ন্যায় বিচার চেয়ে দুর্নীতি দমন কমশিন (দুদক) চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেছেন মো. মতিয়ার রহমান নামে একজন অবসরপ্রাপ্ত কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রী লিলি রহমান।
২৫ মার্চ জমা দেওয়া ওই আবেদনে তাহারা উল্লেখ করেছেন যে, মো. মতিয়ার রহমান ১৯৮৭ সালে কাস্টমস পরিদর্শন কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরীতে যোগদান করেন এবং ২০১৭ ইং সালে রাজস্ব অফিসার, মংলা কাস্টমস হাউস, খালিশপুর খুলনা হতে অবসর গ্রহণ করেছেন। মতিয়ার রহমানের দাবি চাকুরী জীবনে অবৈধ ভাবে একটি পয়সাও উপার্জন করেন নাই।
তিনি আরও উল্লেখ করে জানান, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো দুদকের অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার অনুমান নির্ভর ও মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেছেন, যাহা মো. মতিয়ার রহমানের মোট সম্পদের পরিমাণ কত তাহা উল্লেখ না করে শুধুমাত্র স্থাবর এবং অস্থাবর মোট ৮৩ লাখ ৪৩ হাজার ৮৮৩ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং অসংগতিপূর্ণ আয়ের অভিযোগ এনে গত ২৮ ডিসেম্বর মো. মতিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে ১১নং মামলা ও তার স্ত্রী লিলি রহমানের বিরুদ্ধে ১২নং মামলা দায়ের করেন যাহা আদৌ সঠিক নয়। মতিয়ার রহমান দম্পতির দাবি মামলা দুইটি স্বচ্ছতার সঙ্গে ও সঠিক ভাবে তদন্ত না করে তাদের বাড়িটির অতিরিক্ত মূল্যায়ন এবং অন্যান্য অসত্য তথ্যের ভিত্তিতে অভিযোগটি প্রতিষ্ঠা কারার চেষ্ঠা করা হয়েছে।
এমতাবস্থায় মতিয়ার রহমান ও তার স্ত্রীর বক্তব্যের সমর্থনে দুদক চেয়ারম্যান মহোদয়ের বরাবর আবেদন করে প্রত্যাশা করছেন যেন বিষয়টি পূনরায় সঠিকভাবে তদন্ত করালে বর্ণিত দম্পতি উক্ত অভিযোগ থেকে রেহাই পাবেন মর্মে দৃঢ় তাদের বিশ্বাস।