Logo
Logo
×

আন্তর্জাতিক

ভারতের মহাকাশযান আদিত্য এল-১ সূর্যের উদ্দেশে উৎক্ষেপণ

Icon

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৩৬ পিএম

ভারতের মহাকাশযান আদিত্য এল-১ সূর্যের উদ্দেশে উৎক্ষেপণ

চন্দ্র অভিযানের পর এবার শুরু হলো ভারতের সূর্য অভিযান। শনিবার শ্রীহরিকোটা থেকে সূর্যের উদ্দেশে সফলভাবে যাত্রা শুরু করে ইসরোর মহাকাশযান আদিত্য এল-১।

উৎক্ষেপণের পর ১৬ দিন পৃথিবীর চারপাশে পাক খাবে সৌরযানটি। এ সময় পাঁচটি ধাপে সঞ্চয় করবে প্রয়োজনীয় গতিবেগ। পরবর্তী ১১০ দিনে ১৫ লাখ কিলোমিটার দূরে সূর্যের ল্যাগ্রাঞ্জিয়ান পয়েন্টে পৌঁছে, নক্ষত্রটিকে পর্যবেক্ষণ করবে আদিত্য এল-১। 

কক্ষপথের এই পয়েন্টের বড় সুবিধা হলো, সেখান থেকে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই সবসময় সূর্যের বিভিন্ন কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করা যাবে। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির তথ্যমতে, ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্ট হলো এমন একটি স্থান, যেখানে সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে না।

আরও পড়ুন: ২ সেপ্টেম্বর সূর্যে যাবে ভারত

চন্দ্র অভিযানের পর এবার শুরু হলো ভারতের সূর্য অভিযান। শনিবার শ্রীহরিকোটা থেকে সূর্যের উদ্দেশে সফলভাবে যাত্রা শুরু করে ইসরোর মহাকাশযান আদিত্য এল-১।

উৎক্ষেপণের পর ১৬ দিন পৃথিবীর চারপাশে পাক খাবে সৌরযানটি। এ সময় পাঁচটি ধাপে সঞ্চয় করবে প্রয়োজনীয় গতিবেগ। পরবর্তী ১১০ দিনে ১৫ লাখ কিলোমিটার দূরে সূর্যের ল্যাগ্রাঞ্জিয়ান পয়েন্টে পৌঁছে, নক্ষত্রটিকে পর্যবেক্ষণ করবে আদিত্য এল-১। 

কক্ষপথের এই পয়েন্টের বড় সুবিধা হলো, সেখান থেকে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই সবসময় সূর্যের বিভিন্ন কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করা যাবে। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির তথ্যমতে, ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্ট হলো এমন একটি স্থান, যেখানে সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে না।

আদিত্য-এল ১ মহাকাশযানটি ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্টে স্থাপন করা হলে এটি পৃথিবীর মতো একই গতিতে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সক্ষম হবে। এতে করে স্যাটেলাইট পরিচালনার জন্য খুব কম জ্বালানির প্রয়োজন হবে।

একদিনে ১ হাজার ৪৪০টি ছবি পাঠাতে সক্ষম মহাকাশযানটি। আগামী ৫ বছরের জন্য সফলভাবে তথ্য পাঠাতে পারবে যানটি। এমনটাই দাবি ভারতের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইসরোর। 

সূর্য নিয়ে গবেষণায় এটিই হচ্ছে ইসরোর প্রথম অভিযান। সূর্যকে নিয়ে গবেষণার এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে সুরিয়া, যা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একজন দেবতার নাম।

এ অভিযানে কত খরচ হবে ইসরো তা না জানালেও ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, এতে চার কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৩৭৮ কোটি রুপি (ভারতীয় মুদ্রা) খরচ হবে। 

ইসরো বলছে, মহাকাশযানটিতে সাতটি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র থাকবে, যা পর্যবেক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হবে। এই গবেষণা অভিযান বিজ্ঞানীদের সৌর বায়ু, সৌর শিখা এবং পৃথিবী ও এর কাছাকাছি মহাকাশে সেগুলোর প্রভাব সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করবে।

আগামী ফেব্রুয়ারিতেই পাওয়া যেতে পারে আদিত্য এল-ওয়ানের পাঠানো প্রথম ছবি, দাবি সংস্থাটির।

আদিত্য-এল ১ মহাকাশযানটি ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্টে স্থাপন করা হলে এটি পৃথিবীর মতো একই গতিতে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সক্ষম হবে। এতে করে স্যাটেলাইট পরিচালনার জন্য খুব কম জ্বালানির প্রয়োজন হবে।

একদিনে ১ হাজার ৪৪০টি ছবি পাঠাতে সক্ষম মহাকাশযানটি। আগামী ৫ বছরের জন্য সফলভাবে তথ্য পাঠাতে পারবে যানটি। এমনটাই দাবি ভারতের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইসরোর। 

সূর্য নিয়ে গবেষণায় এটিই হচ্ছে ইসরোর প্রথম অভিযান। সূর্যকে নিয়ে গবেষণার এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে সুরিয়া, যা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একজন দেবতার নাম।

এ অভিযানে কত খরচ হবে ইসরো তা না জানালেও ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, এতে চার কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৩৭৮ কোটি রুপি (ভারতীয় মুদ্রা) খরচ হবে। 

ইসরো বলছে, মহাকাশযানটিতে সাতটি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র থাকবে, যা পর্যবেক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হবে। এই গবেষণা অভিযান বিজ্ঞানীদের সৌর বায়ু, সৌর শিখা এবং পৃথিবী ও এর কাছাকাছি মহাকাশে সেগুলোর প্রভাব সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করবে।

আগামী ফেব্রুয়ারিতেই পাওয়া যেতে পারে আদিত্য এল-ওয়ানের পাঠানো প্রথম ছবি, দাবি সংস্থাটির।

Jamuna Electronics

Logo

সম্পাদক : সাইফুল আলম

প্রকাশক : সালমা ইসলাম