ভোলায় দীর্ঘদিন একই পরিষদে থাকা ৪১ ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে (সচিব) একযোগে বদলি করা হয়েছে। রোববার দুপুর ১২টার মধ্যে বদলি হওয়া ইউপি সচিবদের নতুন কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসক মো. আজাদ হাজান। এবারই প্রথম জেলার ৭২ ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ৪১ জনকে জেলার মধ্যে বদলি করা হয়। ৩০ অক্টোবর জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষরিত ওই আদেশে পরদিন বৃহস্পতিবার স্ব-স্ব কর্মস্থল থেকে অবমুক্ত হওয়ার নির্দেশ ছিল। লালমোহনের বদরপুর ইউপির ছিদ্দিকুর রহমানকে মনপুরার উত্তর সাকুচিয়া ইউপিতে বদলি করার পাশাপাশি দক্ষিণ সাকুচিয়ার ও কলাতলি ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করতেও বলা হয়।
এছাড়া বদলি হওয়া ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তারা হলেন, হোসেন শহীদ সরোয়াদ্দি (রাজাপুর), মো. আলাউদ্দিন (চরসামাইয়া), মো. নোমান (ইলিশা), শাহাদাত হোসেন (বড় মানিকা), আবু জাফর (কাচিয়া), ফারুক (ধনিয়া), আব্দুর রহমান (সৈয়দপুর), রিয়াজ উদ্দিন (উ. দিঘলদী), ফরাদ হোসেন (ভেলুমিয়া), মাযাহারুল ইসলাম (এওয়াজপুর ও হাজারিগঞ্জ), শফিকুল ইসলাম (দ. দিঘলদী), নিয়াজ মোর্শেদ (ভেদুরিয়া), আলমগীর হোসেন (ভবানীপুর), আবদুল করিম (চাঁদপুর), মেজবাহ উদ্দিন (শম্ভুপুর), নূরে আলম (সোনাপুর), ইয়াজ উদ্দিন (মনপুরা), একেএম হাসিবুল শাহীদ (মদনপুর), শ্যামল চন্দ্র দে (আলীনগর), মিজানুর রহমান (লর্ডহার্ডিঞ্জ), মো. ইব্রাহিম (উ. জয়নগর), রমজান আলী (দ. জয়নগর), মো. হাসান (চরখলিফা), রুমন চন্দ্র দে (উ. ও দ. সাকুচিয়া), মো. কালিমুল্লাহ (টবগী), মোকাম্মেল হক (ফরাশগঞ্জ), আব্দুল বারেক (কুতুবা), হাসনাইন মো. নুরুল্লাহ (ওসমানগঞ্জ), জহির উদ্দিন (মুজিবনগর), বশিরুল ইসলাম (নুরাবাদ), মো. ইয়ামিন (অধ্যক্ষ নজরুলনগর), আবদুল আজিজ (চরকলমী), জামাল হোসেন (আহম্মদপুর ও আব্দুল্লাহপুর), মো. হোসেন (গংগাপুর), ইলান হোসেন (চরউমেদ), নিরব হোসেন (রমাগঞ্জ), আব্দুল কাদের আজম শাহ (রসুলপুর), অহিদুর রহমান (কাচিয়া, চরফ্যাশন) এবং মো. আলম (চরমাদ্রাজ)।