গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনে প্রণোদনা বাড়ানো হবে: কৃষি সচিব

যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২৫ নভেম্বর ২০২৩, ১০:০৭ পিএম

কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার বলেছেন, পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য আমরা গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদন বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করছি। গ্রীষ্মকালে পেঁয়াজের চাষ জনপ্রিয় করতে কৃষকদের আমরা বিনামূল্যে বীজ, সার দিচ্ছি।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে এর সুফল আমরা পাচ্ছি।সেজন্য আগামী বছর থেকে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রণোদনা আরও বাড়ানো হবে। এর ফলে আগামীতে স্থানীয়ভাবে পেঁয়াজের চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে।
শনিবার সকালে মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলার ইছাখালী গ্রামে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের মাঠ দিবস ও কৃষক সমাবেশে কৃষি সচিব এসব কথা বলেন।
এ সময় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহবুবুল হক পাটওয়ারী, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. এনামুল হক, মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের খুলনা অঞ্চলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কৃষক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে কৃষি মন্ত্রণালয় গত কয়েক বছর ধরে কৃষকদেরকে প্রণোদনা হিসাবে বিনামূল্যে বীজ, সার প্রভৃতি বিতরণ করছে। চলমান বছরেও ৩২ কোটি টাকার বেশি প্রণোদনা প্রদান করা হয়েছে। এ বছর ৫১ হাজার টন গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। প্রণোদনা দেওয়ার ফলে গত ২০২২-২৩ বছরে ৩৯ হাজার টন আর ২০২১-২২ বছরে ৩৭ হাজার টন গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছিল।