নীলফামারীতে জিং ধান চাষে উদ্বুদ্ধকরণে কর্মশালা
নীলফামারী প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২৯ জুন ২০২৪, ১১:০৭ পিএম
নীলফামারীতে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন জিং ধান চাষে উদ্বুদ্ধকরণ ও বাজারজাত নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার দিনব্যাপী সদর উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের নটখানায় টিএলএমের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা খাদ্য অধিদপ্তরের আয়োজনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় জিং ধানের উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইম্প্রোভড নিউট্রিশনের (গেইন) কনসালট্যান্ট ড. মনির হোসেন।
গেইন’র সহযোগিতায় বায়োফর্টিফাইড ধান সংগ্রহ এবং সামাজিক সুরক্ষায় জলবায়ুবান্ধব মসুর ডাল ও চালের ভূমিকা বিষয়ক এ কর্মশালাটির সভাপতিত্ব করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সৈয়দ আতিকুল হক।
কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) শাহিনা বেগম, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আতিক আহমেদ, সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তৌহিদুর রহমান, টুপামারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান ও অটোরাইস মিল মালিক সমিতির সভাপতি সামসুল হক, প্রেস ক্লাবের সভাপতি এবিএম মঞ্জুরুল আলম সিয়াম, কৃষক তারা পদ রায়, আজাহারুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে গেইন’র কনসালট্যান্ট ড. মনির হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সরকারের কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট পুষ্টি সমৃদ্ধ জিং ধান উৎপাদনে নতুন ধারা উন্মোচন করেছে। এতে কৃষক শতভাগ সফলতাও পেয়েছে। এখন আমাদের সময় এসেছে বায়োফর্টিফাইড ধানের জাত বি-৭৪, বি-৮৪, বি-৮২ ও বঙ্গবন্ধু ১০০, ১০২ জাতের ধান উৎপাদনে কৃষকদের উৎসাহিত করা। সরকার আগামী ৩০ সালের মধ্যে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে জিং ধান চাষের বিকল্প নেই। কর্মশালায় বিভিন্ন সেক্টরের কর্মকর্তা, এনজিও কর্মী, কৃষক, বিএডিসি কর্মকর্তা, কৃষি কর্মকর্তা, সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।