১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব জিম্মি মুক্তি না হলে যুদ্ধবিরতি বাতিল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:১৯ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, শনিবার দুপুর ১২টার মধ্যে গাজায় আটকে থাকা সব জিম্মি মুক্তি না হলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাতিল করা উচিত।
শুক্রবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের বলেন ট্রাম্প, ‘তখন যেন নরক ভেঙে পড়ে’। যা তিনি ক্ষমতা গ্রহণের আগেও একাধিকবার বলেছিলেন।
এই মন্তব্যের আগে হামাস জানায়, তারা জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া বিলম্ব করছে, যা যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করে তুলেছে।
ট্রাম্প আরও বলেন, এই সিদ্ধান্ত নেওয়া ইসরাইলের ব্যাপার, তবে আমি আমার অবস্থান স্পষ্ট করছি। ইসরাইল চাইলে আমার সিদ্ধান্ত বদলাতেও পারে।
এদিকে ফিলিস্তিনিদের গ্রহণ না করলে মিশর-জর্ডানের জন্য মার্কিন সাহায্য বন্ধের হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প।
ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যদি মিশর ও জর্ডান তার পরিকল্পিত ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের গ্রহণ না করে, তাহলে দেশ দুটির জন্য মার্কিন সহায়তা বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে।
এই হুমকির আগেই মিশর জানায়, তারা কোনোভাবেই ফিলিস্তিনিদের অধিকারের বিরুদ্ধে কোনো সমঝোতা করবে না। একই অবস্থান জানিয়েছে জর্ডানও।
মিশর ও জর্ডানের জন্য মার্কিন সহায়তা বন্ধ হলে ইসরাইলের সঙ্গে ওয়াশিংটনের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তিচুক্তিগুলোর ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়তে পারে।