৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:১৩ পিএম

আরও পড়ুন
তরুণ রাজনীতিবিদ ও প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন বলেছেন, সরকারে থাকা ছাত্র প্রতিনিধিদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে; অন্যথায় নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত হবে না।
শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে। যথাসময়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা এই নির্বাচন আদায় করে নেব ইনশাআল্লাহ।
ইশরাক হোসেনের পোস্টে মন্তব্য করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি। রাজনৈতিক দলটি লিখেছে, ডক্টর ইউনূস সাহেব ভাবছেন তিস্তার পানি কীভাবে কড়ায়-গণ্ডায় বুঝে নেওয়া যায়। বঙ্গোপসাগর কীভাবে আমাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। গভীর সমুদ্রবন্দর কত দ্রুত চালু করা যায়। আর আমরা ভাবছি, কত তাড়াতাড়ি ডক্টর ইউনূসকে বিদায় করে গোলামীর জিন্দেগীতে ফিরে যাওয়া যায়। আহ! সত্যিই দুর্ভাগা জাতি আমরা।
এদিকে কয়েকজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী তার পোস্টে মন্তব্য করেছেন। মো. সাইফুল ইসলাম লিখেছেন, ভোট হয় যোগ্য ব্যক্তি নির্বাচিত করার জন্য, আমরা যোগ্য ব্যক্তি পেয়ে গেছি। আগামী ৫ বছর ভোট দিতে চাই না, প্রফেসর ইউনূসের হাতেই দেশ থাকুক।আর ভোটের মাধ্যমেই সরকার নির্বাচিত হয় এই ধারণা ভুল, জনগণের মেন্ডেটই এই সরকার গঠিত। গণঅভ্যুত্থানই গণতন্ত্র।
জাহিদুল ইসলাম লিখেছেন, আপনি ইয়াং আপনাকে ইয়াং জেনারেশন পছন্দ করে। সেই গ্রহণ যোগ্যতাও হারাবেন না আশা করছি। দেশের অর্থনীতি, দেশের মানুষের স্বার্থে কমপক্ষে ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারকে দুই বছর সময় দিতে হবে। যিনি বা যারাই এ মুহূর্তে তার বিরোধিতা করবে সে-ই দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারাবে। সিদ্ধান্ত আপনার।
আনোয়ার হোসেন ওয়াসিম বলেন, বিএনপির জন্য খুব আফসোস লাগে। নির্বাচন অবশ্যই হবে, তবে নির্বাচন নিয়ে বিএনপির এই অতি উৎসাহী- দেশের মানুষ খুব ভালো ভাবে দেখছে না। দেশের জনগণ বুঝতে আর বাকি নেই- এই বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশের মানুষের কষ্টের সীমা থাকবে না।।কারণ তাদের নেতাকর্মীদের কার্যক্রম তাই মনে হয়।
রেশমা আক্তার নামে একজন লিখেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন মোড় নিয়েছে এক অদ্ভুত সমীকরণ—ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একা একটা দলের চেয়েও শক্তিশালী...। এ শক্তি জনতার, এ শক্তি সততার, এ শক্তি দেশপ্রেমের।