Logo
Logo
×

জাতীয়

ক্রেতার নাগালের বাইরে পেঁয়াজ

নতুন করে বেড়েছে আদা-রসুনের দাম

ডিম, ভোজ্যতেল, গরুর মাংস ও ছোলার দামও বাড়তি

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম

নতুন করে বেড়েছে আদা-রসুনের দাম

নতুন করে বেড়েছে আদা-রসুনের দাম

পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমছে। তারপরও রাজধানীর খুচরা বাজারে দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। খুচরায় কেজিপ্রতি ১৫০-১৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে নতুন করে বেড়েছে আদা-রসুনের দাম। পাশাপাশি সপ্তাহের ব্যবধানে ডিম, সয়াবিন তেল, গরুর মাংস ও ছোলার দামও বেড়েছে। বৃহস্পতিবার কাওরান বাজার, নয়াবাজার, মালিবাগ কাঁচাবাজারসহ একাধিক খুচরা বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

এ দিন খুচরা বাজারে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয় ১৫০-১৬০ টাকা। যা দুদিন আগে মঙ্গলবার ১৮০-২০০ টাকা বিক্রি হয়। এর আগে সোমবার বিক্রি হয় ২২০-২৪০ টাকা। আর বৃহস্পতিবার প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয় ১৩০ টাকা। সে ক্ষেত্রে দাম কিছুটা কমলেও বৃহস্পতিবারের তুলনায় এখনো দেশি জাত কেজিপ্রতি ৩০ টাকা বাড়তি দরেই বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা। যা একদিন আগে ১৩০ টাকা ছিল। দুই দিন আগে ১৬০-১৮০ টাকায় বিক্রি হয়। আর তিন দিন আগে ২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার বিক্রি হয়েছে ১১০ টাকা। এছাড়া রাজধানীর খুচরা বাজারে পাতাসহ পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা কেজি। সঙ্গে মুড়িকাটা নতুন দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০-১১০ টাকা কেজি। যা দুই দিন আগে ১৩০-১৪০ টাকা ছিল। বৃহস্পতিবার খুচরা বাজারে প্রতিকেজি আমদানি করা আদা ২৮০ টাকায় বিক্রি হয়। যা গত সপ্তাহে ছিল ২৪০ টাকা। পাশাপাশি প্রতিকেজি দেশি রসুন বিক্রি হয় ২৭০ টাকা; যা এক সপ্তাহ আগে ২৪০ টাকা বিক্রি হয়। এছাড়া আমদানি করা রসুন প্রতিকেজি বিক্রি হয় ২২০ টাকা, যা আগে ২০০ টাকা ছিল।

নয়াবাজারে পণ্য কিনতে আসা মো. শাকিল বলেন, বাজারে পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমলেও এখনো বাড়তি দরেই বিক্রি হচ্ছে। এখনো নাগালে দাম আসেনি। নতুন পেঁয়াজ উঠলেও বিক্রেতারা কারসাজি করে বাড়তি দরেই বিক্রি করছে। এছাড়া নতুন করে আদা-রসুনের দাম বাড়ানো হচ্ছে। কিন্তু বাজারে এই দুই পণ্যের কোনো সংকট নেই।

এদিকে বাজারে প্রতিহালি (৪ পিস) ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪৪ টাকা, এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ৪২ টাকা। পাশাপাশি পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৮৪৫ টাকা, যা দুই দিন আগেও ৮২০ টাকায় বিক্রি হয়। প্রতিকেজি ছোলা বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকা। যা আগে ৯০ টাকা ছিল। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি ১০০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে ১৭০০ টাকা। সঙ্গে প্রতিকেজি গরুর মাংস গত সপ্তাহে ৬০০ টাকায় বিক্রি হলেও বৃহস্পতিবার সর্বনিু ৬৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম