রেমালের প্রথম দিন থেকেই উপকূলের মানুষের খবর রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী
কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২৯ মে ২০২৪, ০৬:৪৪ পিএম
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সার্বক্ষণিক পাশে রয়েছে সরকার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রথম দিন থেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে উপকূলের মানুষের খোঁজ-খবর রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঘূর্ণিঝড় রেমালের ক্ষতি কাটাতে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে উপকূলের ক্ষয়ক্ষতির রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করবেন।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কয়রা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে কপোতাক্ষ কলেজ চত্বরে ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী সবসময় আপনাদের খোঁজখবর রাখেন। প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন উপকূলীয় এলাকার বন্যাদুর্গত মানুষের পাশে যেতে। তাদের দুঃখ-দুর্দশা দেখার জন্য ও তাদের পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তা দেওয়ার জন্য। আপনাদের ভয় পাওয়ার কিছু নাই বঙ্গবন্ধু কন্যা পূর্বেও আপনাদের পাশে ছিলেন, বর্তমানেও আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিএম তারিক-উজ-জামানের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কয়রা পাইকগাছার সংসদ সদস্য মো. রশিদুজ্জামান, ভোলা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল্ল্যাহ আল জ্যাকব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান, খুলনা জেলা পুলিশ সুপার মো. সাইদুর রহমান, খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুকুল কুমার মৈত্রী, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল করিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম মহাসিন রেজা, সাধারণ সম্পাদক নিশিত রঞ্জন মিস্ত্রী, কয়রা থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মামুনার রশিদ, ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল, আ. সামাদ গাজী, প্রভাষক শাহনেওয়াজ শিকারী, আব্দুল্যাহ আল মাহমুদ, এসএম বাহারুল ইসলাম, সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, মো. আছের আলী মোড়ল প্রমুখ।