Logo
Logo
×

রাজনীতি

গণঅধিকার পরিষদের কালো পতাকা মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ, আহত ১০

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:২২ পিএম

গণঅধিকার পরিষদের কালো পতাকা মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ, আহত ১০

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনের প্রতিবাদে সংসদ অভিমুখে গণঅধিকার পরিষদের কালো পতাকা মিছিলে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকালে বিজয়নগর আল রাজি ভবনের সামনে থেকে মিছিল শুরু করলে পুলিশ বাধা দেয়। পুলিশের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে ‍পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে।

এতে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন, উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতিমা তাসনিম, জসিম উদ্দিন আকাশ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তরের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারজানা কিবরিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের নুসরাত কেয়া, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুনসহ অন্তত ১০ জন আহত হন।

পুলিশের বাধা পরবর্তী সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছি কিন্তু পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেখানে হামলা করছে। আজকে দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ হামলা করেছে, অসংখ্য নেতাকর্মীকে আটক করেছে। আমরা চাইলে পুলিশের সাথে ধাক্কাধাক্কি করে মিছিল করতে পারি, এতে আমাদের হয়তো কয়েকজনকে আটক করবে। কিন্তু এতে লাভ কার? ২৮ অক্টোবর একজন পুলিশ মারা গেলে, এতিম হলো তার সন্তান, বিধবা হলো তার স্ত্রী, লাভ হলো সরকারের। আজকে একটা অবৈধ সংসদের অধিবেশন বসেছে। এই সংসদে কেউ জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়নি। এরা অবৈধভাবে সংসদে বসেছে। আজকে এই সরকার দৈত্য দানবের সমস্ত জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আজকে ড. ইউনুসের মতো সম্মানি লোককে কোর্টের বারান্দায় ঘুরতে হচ্ছে।

নুর বলেন, যারা আমাদের ওপর হামলা করছে, তাদের কিন্তু বিচার হবে। আমরা মরে গেলেও আমাদের সন্তানরা বেঁচে থাকবে, আমাদের নেতাকর্মীরা বেঁচে থাকবে, তারা একদিন বিচার করবে। অনেকেই নির্বাচনে না গিয়ে আন্দোলন করছেন আলাদা আলাদা ভাবে, তাদের বলবো একসাথে নামুন। আলাদাভাবে নেমে সরকার পতন করা যাবে না।

গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান খানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান,জেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, উপস্থিত ছিলেন উচ্চতর পরিষদের সদস্য শহিদুল ইসলাম ফাহিম,আব্দুজ জাহের, ফাতিমা তাসনিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল হাসান,ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জাল হোসেন, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি নাজিম উদ্দিন, যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নাদিম হাসান, পেশাজীবী অধিকার পরিষদের সভাপতি ডা:জাফর মাহমুদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারিকুল ইসলাম,শ্রমিক অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানাসহ নেতাকর্মীরা।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম