আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ বেশি দেখা দেয়। ঘরে ঘরে সবারই জ্বর ঠান্ডা কাশি লেগেই থাকে।
এখন যেহেতু গরমের সময়, বাইরে তীব্র গরম পড়ছে; তাই এ-ই সময় সাবধান থাকতে হবে। নয়তো অসচেতনতার ফলে বিপদ চলে আসতে পারে। দেখা যাচ্ছে ঠাণ্ডা লেগে নিউমোনিয়া হতে পারে অথবা ফুসফুসের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
যাদের অ্যাজমা সমস্যা আছে, তাদের আরও বেশি খারাপের দিকে চলে যেতে পারে বা ডায়রিয়া হতে পারে, তখন পানিশূন্যতা হয়ে বিপদ ঘটতে পারে।
তাই এই সময় নিজের খেয়াল রাখতে হবে— একটু সচেতন হলে ভালো থাকা যায়, সুস্থ থাকা যায়, নিজের ক্ষতি থেকে দূরে থাকা যায়।
ধরন বদলেছে ডেঙ্গু, বাঁচতে কী করবেন
যেহেতু হাঁচি-কাশি ভাইরাসের মাধ্যমে হয়ে থাকে, তাই একজন আক্রান্ত হলে সেই রোগীকে আলাদা আইসোলেশনে রাখলে পরিবারের অন্যান্য সদস্যের আক্রান্ত সম্ভাবনা কমে যায়।
অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কারণ প্রতিরোধ একমাত্র উত্তম পন্থা নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে।
সর্দি কাশি ঠান্ডা এক ধরনের ভাইরাসঘটিত সংক্রামক রোগ। ভিটামিন ‘সি’ জাতীয় খাবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার। এগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি বাড়ে, তাহলে রোগ সহজে আক্রমণ করতে পারে না।
লেখক: উপ পরিচালক
২৫০ শয্যার টিবি হাসপাতাল।