ঢাকা বিভাগের ৭০ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী যারা
যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:০৫ পিএম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন। নিজের প্রার্থিতা জানান দিতে মাঠে নেমে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। দলীয় কর্মকাণ্ডে সরব উপস্থিতিসহ সামাজিক কর্মকাণ্ডে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। কোনো কোনো প্রার্থী আবার এলাকায় গণসংযোগও শুরু করে দিয়েছেন। বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দলগুলো যুগপৎ আন্দোলন করছে। এরপরও নির্বাচনি প্রস্তুতি রয়েছে দলগুলোর নেতাদের।
ঢাকা বিভাগের আসনগুলোয় সব দলেরই প্রার্থীর ছড়াছড়ি। বিভাগের ১৩টি জেলার ৭০টি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দলের ৬০০ জন মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আওয়ামী লীগের ২৮০ জন। এছাড়া বিএনপির ১৭৯, জাতীয় পার্টির ৯৪ এবং অন্যান্য দলের ৪৭ জন ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আসনওয়ারি বিভিন্ন দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের নাম তুলে ধরা হলো-
ঢাকার ২০টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী, দলটির কো-চেয়ারম্যান ও জাতীয় মহিলা পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি। তিনি এ আসন থেকে এর আগে নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করে সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। মনোনয়নপ্রত্যাশী হলেন আওয়ামী লীগের সালমান এফ রহমান (বর্তমান এমপি) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলম বাবুল; বিএনপির খোন্দকার আবু আশফাক ও ব্যারিস্টার মেহনাজ মান্নান; ইসলামী আন্দোলনের কামাল হোসেন ও মুফতি বোরহানউদ্দিন এবং ওয়ার্কার্স পার্টির কমরেড করম আলী।
ঢাকা-২ আসনে আওয়ামী লীগের কামরুল ইসলাম (বর্তমান এমপি) ও শাহীন আহমেদ; বিএনপির আমান উল্লাহ আমান ও ইরফান ইবনে আমান; জাতীয় পার্টির শাকিল আহমেদ শাকিল এবং ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মো. জহিরুল ইসলাম। ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নসরুল হামিদ বিপু (বর্তমান এমপি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী); বিএনপির গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও নিপুণ রায় চৌধুরী; জাতীয় পার্টির মনির সরকার এবং ইসলামী আন্দোলনের সুলতান আহমেদ।
ঢাকা-৪ আসনে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (বর্তমান এমপি); আওয়ামী লীগের ড. আওলাদ হোসেন ও সানজিদা খানম এবং বিএনপির সালাহউদ্দিন আহমেদ, তানভির আহমেদ রবিন ও আ ন ম সাইফুল ইসলাম।
ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের কাজী মনিরুল ইসলাম মনু (বর্তমান এমপি), আবু আহম্মেদ মন্নাফী, মশিউর রহমান মোল্লা সজল, হারুনর রশিদ মুন্না, কামরুল হাসান রিপন, নেহরীন মোস্তফা দিশি ও এশিয়ান টিভির মালিক হারুন উর রশিদ; জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ; ১৪ দলের শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) শহীদুল ইসলাম এবং বিএনপির সালাহউদ্দিন আহমেদ, নবী উল্লাহ নবী ও অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া।
ঢাকা-৬ আসনে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ (বর্তমান এমপি); আওয়ামী লীগের সাঈদ খোকন ও আবু আহম্মেদ মন্নাফী; বিএনপির কাজী আবুল বাশার ও প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন এবং গণফোরামের একাংশের সুব্রত চৌধুরী।
ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগের হাজি সেলিম (বর্তমান এমপি), ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, নজিবুল্লাহ হিরু, সাঈদ খোকন, হুমায়ুন কবির ও মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম; বিএনপির হামিদুর রহমান হামিদ, মোশারফ হোসেন খোকন ও ইসহাক সরকার; জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য হাজি সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন এবং গণফোরামের একাংশের মোস্তফা মোহসীন মন্টু।
ঢাকা-৮ আসনে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন (বর্তমান এমপি); আওয়ামী লীগের দেলোয়ার হোসেন, শাহে আলম মুরাদ, রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ, ডা. নজরুল ইসলাম, তারিক সাঈদ ও মাসুদ সেরনিয়াবাদ; বিএনপির মির্জা আব্বাস এবং জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য জহিরুল ইসলাম রুবেল।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের সাবের হোসেন চৌধুরী (বর্তমান এমপি) ও গিয়াস উদ্দিন সরকার পলাশ; বিএনপির হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, আফরোজা আব্বাস ও হাবিবুর রশীদ হাবিব এবং জাতীয় পার্টির মিনি খান ও ইদি আমিন অ্যাপোলো।
ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন (বর্তমান এমপি), শেখ ফজলে শামস পরশ, শেখ ফজলে নাঈম ও অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন ফকির; বিএনপির ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসিম ও শেখ রবিউল আলম রবি এবং জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ শাজাহান।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের একেএম রহমতউল্লাহ (বর্তমান এমপি), হেদায়েত উল্লাহ রন, কেএম জাহাঙ্গীর আলম ও বশির আহম্মেদ; বিএনপির এমএ কাইয়ুম, আতাউর রহমান চেয়ারম্যান, এজিএম শামসুল হক ও শামীম আরা বেগম এবং জাতীয় পার্টির কাজী আবুল খায়ের।
ঢাকা-১২ আসনে আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান খান (বর্তমান এমপি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী); বিএনপির সাইফুল আলম নিরব ও অনোয়ারুজ্জমান আনোয়ার এবং জাতীয় পার্র্টির নাসির উদ্দিন সরকার।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের সাদেক খান (বর্তমান এমপি), জাহাঙ্গীর কবির নানক ও শেখ বজলুর রহমান; বিএনপির আবদুস সালাম, আতাউর রহমান ঢালী ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এবং জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম সেন্টু।
ঢাকা-১৪ আসনে বীর মুক্তিযোদ্ধা আগা খান মিন্টু (বর্তমান এমপি), সাবিনা আক্তার তুহিন, মাইনুল হোসেন খান নিখিল, মিজানুর রহমান মিজান, মাজহারুল ইসলাম, ফরিদুল হক হ্যাপী ও মোবাশ্বের চৌধুরী; বিএনপির এসএ সিদ্দিক সাজু এবং জাতীয় পার্টির তৈয়বুর রহমান ও জাহাঙ্গীর আলম পাঠান।
ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার (বর্তমান এমপি) ও গাজী মেসবাউল হোসেন সাচ্চু; বিএনপির মামুন হাসান এবং জাতীয় পার্টির শামসুল হক।
ঢাকা-১৬ আসনে আওয়ামী লীগের ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা (বর্তমান এমপি) ও এসএম মান্নান কচি; বিএনপির আমিনুল হক এবং জাতীয় পার্টির আমানত হোসেন আমানত।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ এ আরাফাত (বর্তমান এমপি), ওয়াকিল উদ্দিন, মোহাম্মদ আবদুল কাদের খান, জাকির হোসেন, জসিম উদ্দিন, একেএম জসিম উদ্দিন ও অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ; বিএনপির মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম এবং বিজেপির আন্দালিব রহমান পার্থ।
ঢাকা-১৮ আসনে আওয়ামী লীগের হাবিব হাসান (বর্তমান এমপি), সিদ্দিকুর রহমান, এসএম তোফাজ্জল হোসেন, খসরু চৌধুরী, হাজি ইসহাক মিয়া ও আফছার উদ্দিন খান; বিএনপির এসএম জাহাঙ্গীর, এম কফিলউদ্দিন আহম্মেদ, মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন ও বাহাউদ্দিন সাদী; জাতীয় পার্টির শেরিফা কাদের (সংরক্ষিত আসনের এমপি) এবং জেএসডির শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
ঢাকা-১৯ আসনে আওয়ামী লীগের ডা. এনামুর রহমান (বর্তমান এমপি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী), তালুকদার মো. তৌহিদ জং মুরাদ, মঞ্জুরুল আলম রাজীব, ফিরোজ কবির, ইলোরা খান মজলিস, ফারুক হাসান তুহিন, শহিদুল্লাহ মুন্সি ও আবু আহমেদ নাসিম পাভেল; বিএনপির দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিন ও আইয়ুব খান; জাতীয় পার্টির খান মোহাম্মদ ইসরাফিল খোকন এবং ইসলামী আন্দোলনের ফারুক খান।
ঢাকা-২০ আসনে আওয়ামী লীগের বীর মুক্তিযোদ্ধা বেনজীর আহমেদ (বর্তমান এমপি), এমএ মালেক, আহমদ আল জামান, মোহাদ্দেশ হোসেন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী বেপারী, মিজানুর রহমান মিজান, গোলাম কবির মোল্লা, সুধীর চৌধুরী, এনায়েতুর রহমান বাপ্পি ও ইকবাল হোসেন খান; বিএনপির তমিজ উদ্দীন, সুলতানা আহাম্মেদ ও ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ; জাতীয় পার্টির আবুল কালাম আজাদ; খেলাফত মজলিসের মাওলানা শফিল ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা ইসরাফিল ও মাওলানা মো. মাজেদুল ইসলাম।
গাজীপুর জেলার পাঁচটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: গাজীপুর-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের আ ক ম মোজাম্মেল হক (বর্তমান এমপি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী), কামাল উদ্দিন সিকদার, রেজাউল করিম রাসেল, অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম বাবুল ও নূরে আলম সিদ্দিকী; বিএনপির কাজী ছাইয়্যেদুল আলম বাবুল, শওকত হোসেন সরকার, হুমায়ুন কবীর খান, মজিবুর রহমান, জিএস সুরুজ আহাম্মেদ ও চৌধুরী ইশরাক আহাম্মেদ সিদ্দিকী; জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম বাবু, শরীফুল ইসলাম শরীফ; জাকের পার্টির মানিক সরকার, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি আবুল বাসার ও মুফতি মোরশেদ।
গাজীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের জাহিদ আহসান রাসেল (বর্তমান এমপি এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী); বিএনপির বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার, সালাউদ্দিন সরকার, মঞ্জুরুল করিম রনি, রাকিব উদ্দিন সরকার পাপ্পু, সৈয়দ হাসান জুন্নুরাইন সোহেল, আশরাফ হোসেন টুলু ও সরাফত হোসেন; জাতীয় পার্টির সাবেক সচিব এমএম নিয়াজ উদ্দিন।
গাজীপুর-৩ আসনে মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ (বর্তমান এমপি), অ্যাডভোকেট জামিল হোসেন দুর্জয়, অধ্যাপিকা রুমানা আলী টুসি ও আবদুল জলিল; বিএনপির অধ্যাপক ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, সাখাওয়াত হোসেন সবুজ, নাহির আহাম্মেদ মমতাজী; জাতীয় পার্টির কামরুজ্জামান মন্ডল।
গাজীপুর-৪ আসনে (কাপাসিয়া) আওয়ামী লীগের সিমিন হোসেন রিমি (বর্তমান এমপি), আলম আহমেদ, অ্যাডভোকেট আমানত হোসেন খান ও আনিছুর রহমান আরিফ; বিএনপির শাহ রিয়াজুল হান্নান, সাখাওয়াত হোসেন সেলিম; জাতীয় পার্টির বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দিন খান, এনামুল কবীর, সাইদুর রহমান মোড়ল ও মোশারফ হোসেন জয়; জামায়াতে ইসলামীর সালাউদ্দিন আইয়ুবী; জাকের পার্টির ডা. জুয়েল কবির এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের শেখ শফিউদ্দীন জিন্নাহ।
গাজীপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মেহের আফরোজ চুমকি (বর্তমান এমপি), আখতার উজ্জামান ও এসএম নজরুল ইসলাম; বিএনপির একেএম ফজলুল হক মিলন; জাতীয় পার্টির রাহেলা পারভিন শিশির, আরিফুর রহমান খান, মনজুরুল হক ও মিনহাজ আবেদিন বিশাল; জামায়াতে ইসলামীর খাইরুল ইসলাম; ইসলামী আন্দোলনের গাজী মাওলানা মো. আতাউর রহমান; জাকের পার্টির আমিনুল ইসলাম আরিফ এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান।
নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের গোলাম দস্তগীর গাজী (বর্তমান এমপি ও পাটমন্ত্রী); বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দীপু ও কাজী মনিরুজ্জামান।
নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম বাবু (বর্তমান এমপি) ও মমতাজ হোসেন; বিএনপির আতাউর রহমান খান আঙুর, নজরুল ইসলাম আজাদ ও মাহামুদুর রহমান সুমন; জাতীয় পার্টির আলমগীর শিকদার লোটন।
নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল হাসনাত কায়সার, অধ্যাপক ডা. আবু জাফর চৌধুরী ও ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান; বিএনপির আজহারুল ইসলাম মান্নান এবং জাতীয় পার্টির লিয়াকত হোসেন খোকা (বর্তমান এমপি)।
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের একেএম শামীম ওসমান (বর্তমান এমপি); বিএনপির গিয়াস উদ্দিন ও অধ্যাপক মামুন মাহামুদ।
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন, খোকন সাহা, আবু হাসনাত শহীদ মোহাম্মদ বাদল; বিএনপির অ্যাডভোকেট আবুল কালাম, অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার; জাতীয় পার্টির একেএম সেলিম ওসমান (বর্তমান এমপি)।
মুন্সীগঞ্জের তিনটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়নপ্রার্থীরা হলেন-আওয়ামী লীগের অধ্যাপক ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, গোলাম সারোয়ার কবির, তোফাজ্জল হোসেন, নুরুল আলম চৌধুরী, স্বপন কুমার মোদক ও মহিউদ্দিন আহমেদ; বিএনপির মীর সরাফত আলী সপু, মমিন আলী ও শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ; জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম এবং বিকল্পধারা বাংলাদেশের মাহি বি চৌধুরী (বর্তমান এমপি)।
মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (বর্তমান এমপি), অ্যাডভোকেট ঢালী মোয়াজ্জেম হোসেন, অ্যাডভোকেট সুহানা তাহমিনা ও অধ্যাপক আবু ইউসুফ ফকির; বিএনপির অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ ও শাহজাহান খান; জাতীয় পার্টির নোমান মিয়া।
মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের অ্যাভোকেট মৃণাল কান্তি দাস (বর্তমান এমপি) ও ফয়সাল বিপ্লব; বিএনপির আবদুল হাই, কামরুজ্জামান রতন ও মহিউদ্দিন; জাতীয় পার্টির আবদুল বাতেন, জয়নাল আবেদীন ও রফিকুল্লাহ সেলিম।
মানিকগঞ্জের তিনটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: মানিকগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়নপ্রার্থীরা হলেন-আওয়ামী লীগের নাঈমুর রহমান দুর্জয় (বর্তমান এমপি), অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম, সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (এসএম জাহিদ), এবিএম আনোয়ারুল হক, নুরুল ইসলাম রাজা, রেজাউর রহমান খান জানু ও ফাহিম রহমান খান রনি; বিএনপির এসএ জিন্নাহ কবির, তোজাম্মেল হক তোজা ও খন্দকার আকবর হোসেন বাবলু; জাসদের (ইনু) আফজাল হোসেন খান জকি।
মানিকগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের মমতাজ বেগম (বর্তমান এমপি), দেওয়ান সফিউল আরেফিন টুটুল, দেওয়ান জাহিদ হোসেন টুটুল, মুসফিকুর রহমান খান হান্নান, দেওয়ান সাইদুর রহমান ও ইঞ্জিনিয়ার সালাম চৌধুরী; বিএনপির আফরোজা খান রিতা ও ইঞ্জিনিয়ার মইনুল ইসলাম খান শান্ত; জাতীয় পার্টির এসএম আবদুল মান্নান।
মানিকগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের জাহিদ মালেক (বর্তমান এমপি ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী), ড. রফিকুল ইসলাম, তাবাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটু ও অ্যাডভোকেট বাদরুল ইসলাম খান বাবলু; বিএনপির আফরোজা খান রিতা, আতাউর রহমান আতা ও অ্যাডভোকেট জামিলুর রশিদ খান; জাতীয় পার্টির জহিরুল ইসলাম খান রুবেল।
নরসিংদী জেলার পাঁচটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: নরসিংদী-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম হিরু (বর্তমান এমপি), তালেব হোসেন, অধ্যাপক গিয়াস উদ্দিন ও আইয়ুব খাঁন সরকার মন্টু; বিএনপির খায়রুল কবির খোকন; জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম।
নরসিংদী-২ আসনে আওয়ামী লীগের ডা. আনোয়ারুল আশ্রাফ খান দীলিপ (বর্তমান এমপি), কামরুল আশ্রাফ খান পোটন, আলতামাস কবির মিশু ও ব্যারিস্টার নিহাত কবির; বিএনপির ড. আব্দুল মঈন খান; জাসদের জায়দুল কবির; জাতীয় পার্টির এএনএম রফিকুল আলম সেলিম; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা আরিফ বিন মেহের উদ্দিন, মাসুদুর রহমান ও ইঞ্জিনিয়ার মুহসিন আহমেদ।
নরসিংদী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন (বর্তমান এমপি), সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ও মাহফুজুল হক টিপু; বিএনপির আবুল হারিজ রিকাবদার কালা মিয়া, তোফাজ্জল হোসেন মাস্টার, মঞ্জুর এলাহী ও আকরামুল হাসান মিন্টু; জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম বাছেদ ও এসএম জাহাঙ্গীর পাঠান।
নরসিংদী-৪ আসনে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (বর্তমান এমপি ও শিল্পমন্ত্রী), ডা. আবদুর রউফ সরদার, খাইরুল মজিদ মাহামুদ চন্দন, অহিদুল হক আসলাম সানী ও কাজী মাজহারুল ইসলাম; বিএনপির সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, কর্নেল (অব.) জয়নাল আবেদীন ও আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল; জাতীয় পার্টির নেওয়াজ আলী ভূঁইয়া ও নাজনিন সুলতানা তুলি খান।
নরসিংদী-৫ আসনে আওয়ামী লীগের রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু (বর্তমান এমপি), সালাউদ্দিন আহম্মেদ বাচ্চু, অ্যাডভোকেট রিয়াজুল কবির কাওছার, হারুন-আর-রশিদ, ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান, রিয়াদ আহাম্মেদ সরকার ও অ্যাডভোকেট সামসুল হক; বিএনপির আশরাফ উদ্দিন বকুল, জামাল আহমেদ চৌধুরী ও রফিকুল আমিন ভূঁইয়া রুহেল।
টাঙ্গাইল জেলার আটটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: টাঙ্গাইল-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের আবদুর রাজ্জাক (বর্তমান এমপি ও কৃষিমন্ত্রী), ছরোয়ার আলম খান আবু, রেজাউল করিম হিরণ ও নাট্যাভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক; বিএনপির ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, খন্দকার আনোয়ারুল হক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী, লিলি সরকার ও সুরুজ্জামান; জাতীয় পার্টির আবু সাইদ খান মিন্টু, সার্জেন্ট মোহাম্মদ আলী, ফেরদৌস আহমেদ পিন্টু, মোজাম্মেল হক মজনু ও আবদুল হান্নান।
টাঙ্গাইল-২ আসনে তানভীর হাসান ছোট মনির (বর্তমান এমপি), খন্দকার আশরাফুজ্জামান স্মৃতি, খন্দকার মশিউজ্জামান রোমেল, ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুদুল হক মাসুদ; বিএনপির সুলতান সালাউদ্দিন টুকু; জাতীয় পার্টির হুমায়ন তালুকদার; জাকের পার্টির এনামুল হক মঞ্জু।
টাঙ্গাইল-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আতাউর রহমান খান (বর্তমান এমপি), আমানুর রহমান খান রানা, শহিদুল ইসলাম লেবু, অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, শহিদুল ইসলাম লেবু, লোকমান হোসেন ও এস আকবর খান; বিএনপির লুৎফর রহমান আজাদ, ওবায়দুল হক নাছির, দিপু সরকার ও মাইনুল ইসলাম; জাতীয় পার্টির (জাপা) সুজাত আলী ও আবদুল হালিম রনি এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আতিকুর রহমান।
টাঙ্গাইল-৪ আসনে আওয়ামী লীগের হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী (বর্তমান এমপি), মোজহারুল ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু ও আবু নাসের; বিএনপির বেনজীর আহমেদ টিটো, লুৎফর রহমান মতিন, শুকুর মামুদ ও ব্যারিস্টার সারওয়াত সিরাজ শুক্লা; জাতীয় পার্টির লিয়াকত আলী ও জাকির হোসেন জাহিদ এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী।
টাঙ্গাইল-৫ আসনে আওয়ামী লীগের ছানোয়ার হোসেন (বর্তমান এমপি), মামুনুর রশিদ ও জোমিলুর রহমান মিরন; বিএনপির মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান, ফরহাদ ইকবাল, অ্যাডভোকেট খন্দকার আহসান হাবিব ও সৈয়দ খালেদ মোস্তফা এবং জাতীয় পার্টির আবুল কাশেম, সালাম চাকলাদার ও মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক।
টাঙ্গাইল-৬ আসনে আওয়ামী লীগের আহসানুল ইসলাম টিটু (বর্তমান এমপি), তারানা হালিম, জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম, তারেক শামস খান হিমু, এটিএম কাজী আনিসুর রহমান বুলবুল, ব্যারিস্টার রেজা-ই-রাকিব ওরফে মুন্না, ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম, শিবলী সাদিক, শেখ আবদুর রহিম ইলিয়াস ও ইনসাফ আলী ওসমানী; বিএনপির নুরু মোহাম্মদ খান, আলী ইমাম তপন, শরিফুল ইসলাম স্বপন, রবিউল ইসলাম লাভলু, ইকবাল হোসেন খান, এমএ সালাম, শরিফ উদ্দিন আরজু, নাছরিন আক্তার বিউটি ও আবুল কালাম আজাদ রতন এবং জাতীয় পার্টির মামুনুর রহিম সুমন।
টাঙ্গাইল-৭ আসনে আওয়ামী লীগের খান আহমেদ শুভ (বর্তমান এমপি), মীর শরীফ মাহমুদ, ব্যারিস্টার তাহরীম হোসেন সীমান্ত ও রাফিউর রহমান খান ইউসুফজাই (সানি); বিএনপির আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও সাইদ সোহরাব; জাতীয় পার্টির জহিরুল ইসলাম জহির এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আরমান হোসেন তালুকদার তাপস।
টাঙ্গাইল-৮ আসনে আওয়ামী লীগের বীর মুক্তিযোদ্ধা জোয়াহেরুল ইসলাম (বর্তমান এমপি), অনুপম শাহজাহান জয়, শওকত শিকদার ও প্রকৌশলী আতাউল মাহমুদ; কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর-উত্তম; বিএনপির অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান ও শেখ মোহাম্মদ হাবিব এবং জাতীয় পার্টির এনাম জয়নাল আবেদীন, কাজী আশরাফ সিদ্দিকী ও রেজাউল করিম।
ফরিদপুর জেলার চারটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: ফরিদপুর-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হলেন আওয়ামী লীগের মনজুরুল ইসলাম (বর্তমান এমপি), আবদুর রহমান, কাজী সিরাজুল ইসলাম, লিয়াকত সিকদার, আরিফুর রহমান দোলন, দিলিপ রায়, সৈয়দ শামীম রেজা ও মাহমুদা বেগম কৃক এবং ঢাকা রেঞ্জের পুলিশের সাবেক ডিআইজি আসাদুজ্জামান মিয়া আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। এছাড়া বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ও খন্দকার নাসিরুল ইসলাম।
ফরিদপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী (বর্তমান এমপি), মেজর (অব.) আ ত মা হালিম, সাইফুজ্জামান চৌধুরী জুয়েল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু ইউসুফ মিয়া ও জামাল হোসেন মিয়া এবং বিএনপির শামা ওবায়েদ, ইসলাম রিংকু ও শহিদুল ইসলাম বাবুল।
ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (বর্তমান এমপি), শিল্পপতি এ কে আজাদ ও শামীম হক এবং বিএনপির চৌধুরী নায়াব ইউসুফ ও মাহবুবুল হাসান ভুঁইয়া পিংকু।
ফরিদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মুজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী (বর্তমান এমপি) ও কাজী জাফরউল্ল্যাহ; বিএনপির খন্দকার ইকবাল হোসেন সেলিম ও আলমগীর কবির এবং জাতীয় পার্টির আনোয়ার হোসেন।
মাদারীপুর জেলার তিনটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: মাদারীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন (বর্তমান এমপি ও জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ) এবং বিএনপির আবু জাফর চৌধুরী, লাভলু সিদ্দিকী, ইয়াজ্জেম হোসেন রোমান ও নাদিরা চৌধুরী।
মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান খান (বর্তমান এমপি), কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও সাহাবুদ্দিন ফরাজী; বিএনপির জাহান্দার আলী জাহান ও মিল্টন বৈদ্য এবং জাতীয় পার্টির মুহিদ হাওলাদার।
মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ (বর্তমান এমপি), সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও আনোয়ার হোসেন এবং বিএনপির মাশুকুর রহমান মাশুক, আনিছুর রহমান খোকন তালুকদার ও আসাদুজ্জামান পলাশ।
গোপালগঞ্জ জেলার তিনটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের মুহাম্মদ ফারুক খান (বর্তমান এমপি) ও মঞ্জুরুল হক লাভলু; বিএনপির সেলিমুজ্জামান সেলিম; জাতীয় পার্টির শেখ মান্নান মুন্নু; এলডিপির সালাউদ্দিন রাজ্জাক এবং ইসলামী আন্দোলনের নুর ইসলাম শেখ লেলিন ও মিজানুর রহমান।
গোপালগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম (বর্তমান এমপি); বিএনপির ডা. কেএম বাবর ও এমএইচ খান মঞ্জু; জাতীয় পার্টির কাজী শাহীন ও শেখ আলমগীর হোসেন এবং ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা তসলিম হোসাইন সিকদার ও আবদুস সামাদ গাজী।
গোপালগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচন করবেন। এছাড়া বিএনপির এসএম জিলানি, জাতীয় পার্টির শেখ অপু ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচন করতে পারেন।
শরীয়তপুর জেলার তিনটি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী : শরীয়তপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের ইকবাল হোসেন অপু (বর্তমান এমপি), বিএম মোজাম্মেল হক, মাস্টার মুজিবর রহমান, মোবারক আলী শিকদার, রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল ও আবদুল আলীম বেপারী এবং বিএনপির সাবেক এমপি সরদার একেএম নাসির উদ্দিন কালু।
শরীয়তপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের এনামুল হক শামীম (বর্তমান এমপি ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী), পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) একেএম শহিদুল হক, ডা. খালেদ শওকত আলী, সুলতান মাহমুদ সিমন, অ্যাডভোকেট নাভানা আক্তার ও একেএম ইসমাইল হক এবং বিএনপির সাবেক এমপি শফিকুর রহমান কিরণ, জামাল শরীফ হিরু ও কর্নেল (অব.) এস এম ফয়সাল আহমেদ।
শরীয়তপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নাহিম রাজ্জাক (বর্তমান এমপি), পারভিন হক শিকদার, সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম ও বাহাদুর বেপারী এবং বিএনপির মিয়া নুর উদ্দিন অপু ও সাঈদ আহমেদ আসলাম।
রাজবাড়ী জেলার দুটি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী: রাজবাড়ী-১ আসনে আওয়ামী লীগের কাজী কেরামত আলী (বর্তমান এমপি), কাজী ইরাদত আলী, সালমা চৌধুরী (রুমা), রেজাউল হক রেজা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর আলী মর্জি, কামরুন নাহার চৌধুরী, মোহম্মদ আলী চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকির আব্দুল জব্বার ও অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা চৌধুরী রন্টু; বিএনপির অ্যাডভোকেট আসলাম মিয়া ও আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম; জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, মোকসেদুর রহমান খান মমিন, আক্তারুজ্জামান হাসান, শাহাদত হোসেন মিল্টন ও সাংবাদিক হেলাল মাহমুদ।
রাজবাড়ী-২ আসনে আওয়ামী লীগের বীর মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুল হাকিম (বর্তমান এমপি), শেখ সোহেল রানা টিপু, নূরে আলম সিদ্দিকী হক, ডা. ইকবাল আর্সলান ও মাহমুদুল হাসান রাসেল; বিএনপির বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসিরুল হক সাবু, হারুন অর রশিদ (হারুন) ও আবদুর রাজ্জাক খান এবং জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট এবিএম নূরুল ইসলাম।
কিশোরগঞ্জ জেলার ছয়টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী: কিশোরগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি (বর্তমান এমপি). মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ শাফায়াতুল ইসলাম, সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু ও কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ূন; বিএনপির রেজাউল করিম খান চুন্নু, হাজি ইসরাইল মিয়া ও খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল; গণতন্ত্রী পার্টির অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র ভৌমিক দোলন; জেএসডির মুহম্মদ আবদুর রহমান; সিপিবির অ্যাডভোকেট এনামূল হক এবং ইসলামী আন্দোলনের মহিউদ্দিন।
কিশোরগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের নূর মোহাম্মদ (বর্তমান এমপি), অ্যাডভোকেট সোহরাব উদ্দিন, আবদুল কাহার আখন্দ ও অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল; বিএনপির আখতারুজ্জামান রঞ্জন (বহিষ্কৃত), অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দীন, রুহুল আমিন আখিল ও তোফাজ্জল হোসেন দীলিপ; সিপিবির আবদুর রহমান রুমি এবং ইসলামী আন্দোলনের সালাউদ্দীন রুবেল।
কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু (বর্তমান এমপি, জাতীয় পার্টির মহাসচিব); আওয়ামী লীগের নাসিরুল ইসলাম খান, আমিরুল ইসলাম খান বাবলু, মেজর (অব.) নাসিমুল হক, প্রভাষক শামীম আহমেদ, এরশাদ উদ্দিন ও অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন; বিএনপির ড. ওসমান ফারুক, জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা, সাইফুল ইসলাম সুমন ও অ্যাডভোকেট জালাল মুহাম্মদ গাউস; সিপিবির ডা. এনামুল হক ইদ্রিস এবং ইসলামী আন্দোলনের আলমগীর হোসাইন।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (বর্তমান এমপি) এবং বিএনপির অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের আফজাল হোসেন (বর্তমান এমপি), সুব্রত পাল, অজয় কর খোকন ও আলাউল হক এবং বিএনপির শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল ও এহসান কুফিয়া।
কিশোরগঞ্জ-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নাজমুল হাসান পাপন (বর্তমান এমপি) এবং বিএনপির শরীফুল আলম।
(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন ফরিদপুর ব্যুরোর জাহিদ রিপন, কিশোরগঞ্জ ব্যুরোর এটিএম নিজাম, নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি রাজু আহমেদ, গাজীপুর প্রতিনিধি শাহ সামসুল হক রিপন, মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি মতিউর রহমান, নরসিংদী প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ সাহা, গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি এসএম হুমায়ুন কবীর, শরীয়তপুর প্রতিনিধি কেএম রায়হান কবীর, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জাফর আহমেদ, মাদারীপুর প্রতিনিধি গোলাম মাওলা আকন্দ, রাজবাড়ী প্রতিনিধি হেলাল মাহমুদ, মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি আরিফ উল ইসলাম, নবাবগঞ্জ প্রতিনিধি আজহারুল হক এবং ধামরাই প্রতিনিধি শামীম খান)